নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য সুপ্রিম কোর্ট মাজার ও মসজিদ প্রশাসন কমিটির পক্ষ থেকে ১০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে এই অর্থ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় দেওয়া হয়েছে ৫ লাখ টাকা। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের রোগী কল্যাণ সমিতিতে ওই অর্থ দেওয়া হয়।
গত সোমবার এসব অর্থ দেওয়া হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট মাজার ও মসজিদ প্রশাসন কমিটির সচিব এ এইচ এম তোয়াহা।
এ এইচ এম তোয়াহা বলেন, ‘সোনালী ও জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে অনুদানের এসব অর্থ দেওয়া হয়েছে।’ মাজার কমিটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সম্মতিক্রমে অনুমোদন প্রদান করা হয় বলেও জানান তিনি।
এর আগে, সুপ্রিম কোর্ট মাজার মসজিদের সভাপতি আপিল বিভাগের বিচারপতি এস এম এমদাদুল হকের সভাপতিত্বে গত ২৭ আগস্ট সভায় অনুদান প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য সুপ্রিম কোর্ট মাজার ও মসজিদ প্রশাসন কমিটির পক্ষ থেকে ১০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে এই অর্থ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় দেওয়া হয়েছে ৫ লাখ টাকা। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের রোগী কল্যাণ সমিতিতে ওই অর্থ দেওয়া হয়।
গত সোমবার এসব অর্থ দেওয়া হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট মাজার ও মসজিদ প্রশাসন কমিটির সচিব এ এইচ এম তোয়াহা।
এ এইচ এম তোয়াহা বলেন, ‘সোনালী ও জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে অনুদানের এসব অর্থ দেওয়া হয়েছে।’ মাজার কমিটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সম্মতিক্রমে অনুমোদন প্রদান করা হয় বলেও জানান তিনি।
এর আগে, সুপ্রিম কোর্ট মাজার মসজিদের সভাপতি আপিল বিভাগের বিচারপতি এস এম এমদাদুল হকের সভাপতিত্বে গত ২৭ আগস্ট সভায় অনুদান প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে