নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কারারক্ষী পদে নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে জড়িতদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী এক মাসের মধ্যে কারা মহাপরিদর্শককে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর বেঞ্চ রুলসহ আদেশ দেন।
রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। সঙ্গে ছিলেন মো. আবুল কালাম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
এর আগে ‘আরেকজনের নাম-পরিচয়ে চাকরি, ১৮ বছর পর তদন্ত’—শিরোনামে আজকের পত্রিকায় চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে রিট করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৩ সালে কারারক্ষী পদে চাকরির জন্য নিয়োগ পরীক্ষা দিয়েছিলেন জহিরুল ইসলাম এশু। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পুলিশ ভেরিফিকেশনও হয়েছিল। কিন্তু পরে আর যোগদানপত্র পাননি তিনি। তবে গত বছরের ৮ ডিসেম্বর সিলেটের কারা উপমহাপরিদর্শক কার্যালয় থেকে ঠিকানা ও পরিচয় যাচাইয়ের জন্য কুলাউড়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহিরুল ইসলাম খান খছরুর কাছে একটি চিঠি আসে। কাউন্সিলর চিঠিটির বিষয়ে এশুকে জানান। পরে এশু কারারক্ষী পদে তাঁর নাম-ঠিকানা ব্যবহার করে অন্য কেউ চাকরি করছেন মর্মে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।
এদিকে সাধারণ ডায়েরির পর এশু চাকরি ফিরে পেতে চলতি বছরের জানুয়ারিতে সিলেটের কারা উপমহাপরিদর্শক বরাবর আবেদনও করেন। কিন্তু সেই আবেদনে সাড়া না পেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন তিনি। আবেদনে চাকরি ফিরে পাওয়ার সঙ্গে ক্ষতিপূরণও চাওয়া হয়। রিটে বিবাদী করা হয় স্বরাষ্ট্রসচিব, কারা মহাপরিদর্শক, কারা উপমহাপরিদর্শক, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ জেল সুপার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ জেল সুপার ও কারারক্ষী হিসেবে চাকরিরত জহিরুল ইসলামকে।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ গতকাল মঙ্গলবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘গণমাধ্যমে প্রতিবেদন আসে ২১০ জন কারারক্ষী জাল-জালিয়াতি বা একজনের স্থলে আরেকজন কাজ করছেন। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে এলে তাঁরা তদন্ত করেছেন। তদন্তে ২০০ জনের মধ্যে ৮৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। আর তিনজন পাওয়া গেছে, যাঁরা প্রকৃত ব্যক্তির পরিবর্তে কর্মরত। আবার অনেকে রয়েছেন তাঁরা ঠিকানা পরিবর্তন করেছেন।’
কারারক্ষী পদে নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে জড়িতদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী এক মাসের মধ্যে কারা মহাপরিদর্শককে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর বেঞ্চ রুলসহ আদেশ দেন।
রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। সঙ্গে ছিলেন মো. আবুল কালাম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
এর আগে ‘আরেকজনের নাম-পরিচয়ে চাকরি, ১৮ বছর পর তদন্ত’—শিরোনামে আজকের পত্রিকায় চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে রিট করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৩ সালে কারারক্ষী পদে চাকরির জন্য নিয়োগ পরীক্ষা দিয়েছিলেন জহিরুল ইসলাম এশু। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পুলিশ ভেরিফিকেশনও হয়েছিল। কিন্তু পরে আর যোগদানপত্র পাননি তিনি। তবে গত বছরের ৮ ডিসেম্বর সিলেটের কারা উপমহাপরিদর্শক কার্যালয় থেকে ঠিকানা ও পরিচয় যাচাইয়ের জন্য কুলাউড়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহিরুল ইসলাম খান খছরুর কাছে একটি চিঠি আসে। কাউন্সিলর চিঠিটির বিষয়ে এশুকে জানান। পরে এশু কারারক্ষী পদে তাঁর নাম-ঠিকানা ব্যবহার করে অন্য কেউ চাকরি করছেন মর্মে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।
এদিকে সাধারণ ডায়েরির পর এশু চাকরি ফিরে পেতে চলতি বছরের জানুয়ারিতে সিলেটের কারা উপমহাপরিদর্শক বরাবর আবেদনও করেন। কিন্তু সেই আবেদনে সাড়া না পেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন তিনি। আবেদনে চাকরি ফিরে পাওয়ার সঙ্গে ক্ষতিপূরণও চাওয়া হয়। রিটে বিবাদী করা হয় স্বরাষ্ট্রসচিব, কারা মহাপরিদর্শক, কারা উপমহাপরিদর্শক, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ জেল সুপার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ জেল সুপার ও কারারক্ষী হিসেবে চাকরিরত জহিরুল ইসলামকে।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ গতকাল মঙ্গলবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘গণমাধ্যমে প্রতিবেদন আসে ২১০ জন কারারক্ষী জাল-জালিয়াতি বা একজনের স্থলে আরেকজন কাজ করছেন। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে এলে তাঁরা তদন্ত করেছেন। তদন্তে ২০০ জনের মধ্যে ৮৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। আর তিনজন পাওয়া গেছে, যাঁরা প্রকৃত ব্যক্তির পরিবর্তে কর্মরত। আবার অনেকে রয়েছেন তাঁরা ঠিকানা পরিবর্তন করেছেন।’
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১১ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১৮ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৩ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২৭ মিনিট আগে