বায়তুল মোকাররমে ইফতার
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসরের নামাজ শেষ হতেই বায়তুল মোকাররম মসজিদের পূর্ব ও দক্ষিণ দিকজুড়ে শুরু হয়ে গেল মুসল্লিদের তোড়জোড়। কেউ শরবত বানাচ্ছেন, কেউ বিছিয়ে দিচ্ছেন দস্তরখানা, কেউবা তাতে রাখছেন ইফতারির থালা। সারি সারি মুসল্লি বসে যাচ্ছেন একত্রে ইফতার করার জন্য। সাউন্ডবক্সে বাজছে সুরেলা তিলাওয়াত।
প্রতিবছর রমজানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পরিচিত দৃশ্য এটি। কয়েক হাজার রোজাদার মুসল্লি একসঙ্গে ইফতারে মিলিত হন এখানে। এ যেন এক ইফতারকেন্দ্রিক মিলনমেলা।
তরুণ নাসির আহমেদ একজন শিক্ষার্থী। প্রতি রমজানে বায়তুল মোকাররমে ইফতার করেন। নাসির বললেন, ‘এ বছর আজকেই প্রথম আসলাম। সবার সঙ্গে ইফতার করতে বেশ ভালো লাগে।’
নিয়মিত মুসল্লি ছাড়াও এ গণ-ইফতারে শামিল হন গুলিস্তান, পল্টন কিংবা আশপাশে কাজে নানা আসা অনেক রোজাদার। আবার মসজিদ ভবনে থাকা মার্কেটের অনেকেই এখানে ইফতার করেন।
ইকবাল হোসেন নামে আরেক তরুণের সঙ্গে কথা হলো। তিনি বায়তুল মোকাররমের অদূরে ফকিরাপুলে বন্ধুদের সঙ্গে মেসে থাকেন। চার বন্ধু মিলে প্রায়ই এখানে ইফতার করেন। ইকবাল বললেন, ‘এখানে অনেক লোকের জমায়েত হয়। অন্য রকম পরিবেশ। ভালোই লাগে।’
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটি প্রতিদিন ২ হাজার লোকের ইফতারের আয়োজন করেন। প্রস্তুতির সময় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক কামাল উদ্দিন সরকার দাঁড়িয়ে নির্দেশনা দিচ্ছিলেন কর্মীদের। তিনি বললেন, মার্কেটের ব্যবসায়ী মুসল্লিরা মিলে এ আয়োজন করা হয়। ব্যবসায়ী, কিছু দাতা ও নিজেরা মিলে তহবিল তৈরি করেন। ৫০-৫২ লাখ টাকার মতো ওঠে।
কামাল উদ্দিন জানান, কয়েক বছর ধরে বসুন্ধরা গ্রুপ এ উদ্যোগে সহযোগিতা করছে। বায়তুল মোকাররমের এ ইফতারে থাকে পুরি, আলুর চপ, বেগুনি, ছোলা, মুড়ি খেজুর, জিলাপি, কলাসহ কয়েকটি পদ।
তাবলিগ জামাতের সদস্যের একেকটি বড় থালায় পাঁচ-ছয়জন করে বসতে দেখা গেল। এই আয়োজন তাবলিগের জোবায়ের গ্রুপের। তাবলিগের একজন সাথি জানালেন, ৫০০-৬০০ জনের ইফতারের আয়োজন করেন তাঁরা।
মসজিদের দক্ষিণ দিকে আয়োজন করেন বাংলাদেশ মুসল্লি সমাজ। এর উদ্যোক্তা পীর ফজলুল হক জানান, ১৯৯৭ সাল থেকে এই আয়োজন চলে আসছে। সবার সহযোগিতায় তাঁরা এই আয়োজন করেন। ১ হাজার লোকের প্রস্তুতি থাকে তাঁদের প্রতিদিন।
মসজিদের পূর্ব দিকে ২ হাজার লোকের ইফতারির আয়োজন করে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন। ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন জানান, আশির দশক থেকে শুরু হয়েছে তাঁদের এ আয়োজন। ২০১৯ সাল থেকে করোনার কারণে বন্ধ ছিল। এ বছর থেকে আবার নতুন করে শুরু হয়েছে।
মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন জানান, নারীদের নামাজের স্থানেও ইফতারির ব্যবস্থা করা হয়।
