নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘যখন ই-কমার্সে কোনো নীতিমালা ছিল না, তখন ইভ্যালির শুরু। এখন নীতিমালা আছে। সেটা মেনেই তারা ব্যবসা করছে। তাদের সুযোগ দেওয়া উচিত।’ ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল এবং তাঁর স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধনে এসে এই কথাগুলো বলছিলেন কাজী জাহিদুজ্জামান নিরু। শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
নিরু জানান, ইভ্যালিতে গত এপ্রিলে চারটি বাইক অর্ডার করেছিলেন তিনি। এখনো সেগুলো বুঝে পাননি। তারপরও মোহাম্মদ রাসেলের মুক্তি চান এই গ্রাহক।
আরেক গ্রাহক রফিউদ্দিন বিপ্লব বলছিলেন, দুর্নীতির বিচার হোক, কিন্তু প্রতিষ্ঠান যেন বন্ধ না হয়। প্রতিষ্ঠান বন্ধ হলে আমাদের টাকা দেবে কে?
ইভ্যালির পণ্য সরবরাহকারী মোহাম্মদ রশিদ বলেন, আমাদের টাকার দায় ইভ্যালি ছাড়া আর কেউ নেবে না। এ কারণেই আমরা মোহাম্মদ রাসেলের মুক্তি চাই।
বাংলাদেশ ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (বেকওয়া) এর উদ্যোগে আয়োজিত এই মানববন্ধনে অংশ নেওয়া ইভ্যালির গ্রাহক, সরবরাহকারী এবং কর্মীদের প্রত্যেকেরই বক্তব্য এমনই। নিজেদের টাকা ফিরে পাওয়ার জন্যই তারা রাসেলের মুক্তি চাইছেন।
ভুক্তভোগীরা বিভিন্ন ধরনের ফেস্টুন ও ব্যানার হাতে অংশ নেন। ফেস্টুনে ‘রাসেল ভাইয়ের মুক্তি চাই’, ‘ইভ্যালি বাঁচলে বাঁচবে গ্রাহক’, ‘প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন বৃথা যেতে দেবো না, জয় (সজীব ওয়াজেদ জয়) ভাইয়ের স্বপ্ন বৃথা যেতে দেব না সহ বিভিন্ন স্লোগান লিখে আনেন তারা।
রাসেল ও তাঁর স্ত্রী বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। গত ১৬ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদ রাসেল গ্রেপ্তারের পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচি পালন করছেন ইভ্যালি গ্রাহক ও সরবরাহকারীদের একাংশ। গত শুক্রবারও শাহবাগ মোড়ে মানববন্ধন করেছিলেন তারা। পরে পুলিশের বাধার মুখে তাদের সমাবেশ শেষ করতে হয়।
‘যখন ই-কমার্সে কোনো নীতিমালা ছিল না, তখন ইভ্যালির শুরু। এখন নীতিমালা আছে। সেটা মেনেই তারা ব্যবসা করছে। তাদের সুযোগ দেওয়া উচিত।’ ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল এবং তাঁর স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধনে এসে এই কথাগুলো বলছিলেন কাজী জাহিদুজ্জামান নিরু। শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
নিরু জানান, ইভ্যালিতে গত এপ্রিলে চারটি বাইক অর্ডার করেছিলেন তিনি। এখনো সেগুলো বুঝে পাননি। তারপরও মোহাম্মদ রাসেলের মুক্তি চান এই গ্রাহক।
আরেক গ্রাহক রফিউদ্দিন বিপ্লব বলছিলেন, দুর্নীতির বিচার হোক, কিন্তু প্রতিষ্ঠান যেন বন্ধ না হয়। প্রতিষ্ঠান বন্ধ হলে আমাদের টাকা দেবে কে?
ইভ্যালির পণ্য সরবরাহকারী মোহাম্মদ রশিদ বলেন, আমাদের টাকার দায় ইভ্যালি ছাড়া আর কেউ নেবে না। এ কারণেই আমরা মোহাম্মদ রাসেলের মুক্তি চাই।
বাংলাদেশ ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (বেকওয়া) এর উদ্যোগে আয়োজিত এই মানববন্ধনে অংশ নেওয়া ইভ্যালির গ্রাহক, সরবরাহকারী এবং কর্মীদের প্রত্যেকেরই বক্তব্য এমনই। নিজেদের টাকা ফিরে পাওয়ার জন্যই তারা রাসেলের মুক্তি চাইছেন।
ভুক্তভোগীরা বিভিন্ন ধরনের ফেস্টুন ও ব্যানার হাতে অংশ নেন। ফেস্টুনে ‘রাসেল ভাইয়ের মুক্তি চাই’, ‘ইভ্যালি বাঁচলে বাঁচবে গ্রাহক’, ‘প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন বৃথা যেতে দেবো না, জয় (সজীব ওয়াজেদ জয়) ভাইয়ের স্বপ্ন বৃথা যেতে দেব না সহ বিভিন্ন স্লোগান লিখে আনেন তারা।
রাসেল ও তাঁর স্ত্রী বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। গত ১৬ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদ রাসেল গ্রেপ্তারের পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচি পালন করছেন ইভ্যালি গ্রাহক ও সরবরাহকারীদের একাংশ। গত শুক্রবারও শাহবাগ মোড়ে মানববন্ধন করেছিলেন তারা। পরে পুলিশের বাধার মুখে তাদের সমাবেশ শেষ করতে হয়।
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে