নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফরিদপুরের ভাংগা উপজেলার একটি মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় সন্দেহভাজন সেই ব্যক্তি ভারতের নাগরিক নন বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। যদিও গতকাল সোমবার এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছিল, প্রতিমা ভাঙচুরের সঙ্গে সঞ্জিত বিশ্বাস (৪৫) নামে এক ভারতীয় নাগরিককে সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ১৪ সেপ্টেম্বর রাতে ফরিদপুরের ভাংগা বাজারের হরি মন্দির ও কালি মন্দিরে প্রতিমা অজ্ঞাত ব্যক্তিরা ভাঙচুর করে। পরের দিন ১৫ সেপ্টেম্বর মন্দির সংলগ্ন এলাকা থেকে সঞ্জিত বিশ্বাস (৪৫) নামে এক ভবঘুরেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁকে থানায় নিয়ে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে। নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদ কালে একবার বাংলা এবং একবার হিন্দি ভাষায় কথা বলেন তিনি। নাম সঞ্জিত বিশ্বাস বলে জানান। বাবা নিশিকান্ত বিশ্বাস। বাড়ি ভারতের নদীয়া।
এই তথ্য জানিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে গণমাধ্যমে বিবৃতিও দেওয়া হয়। তবে সেই বিবৃতি থেকে সরে এসেছে পুলিশ। আজ বিবৃতিতে বলা হয়, সঞ্জিত বিশ্বাসের ছবি ও খবর গণমাধ্যমে প্রকাশের পর তাঁর বাবা নিশিকান্ত বিশ্বাস (৭২) ফরিদপুর জেলা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তিনি পুলিশকে জানিয়েছেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তি তাঁর ছেলে। তাঁর নাম সঞ্জিত বিশ্বাস। গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী থানার নিজামকান্দী এলাকায়। সঞ্জিত মানসিকভাবে অসুস্থ। প্রায় ২৫ বছর বয়সে তিনি ভারতে যান। সেখানে অনেক দিন ছিলেন। প্রায় চার বছর আগে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন। পরিবারের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। তিনি প্রায়ই ভারতে যাতায়াত করতেন।
আরও পড়ুন–
ফরিদপুরের ভাংগা উপজেলার একটি মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় সন্দেহভাজন সেই ব্যক্তি ভারতের নাগরিক নন বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। যদিও গতকাল সোমবার এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছিল, প্রতিমা ভাঙচুরের সঙ্গে সঞ্জিত বিশ্বাস (৪৫) নামে এক ভারতীয় নাগরিককে সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ১৪ সেপ্টেম্বর রাতে ফরিদপুরের ভাংগা বাজারের হরি মন্দির ও কালি মন্দিরে প্রতিমা অজ্ঞাত ব্যক্তিরা ভাঙচুর করে। পরের দিন ১৫ সেপ্টেম্বর মন্দির সংলগ্ন এলাকা থেকে সঞ্জিত বিশ্বাস (৪৫) নামে এক ভবঘুরেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁকে থানায় নিয়ে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে। নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদ কালে একবার বাংলা এবং একবার হিন্দি ভাষায় কথা বলেন তিনি। নাম সঞ্জিত বিশ্বাস বলে জানান। বাবা নিশিকান্ত বিশ্বাস। বাড়ি ভারতের নদীয়া।
এই তথ্য জানিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে গণমাধ্যমে বিবৃতিও দেওয়া হয়। তবে সেই বিবৃতি থেকে সরে এসেছে পুলিশ। আজ বিবৃতিতে বলা হয়, সঞ্জিত বিশ্বাসের ছবি ও খবর গণমাধ্যমে প্রকাশের পর তাঁর বাবা নিশিকান্ত বিশ্বাস (৭২) ফরিদপুর জেলা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তিনি পুলিশকে জানিয়েছেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তি তাঁর ছেলে। তাঁর নাম সঞ্জিত বিশ্বাস। গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী থানার নিজামকান্দী এলাকায়। সঞ্জিত মানসিকভাবে অসুস্থ। প্রায় ২৫ বছর বয়সে তিনি ভারতে যান। সেখানে অনেক দিন ছিলেন। প্রায় চার বছর আগে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন। পরিবারের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। তিনি প্রায়ই ভারতে যাতায়াত করতেন।
আরও পড়ুন–
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৩ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১০ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৩৭ মিনিট আগে