নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি খাল-বিল দখল করে যাঁরা নিশ্চিন্তে ‘ঘুমাচ্ছেন’, তাঁদের সেই ঘুমানোর সময় শেষ হয়ে এসেছে বলে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। অবৈধ দখলদারদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এখন সময় এসেছে দখল করা সরকারি জায়গা ছেড়ে দেওয়ার।
আজ বুধবার সকালে মোহাম্মদপুরের হাইক্কার খালে (কাটাসুর) অবৈধ ভবন উচ্ছেদে অভিযান পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে ডিএনসিসির প্রশাসক এসব কথা বলেন।
অভিযান পরিচালনা করেন ডিএনসিসির অঞ্চল-০৫-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, ডিএনসিসির সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা খানম ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহীদুল ইসলাম।
এই অভিযানের অংশ হিসেবে হাইক্কার খালে (কাটাসুর) অবৈধভাবে গড়ে তোলা একটি দোতলা ভবন সম্পূর্ণ এবং একটি তিনতলা ভবনের আংশিক গুঁড়িয়ে দিয়েছে ডিএনসিসি। এ ছাড়া খালের সীমানায় থাকা পাঁচটি টিনের ঘর ভেঙে দেওয়া হয়েছে। বেলা সাড়ে ১১টায় এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়ে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চলে।
অভিযান শুরুর আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও একসময় বঙ্গবন্ধুর নামে ক্লাব—এগুলো ব্যবহার করেই কিন্তু ঢাকা শহরের খাল, জলাধার ও পাবলিক প্লেসগুলো দখল করা হয়েছিল। আমি ঢাকাবাসীকে স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই, যাঁরা এখনো সরকারি খাল-বিল দখল করে নাকে তেল দিয়ে নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছেন, তাঁদের ঘুমানোর সময় শেষ। যাঁরা সরকারি জমি, খাসজমি দখল করে স্থাপনা বানিয়ে ভোগদখল করছেন, তাঁদের বলে দিচ্ছি, ঘুম থেকে জেগে দখল করা জায়গাটা অবিলম্বে ছেড়ে দিতে হবে।’
মোহাম্মদ এজাজ হাইক্কার খালের উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘আজকের উদাহরণ থেকে শিক্ষা নিয়ে আপনারা নিজ দায়িত্বে এগুলো সরিয়ে নিন। না হলে বিপদ হবে। আমরা আসব, অবৈধ দখলদারদের কোনো নোটিশ দেব না। সরাসরি উচ্ছেদ করা হবে।’
ডিএনসিসির প্রশাসক আরও জানান, অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান তাঁদের একটি চলমান প্রক্রিয়া। তাঁরা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় মাঠ দখলমুক্ত করছেন, ফুটপাত থেকে অবৈধ দোকান ও হকার উচ্ছেদ করছেন এবং ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধে অভিযান শুরু করেছেন। তিনি বলেন, ‘বাড়ি তিনতলা হোক বা দশতলা হোক, আমরা সব ভেঙে দেব একটা একটা করে। আমাদের লোকবল কম, তাই ধারাবাহিকভাবে উচ্ছেদ কার্যক্রম চালানো হবে।’ তিনি জানান, আজকের অভিযানে নিরাপত্তা বাহিনী, আর্মি ও ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হচ্ছে এবং কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না।
এই খালের (হাইক্কার খাল) অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে খালটি খনন করে লাউতলা খালের সঙ্গে সংযোগ করে দেওয়া হবে বলে প্রশাসক জানান। ডিএনসিসির কবরস্থানের দেয়ালও ভেঙে দিয়ে খালের পানির স্বাভাবিক প্রবাহ নিশ্চিত করা হবে। এর ফলে বৃষ্টির ও বন্যার পানি সহজে খাল দিয়ে প্রবাহিত হয়ে তুরাগে গিয়ে পড়বে, যা নগরীর জলাবদ্ধতা কমাতে সহায়ক হবে।
ডিএনসিসির প্রশাসক বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার পরেই মোহাম্মদপুরের এই খাল পরিদর্শনে এসে দেখি, খালে বালু ফেলে ভরাট করা হচ্ছে। খালের ভেতরে অনেকগুলো স্থাপনা হয়ে গেছে। আমি তাৎক্ষণিক অবৈধ ভবনগুলো ভেঙে দেওয়ার নির্দেশ দিলে ভবনের মালিকেরা আমাকে জানান যে এগুলো খালের সীমানায় পড়েনি এবং তাঁরা বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করেন। পরে আমাদের সার্ভেয়ার ও তাঁদের সার্ভেয়ার যৌথভাবে সার্ভে করে। যৌথ সার্ভেতে দেখা যায়, একটি দোতলা বাড়ি, একটি তিনতলা বাড়ির, মসজিদের একটি অংশসহ বেশ কয়েকটি টিনের ঘর খালের সীমানায় পড়েছে। কিন্তু তাঁরা নিজেরা এই স্থাপনাগুলো ভেঙে নেননি। তাই আজকে ডিএনসিসি থেকে আমরা অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ ভবন ও স্থাপনা উচ্ছেদ করছি।’
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে ডিএনসিসি প্রশাসক শহরের অন্যান্য সমস্যা নিয়েও কথা বলেন। তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাস্তার ওপর ট্রাকের পার্কিং বন্ধে স্থায়ী সমাধানের জন্য তাঁরা কাজ করছেন এবং আশা করছেন, আগামী কোরবানির ঈদের আগে এটি সমাধান করতে পারবেন। মিরপুর-১০ ও ফার্মগেট ইন্দিরা রোড এলাকা সম্পূর্ণরূপে ফুটপাতের হকার ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশামুক্ত করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এ লক্ষ্যে রাতে ও দিনে অভিযান চালানো হচ্ছে।
আসন্ন বর্ষায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের প্রস্তুতি সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে তাঁদের টিম সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করছে। গতকালও ডিএনসিসি এলাকার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে সভা করেছেন। ডেঙ্গু মোকাবিলা করার জন্য মশা নিধন কার্যক্রম চলছে এবং মশার ওষুধ ঠিকমতো ছিটানোর কাজটি মনিটরিং করার জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন। এ ছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে তাৎক্ষণিক সঠিক চিকিৎসা যেন নিশ্চিত করা হয়, সে প্রস্তুতি নিয়ে হাসপাতালগুলোর সঙ্গে কাজ করছেন বলেও তিনি জানান।
সরকারি খাল-বিল দখল করে যাঁরা নিশ্চিন্তে ‘ঘুমাচ্ছেন’, তাঁদের সেই ঘুমানোর সময় শেষ হয়ে এসেছে বলে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। অবৈধ দখলদারদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এখন সময় এসেছে দখল করা সরকারি জায়গা ছেড়ে দেওয়ার।
আজ বুধবার সকালে মোহাম্মদপুরের হাইক্কার খালে (কাটাসুর) অবৈধ ভবন উচ্ছেদে অভিযান পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে ডিএনসিসির প্রশাসক এসব কথা বলেন।
অভিযান পরিচালনা করেন ডিএনসিসির অঞ্চল-০৫-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, ডিএনসিসির সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা খানম ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহীদুল ইসলাম।
এই অভিযানের অংশ হিসেবে হাইক্কার খালে (কাটাসুর) অবৈধভাবে গড়ে তোলা একটি দোতলা ভবন সম্পূর্ণ এবং একটি তিনতলা ভবনের আংশিক গুঁড়িয়ে দিয়েছে ডিএনসিসি। এ ছাড়া খালের সীমানায় থাকা পাঁচটি টিনের ঘর ভেঙে দেওয়া হয়েছে। বেলা সাড়ে ১১টায় এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়ে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চলে।
অভিযান শুরুর আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও একসময় বঙ্গবন্ধুর নামে ক্লাব—এগুলো ব্যবহার করেই কিন্তু ঢাকা শহরের খাল, জলাধার ও পাবলিক প্লেসগুলো দখল করা হয়েছিল। আমি ঢাকাবাসীকে স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই, যাঁরা এখনো সরকারি খাল-বিল দখল করে নাকে তেল দিয়ে নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছেন, তাঁদের ঘুমানোর সময় শেষ। যাঁরা সরকারি জমি, খাসজমি দখল করে স্থাপনা বানিয়ে ভোগদখল করছেন, তাঁদের বলে দিচ্ছি, ঘুম থেকে জেগে দখল করা জায়গাটা অবিলম্বে ছেড়ে দিতে হবে।’
মোহাম্মদ এজাজ হাইক্কার খালের উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘আজকের উদাহরণ থেকে শিক্ষা নিয়ে আপনারা নিজ দায়িত্বে এগুলো সরিয়ে নিন। না হলে বিপদ হবে। আমরা আসব, অবৈধ দখলদারদের কোনো নোটিশ দেব না। সরাসরি উচ্ছেদ করা হবে।’
ডিএনসিসির প্রশাসক আরও জানান, অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান তাঁদের একটি চলমান প্রক্রিয়া। তাঁরা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় মাঠ দখলমুক্ত করছেন, ফুটপাত থেকে অবৈধ দোকান ও হকার উচ্ছেদ করছেন এবং ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধে অভিযান শুরু করেছেন। তিনি বলেন, ‘বাড়ি তিনতলা হোক বা দশতলা হোক, আমরা সব ভেঙে দেব একটা একটা করে। আমাদের লোকবল কম, তাই ধারাবাহিকভাবে উচ্ছেদ কার্যক্রম চালানো হবে।’ তিনি জানান, আজকের অভিযানে নিরাপত্তা বাহিনী, আর্মি ও ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হচ্ছে এবং কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না।
এই খালের (হাইক্কার খাল) অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে খালটি খনন করে লাউতলা খালের সঙ্গে সংযোগ করে দেওয়া হবে বলে প্রশাসক জানান। ডিএনসিসির কবরস্থানের দেয়ালও ভেঙে দিয়ে খালের পানির স্বাভাবিক প্রবাহ নিশ্চিত করা হবে। এর ফলে বৃষ্টির ও বন্যার পানি সহজে খাল দিয়ে প্রবাহিত হয়ে তুরাগে গিয়ে পড়বে, যা নগরীর জলাবদ্ধতা কমাতে সহায়ক হবে।
ডিএনসিসির প্রশাসক বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার পরেই মোহাম্মদপুরের এই খাল পরিদর্শনে এসে দেখি, খালে বালু ফেলে ভরাট করা হচ্ছে। খালের ভেতরে অনেকগুলো স্থাপনা হয়ে গেছে। আমি তাৎক্ষণিক অবৈধ ভবনগুলো ভেঙে দেওয়ার নির্দেশ দিলে ভবনের মালিকেরা আমাকে জানান যে এগুলো খালের সীমানায় পড়েনি এবং তাঁরা বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করেন। পরে আমাদের সার্ভেয়ার ও তাঁদের সার্ভেয়ার যৌথভাবে সার্ভে করে। যৌথ সার্ভেতে দেখা যায়, একটি দোতলা বাড়ি, একটি তিনতলা বাড়ির, মসজিদের একটি অংশসহ বেশ কয়েকটি টিনের ঘর খালের সীমানায় পড়েছে। কিন্তু তাঁরা নিজেরা এই স্থাপনাগুলো ভেঙে নেননি। তাই আজকে ডিএনসিসি থেকে আমরা অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ ভবন ও স্থাপনা উচ্ছেদ করছি।’
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে ডিএনসিসি প্রশাসক শহরের অন্যান্য সমস্যা নিয়েও কথা বলেন। তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাস্তার ওপর ট্রাকের পার্কিং বন্ধে স্থায়ী সমাধানের জন্য তাঁরা কাজ করছেন এবং আশা করছেন, আগামী কোরবানির ঈদের আগে এটি সমাধান করতে পারবেন। মিরপুর-১০ ও ফার্মগেট ইন্দিরা রোড এলাকা সম্পূর্ণরূপে ফুটপাতের হকার ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশামুক্ত করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এ লক্ষ্যে রাতে ও দিনে অভিযান চালানো হচ্ছে।
আসন্ন বর্ষায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের প্রস্তুতি সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে তাঁদের টিম সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করছে। গতকালও ডিএনসিসি এলাকার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে সভা করেছেন। ডেঙ্গু মোকাবিলা করার জন্য মশা নিধন কার্যক্রম চলছে এবং মশার ওষুধ ঠিকমতো ছিটানোর কাজটি মনিটরিং করার জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন। এ ছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে তাৎক্ষণিক সঠিক চিকিৎসা যেন নিশ্চিত করা হয়, সে প্রস্তুতি নিয়ে হাসপাতালগুলোর সঙ্গে কাজ করছেন বলেও তিনি জানান।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে