ফরিদপুর প্রতিনিধি
সংসারের হাল ধরতে দুই মাস আগে কাজের সন্ধানে সৌদি আরবে পাড়ি জমান ফরিদপুরের সালথা উপজেলার নুর আলম খান (৩৬)। দালালের মাধ্যমে গিয়ে সেখানে কাজ না পেয়ে বিভিন্ন স্থানে কাজের সন্ধান করেন। কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, গত ২০ জানুয়ারি কাজের সন্ধানে বেরিয়ে রিয়াদে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন তিনি। এরপর রিয়াদ ক্যান্টনমেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় গত মঙ্গলবার নুরআলম মারা যান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন নিহত নুর আলমের স্বজন মাহফুজ খান। এর আগে গতকাল বুধবার বিকেলে মারা যাওয়ার খবর জানতে পারেন পরিবারের সদস্যরা।
নিহত নুর আলম উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের উমর খানের ছেলে। তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। এ ছাড়া বর্তমানে তাঁর স্ত্রী ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ধারদেনা করে দুই মাস আগে সৌদি আরবে যান নুর আলম। এরপর সেখানে কাজ না পেয়ে বিভিন্ন স্থানে কাজ খুঁজতে থাকেন। গত ২০ জানুয়ারি কাজের সন্ধানে বেরিয়ে সৌদি আরবের রিয়াদে তিনি সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন।
পরে তাঁকে রিয়াদ ক্যান্টনমেন্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জীবন বাঁচাতে তাঁর দুটি পা কেটে ফেলেন চিকিৎসকেরা। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠেন। তবে তাঁর নিকটাত্মীয় (ভাইরা-ভাই) উপজেলা যুবদলের সদস্য মাহফুজ খান দাবি করে জানান, দুটি পা কেটে ফেলা হয়েছে—এমন দৃশ্য দেখে স্ট্রোক করে তিনি মারা যান।
মাহফুজ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নুর আলম মঙ্গলবার মারা গেলেও গতকাল বুধবার বিকেলে সেখান থেকে আমাদের এলাকার একজন ফোন করে জানান। তাঁর এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর কেউ মেনে নিতে পারছেন না। পরিবারের সদস্যরা শোকে কাতর হয়ে পড়েছেন। লাশ দেশে আনার জন্য চেষ্টা চলছে।’
সংসারের হাল ধরতে দুই মাস আগে কাজের সন্ধানে সৌদি আরবে পাড়ি জমান ফরিদপুরের সালথা উপজেলার নুর আলম খান (৩৬)। দালালের মাধ্যমে গিয়ে সেখানে কাজ না পেয়ে বিভিন্ন স্থানে কাজের সন্ধান করেন। কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, গত ২০ জানুয়ারি কাজের সন্ধানে বেরিয়ে রিয়াদে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন তিনি। এরপর রিয়াদ ক্যান্টনমেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় গত মঙ্গলবার নুরআলম মারা যান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন নিহত নুর আলমের স্বজন মাহফুজ খান। এর আগে গতকাল বুধবার বিকেলে মারা যাওয়ার খবর জানতে পারেন পরিবারের সদস্যরা।
নিহত নুর আলম উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের উমর খানের ছেলে। তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। এ ছাড়া বর্তমানে তাঁর স্ত্রী ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ধারদেনা করে দুই মাস আগে সৌদি আরবে যান নুর আলম। এরপর সেখানে কাজ না পেয়ে বিভিন্ন স্থানে কাজ খুঁজতে থাকেন। গত ২০ জানুয়ারি কাজের সন্ধানে বেরিয়ে সৌদি আরবের রিয়াদে তিনি সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন।
পরে তাঁকে রিয়াদ ক্যান্টনমেন্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জীবন বাঁচাতে তাঁর দুটি পা কেটে ফেলেন চিকিৎসকেরা। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠেন। তবে তাঁর নিকটাত্মীয় (ভাইরা-ভাই) উপজেলা যুবদলের সদস্য মাহফুজ খান দাবি করে জানান, দুটি পা কেটে ফেলা হয়েছে—এমন দৃশ্য দেখে স্ট্রোক করে তিনি মারা যান।
মাহফুজ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নুর আলম মঙ্গলবার মারা গেলেও গতকাল বুধবার বিকেলে সেখান থেকে আমাদের এলাকার একজন ফোন করে জানান। তাঁর এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর কেউ মেনে নিতে পারছেন না। পরিবারের সদস্যরা শোকে কাতর হয়ে পড়েছেন। লাশ দেশে আনার জন্য চেষ্টা চলছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২৩ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১ ঘণ্টা আগে