আসরের নামাজ শেষ হতেই বায়তুল মোকাররম মসজিদের পূর্ব ও দক্ষিণ দিকজুড়ে শুরু হয়ে গেল মুসল্লিদের তোড়জোড়। কেউ শরবত বানাচ্ছেন, কেউ বিছিয়ে দিচ্ছেন দস্তরখানা, কেউবা তাতে রাখছেন ইফতারির থালা। সারি সারি মুসল্লি বসে যাচ্ছেন একত্রে ইফতার করার জন্য। সাউন্ডবক্সে বাজছে সুরেলা তিলাওয়াত।
প্রতিবছর রমজানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পরিচিত দৃশ্য এটি। কয়েক হাজার রোজাদার মুসল্লি একসঙ্গে ইফতারে মিলিত হন এখানে। এ যেন এক ইফতারকেন্দ্রিক মিলনমেলা।
তরুণ নাসির আহমেদ একজন শিক্ষার্থী। প্রতি রমজানে বায়তুল মোকাররমে ইফতার করেন। নাসির বললেন, ‘এ বছর আজকেই প্রথম আসলাম। সবার সঙ্গে ইফতার করতে বেশ ভালো লাগে।’
নিয়মিত মুসল্লি ছাড়াও এ গণ-ইফতারে শামিল হন গুলিস্তান, পল্টন কিংবা আশপাশে কাজে নানা আসা অনেক রোজাদার। আবার মসজিদ ভবনে থাকা মার্কেটের অনেকেই এখানে ইফতার করেন।
ইকবাল হোসেন নামে আরেক তরুণের সঙ্গে কথা হলো। তিনি বায়তুল মোকাররমের অদূরে ফকিরাপুলে বন্ধুদের সঙ্গে মেসে থাকেন। চার বন্ধু মিলে প্রায়ই এখানে ইফতার করেন। ইকবাল বললেন, ‘এখানে অনেক লোকের জমায়েত হয়। অন্য রকম পরিবেশ। ভালোই লাগে।’
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটি প্রতিদিন ২ হাজার লোকের ইফতারের আয়োজন করেন। প্রস্তুতির সময় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক কামাল উদ্দিন সরকার দাঁড়িয়ে নির্দেশনা দিচ্ছিলেন কর্মীদের। তিনি বললেন, মার্কেটের ব্যবসায়ী মুসল্লিরা মিলে এ আয়োজন করা হয়। ব্যবসায়ী, কিছু দাতা ও নিজেরা মিলে তহবিল তৈরি করেন। ৫০-৫২ লাখ টাকার মতো ওঠে।
কামাল উদ্দিন জানান, কয়েক বছর ধরে বসুন্ধরা গ্রুপ এ উদ্যোগে সহযোগিতা করছে। বায়তুল মোকাররমের এ ইফতারে থাকে পুরি, আলুর চপ, বেগুনি, ছোলা, মুড়ি খেজুর, জিলাপি, কলাসহ কয়েকটি পদ।
তাবলিগ জামাতের সদস্যের একেকটি বড় থালায় পাঁচ-ছয়জন করে বসতে দেখা গেল। এই আয়োজন তাবলিগের জোবায়ের গ্রুপের। তাবলিগের একজন সাথি জানালেন, ৫০০-৬০০ জনের ইফতারের আয়োজন করেন তাঁরা।
মসজিদের দক্ষিণ দিকে আয়োজন করেন বাংলাদেশ মুসল্লি সমাজ। এর উদ্যোক্তা পীর ফজলুল হক জানান, ১৯৯৭ সাল থেকে এই আয়োজন চলে আসছে। সবার সহযোগিতায় তাঁরা এই আয়োজন করেন। ১ হাজার লোকের প্রস্তুতি থাকে তাঁদের প্রতিদিন।
মসজিদের পূর্ব দিকে ২ হাজার লোকের ইফতারির আয়োজন করে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন। ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন জানান, আশির দশক থেকে শুরু হয়েছে তাঁদের এ আয়োজন। ২০১৯ সাল থেকে করোনার কারণে বন্ধ ছিল। এ বছর থেকে আবার নতুন করে শুরু হয়েছে।
মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন জানান, নারীদের নামাজের স্থানেও ইফতারির ব্যবস্থা করা হয়।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৬ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
২৭ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
৪৩ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে