জীবিতকে মৃত দেখিয়ে জয়নাল আবেদীন নামের এক সরকারি কর্মচারীর পেনশন উত্তোলন বন্ধ করে দিয়েছে শ্রীপুর উপজেলা হিসাবরক্ষণ অফিস। পেনশন উত্তোলন বন্ধ হওয়ায় মানবেতর জীবনযাপন করছে জয়নাল আবেদীনের পরিবার। বন্ধ হয়ে যাওয়া পেনশন চালুর জন্য প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন জয়নাল আবেদীন। তবু তিনি কোনো নিশ্চয়তা পাচ্ছেন না।
এ বিষয়ে সমাধান পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ইউ এস এম পদে চাকরি করা অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী জয়নাল আবেদীন।
ভুক্তভোগী জয়নাল আবেদীন জানান, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে চাকরি জীবন শেষ করে ১৯৯৯ সালের পয়লা ফেব্রুয়ারিতে শতভাগ পেনশন সমর্পণ করে সততা ও সুনামের সঙ্গে চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন তিনি। অবসর গ্রহণের পর নিয়মিত পেনশন উত্তোলন করছিলেন। গত ২০২০ সালের অক্টোবরে সর্বশেষ পেনশন উত্তোলন করেন। এরপর একই বছরের নভেম্বরে পেনশন উত্তোলন করতে গেলে তাঁকে মৃত দেখায় উপজেলা হিসাবরক্ষণ অফিস। এরপর বিভিন্ন দপ্তরে কাগজপত্র নিয়ে দৌড়াতে থাকেন তিনি।
জয়নাল আবেদীন আরও জানান, ২০২১ সালের ৩ অক্টোবর এ সমস্যার সমাধান পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এরপরও তেমন কোনো আশার আলো দেখছেন না তিনি। তাঁর পেনশন বন্ধ হওয়ায় পরিবারের সদস্যদের সব চাহিদা পূরণ করতে বেগ পেতে হচ্ছে। তিন মাস আগে আবার নতুন করে কাগজপত্র জমা নেওয়া হলেও সমাধানের তেমন কোনো আশ্বাস পাচ্ছেন না।
শ্রীপুর উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. সেলিম হোসেন বলেন, ‘২০১৯ সালের মাঝামাঝি থেকে অ্যানালগ থেকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে পেনশন উত্তোলনের জন্য ভুক্তভোগীদের চাহিদাসম্পন্ন কাগজপত্র জমা দিতে বলা হয়েছিল। পাশাপাশি মাইকিং ও পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল। তারপরও যাঁরা কোনো ধরনের যোগাযোগ করেননি এবং কাগজপত্র জমা দেননি তাঁদের মৃত দেখিয়ে রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে প্রধান কার্যালয়ে। তাই জয়নাল আবেদীনের পেনশন আটকে গেছে।’
২০১৯ সালে ডিজিটাল পদ্ধতিতে পেনশন উত্তোলনের কাজ শুরু হয়। আর জয়নাল আবেদীন ২০২০ সালের অক্টোবরেও পেনশন উত্তোলন করেছেন। তবে কী ধরনের কাগজপত্র তিনি দেননি আর কোনো ধরনের যোগাযোগ করেননি এমন প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেননি হিসাবরক্ষক কর্মকর্তা মো. সেলিম হোসেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে আটকে থাকা পেনশন চালুর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জীবিতকে মৃত দেখিয়ে জয়নাল আবেদীন নামের এক সরকারি কর্মচারীর পেনশন উত্তোলন বন্ধ করে দিয়েছে শ্রীপুর উপজেলা হিসাবরক্ষণ অফিস। পেনশন উত্তোলন বন্ধ হওয়ায় মানবেতর জীবনযাপন করছে জয়নাল আবেদীনের পরিবার। বন্ধ হয়ে যাওয়া পেনশন চালুর জন্য প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন জয়নাল আবেদীন। তবু তিনি কোনো নিশ্চয়তা পাচ্ছেন না।
এ বিষয়ে সমাধান পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ইউ এস এম পদে চাকরি করা অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী জয়নাল আবেদীন।
ভুক্তভোগী জয়নাল আবেদীন জানান, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে চাকরি জীবন শেষ করে ১৯৯৯ সালের পয়লা ফেব্রুয়ারিতে শতভাগ পেনশন সমর্পণ করে সততা ও সুনামের সঙ্গে চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন তিনি। অবসর গ্রহণের পর নিয়মিত পেনশন উত্তোলন করছিলেন। গত ২০২০ সালের অক্টোবরে সর্বশেষ পেনশন উত্তোলন করেন। এরপর একই বছরের নভেম্বরে পেনশন উত্তোলন করতে গেলে তাঁকে মৃত দেখায় উপজেলা হিসাবরক্ষণ অফিস। এরপর বিভিন্ন দপ্তরে কাগজপত্র নিয়ে দৌড়াতে থাকেন তিনি।
জয়নাল আবেদীন আরও জানান, ২০২১ সালের ৩ অক্টোবর এ সমস্যার সমাধান পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এরপরও তেমন কোনো আশার আলো দেখছেন না তিনি। তাঁর পেনশন বন্ধ হওয়ায় পরিবারের সদস্যদের সব চাহিদা পূরণ করতে বেগ পেতে হচ্ছে। তিন মাস আগে আবার নতুন করে কাগজপত্র জমা নেওয়া হলেও সমাধানের তেমন কোনো আশ্বাস পাচ্ছেন না।
শ্রীপুর উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. সেলিম হোসেন বলেন, ‘২০১৯ সালের মাঝামাঝি থেকে অ্যানালগ থেকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে পেনশন উত্তোলনের জন্য ভুক্তভোগীদের চাহিদাসম্পন্ন কাগজপত্র জমা দিতে বলা হয়েছিল। পাশাপাশি মাইকিং ও পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল। তারপরও যাঁরা কোনো ধরনের যোগাযোগ করেননি এবং কাগজপত্র জমা দেননি তাঁদের মৃত দেখিয়ে রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে প্রধান কার্যালয়ে। তাই জয়নাল আবেদীনের পেনশন আটকে গেছে।’
২০১৯ সালে ডিজিটাল পদ্ধতিতে পেনশন উত্তোলনের কাজ শুরু হয়। আর জয়নাল আবেদীন ২০২০ সালের অক্টোবরেও পেনশন উত্তোলন করেছেন। তবে কী ধরনের কাগজপত্র তিনি দেননি আর কোনো ধরনের যোগাযোগ করেননি এমন প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেননি হিসাবরক্ষক কর্মকর্তা মো. সেলিম হোসেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে আটকে থাকা পেনশন চালুর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
৩ মিনিট আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
২৪ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৩৪ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৩৭ মিনিট আগে