কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কোটা সংস্কারে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে মিছিল করেছেন কয়েক হাজার শিক্ষার্থী। বিক্ষোভে যোগ দিতে শিক্ষার্থীরা জড়ো হতে থাকলে জেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাঁদের ওপর হামলা করেন বলে অভিযোগ তাঁদের। এ সময় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৫০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে সরকারি গুরুদয়াল কলেজ প্রাঙ্গণে অবস্থান নেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এর আগে সকালে ঘণ্টাব্যাপী এই পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জড়ো হওয়ার সময় কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা হামলা চালান। হামলায় শিক্ষার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পরে শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ধাওয়া করেন। এই পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলে ঘণ্টাব্যাপী। পরে শিক্ষার্থীরা শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে আবারও সরকারি গুরুদয়াল কলেজে এসে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ধাওয়া করলে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সরে যান।
এদিকে মিছিল থেকে বিভিন্ন ব্যানার-ফেস্টুনে নানা লেখায় কোটা সংস্কারের দাবিতে ও ঢাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানানো হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা নানা স্লোগানে হামলাকারীদের হুঁশিয়ার করেন। কোনো বাধাই আন্দোলন থেকে শিক্ষার্থীদের দূরে রাখতে পারবে না বলে জানান।
কোটা আন্দোলনের কিশোরগঞ্জের সমন্বয়ক ইকরাম বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিল করতে গেলে ছাত্রলীগ অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আমাদের ৫০ জনেরও অধিক শিক্ষার্থী আহত হয়। তারা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। হামলার পর রক্ষার জন্য আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা হাতে লাঠিসোঁটা তুলে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। আর যদি কোনো ছাত্রের গায়ে একটি টোকাও দেওয়া হয়, আগামী দিনে কঠোর থেকে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন মোল্লা সুমন বলেন, ‘আজ সকালে খবর পাই গুরুদয়াল কলেজে কিছু কুচক্রী মহল আন্দোলনে নেমেছে। আন্দোলনের উদ্দেশ্য হচ্ছে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রকে পুনরায় ফিরিয়ে আনা। আমরা তাৎক্ষণিক কলেজে আসি। আসার পর টুকটাক সংঘর্ষ হয়েছে ছাত্রলীগ ও রাজাকারদের সঙ্গে। আমরা প্রতিবাদ করে তাদের প্রতিহত করে দিয়েছি।’
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কাজ করেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আহতের কোনো খবর আমরা পাইনি।’
কোটা সংস্কারে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে মিছিল করেছেন কয়েক হাজার শিক্ষার্থী। বিক্ষোভে যোগ দিতে শিক্ষার্থীরা জড়ো হতে থাকলে জেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাঁদের ওপর হামলা করেন বলে অভিযোগ তাঁদের। এ সময় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৫০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে সরকারি গুরুদয়াল কলেজ প্রাঙ্গণে অবস্থান নেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এর আগে সকালে ঘণ্টাব্যাপী এই পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জড়ো হওয়ার সময় কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা হামলা চালান। হামলায় শিক্ষার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পরে শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ধাওয়া করেন। এই পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলে ঘণ্টাব্যাপী। পরে শিক্ষার্থীরা শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে আবারও সরকারি গুরুদয়াল কলেজে এসে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ধাওয়া করলে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সরে যান।
এদিকে মিছিল থেকে বিভিন্ন ব্যানার-ফেস্টুনে নানা লেখায় কোটা সংস্কারের দাবিতে ও ঢাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানানো হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা নানা স্লোগানে হামলাকারীদের হুঁশিয়ার করেন। কোনো বাধাই আন্দোলন থেকে শিক্ষার্থীদের দূরে রাখতে পারবে না বলে জানান।
কোটা আন্দোলনের কিশোরগঞ্জের সমন্বয়ক ইকরাম বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিল করতে গেলে ছাত্রলীগ অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আমাদের ৫০ জনেরও অধিক শিক্ষার্থী আহত হয়। তারা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। হামলার পর রক্ষার জন্য আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা হাতে লাঠিসোঁটা তুলে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। আর যদি কোনো ছাত্রের গায়ে একটি টোকাও দেওয়া হয়, আগামী দিনে কঠোর থেকে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন মোল্লা সুমন বলেন, ‘আজ সকালে খবর পাই গুরুদয়াল কলেজে কিছু কুচক্রী মহল আন্দোলনে নেমেছে। আন্দোলনের উদ্দেশ্য হচ্ছে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রকে পুনরায় ফিরিয়ে আনা। আমরা তাৎক্ষণিক কলেজে আসি। আসার পর টুকটাক সংঘর্ষ হয়েছে ছাত্রলীগ ও রাজাকারদের সঙ্গে। আমরা প্রতিবাদ করে তাদের প্রতিহত করে দিয়েছি।’
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কাজ করেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আহতের কোনো খবর আমরা পাইনি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে