নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ছয়জনের মরদেহ দাফনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহায়তা করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. শহিদুল ইসলাম। একই সঙ্গে তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, তদন্ত প্রতিবেদন পেলে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে আজ সোমবার রাতে এ কথা বলেন জেলা প্রশাসক। তিনি বলেন, ‘হতাহতদের দাফনের জন্য সরকারের তাৎক্ষণিক একটা বরাদ্দ নির্ধারণ করা আছে। আমরা সর্বোচ্চটা দেব। এ ছাড়া এখানে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদেরও তালিকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।’
পরিদর্শনের সময় জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের বলেন, ‘খবর পেয়ে আমি দেখতে এসেছি এখন। এই মুহূর্তে আমার কাজ হলো ভিকটিমদের জান ও মাল উদ্ধার করা। যারা মারা গেছে, তাদের সহায়তা করা। আর যারা আহত হয়েছে, তাদের চিকিৎসা দেওয়া এখন আমার প্রধান কাজ। এর বাইরে এখন কোনো কাজ আমি করতে পারব না। এখনো আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে নাই। আগুন নেভাচ্ছে ফায়ার সার্ভিস।’
এর পর ক্ষয়ক্ষতির কারণ ও পরিমাণ নিরূপণ করা হবে জানিয়ে শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এই ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত শেষ হলে প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুরান ঢাকার সরু রাস্তা-ঘাটের কারণে যান চলাচলের সমস্যা হয়। এ কারণেও এ ধরনের অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হয়। ফায়ার সার্ভিস এর আগে আগুন নিয়ন্ত্রণে দেরি হওয়ার কারণ হিসেবে পানি না পাওয়ার কথা জানিয়েছিল। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঢাকা জেলা প্রশাসক বলেন, ‘এটা তো নতুন ঘটনা নয়। রাস্তা ও কারখানা নিয়ে সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে। সেটা পরিকল্পনার বিষয়, এই মুহূর্তে তা সম্ভব নয়। ভাগ্য ভালো এখানে বুড়িগঙ্গা নদী পাশে ছিল। পানি বুড়িগঙ্গা থেকে আনার কারণে ক্ষতি কম হয়েছে। আদারওয়াইজ যদি পানি আনতে না পারত, তাহলে কী অবস্থা হতো।’
আবাসিক এলাকায় এ রকম কারখানার অনুমতি আছে কি না, জানতে চাইলে শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এখানকার আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্ব সিটি করপোরেশন ও ডিএমপির। আমরা শুধু প্রশাসনিক সহায়তা করে থাকি। পুনরায় এ ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে, সে অনুযায়ী সুপারিশ দিয়ে থাকি। এর পর সরকার যে আদেশ দেয়, তা বাস্তবায়ন করা হয়।
আরও পড়ুন:
চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ছয়জনের মরদেহ দাফনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহায়তা করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. শহিদুল ইসলাম। একই সঙ্গে তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, তদন্ত প্রতিবেদন পেলে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে আজ সোমবার রাতে এ কথা বলেন জেলা প্রশাসক। তিনি বলেন, ‘হতাহতদের দাফনের জন্য সরকারের তাৎক্ষণিক একটা বরাদ্দ নির্ধারণ করা আছে। আমরা সর্বোচ্চটা দেব। এ ছাড়া এখানে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদেরও তালিকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।’
পরিদর্শনের সময় জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের বলেন, ‘খবর পেয়ে আমি দেখতে এসেছি এখন। এই মুহূর্তে আমার কাজ হলো ভিকটিমদের জান ও মাল উদ্ধার করা। যারা মারা গেছে, তাদের সহায়তা করা। আর যারা আহত হয়েছে, তাদের চিকিৎসা দেওয়া এখন আমার প্রধান কাজ। এর বাইরে এখন কোনো কাজ আমি করতে পারব না। এখনো আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে নাই। আগুন নেভাচ্ছে ফায়ার সার্ভিস।’
এর পর ক্ষয়ক্ষতির কারণ ও পরিমাণ নিরূপণ করা হবে জানিয়ে শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এই ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত শেষ হলে প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুরান ঢাকার সরু রাস্তা-ঘাটের কারণে যান চলাচলের সমস্যা হয়। এ কারণেও এ ধরনের অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হয়। ফায়ার সার্ভিস এর আগে আগুন নিয়ন্ত্রণে দেরি হওয়ার কারণ হিসেবে পানি না পাওয়ার কথা জানিয়েছিল। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঢাকা জেলা প্রশাসক বলেন, ‘এটা তো নতুন ঘটনা নয়। রাস্তা ও কারখানা নিয়ে সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে। সেটা পরিকল্পনার বিষয়, এই মুহূর্তে তা সম্ভব নয়। ভাগ্য ভালো এখানে বুড়িগঙ্গা নদী পাশে ছিল। পানি বুড়িগঙ্গা থেকে আনার কারণে ক্ষতি কম হয়েছে। আদারওয়াইজ যদি পানি আনতে না পারত, তাহলে কী অবস্থা হতো।’
আবাসিক এলাকায় এ রকম কারখানার অনুমতি আছে কি না, জানতে চাইলে শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এখানকার আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্ব সিটি করপোরেশন ও ডিএমপির। আমরা শুধু প্রশাসনিক সহায়তা করে থাকি। পুনরায় এ ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে, সে অনুযায়ী সুপারিশ দিয়ে থাকি। এর পর সরকার যে আদেশ দেয়, তা বাস্তবায়ন করা হয়।
আরও পড়ুন:
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে