নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকারকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত এ আদেশ দেন।
মামলায় দুই আসামির বিরুদ্ধে তাদের অপরাধ আমলে নেওয়া হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার তারিখ ধার্য ছিল। তবে আমলে নেওয়ার প্রয়োজনীয় উপাদান মামলায় না থাকায় বিচারক তাদের এ মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
মাহির আইনজীবী ইশরাত হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই মামলায় মাহি ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেওয়ার কোনো উপাদান না থাকায় ট্রাইবুনাল তাদের অব্যাহতি দিয়েছেন।
এ বছরের ১৭ মার্চ রাতে মারধর, চাঁদাবাজি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গাজীপুর মেট্রোপলিটনের বাসন থানা পুলিশের এসআই রোকন মিয়া বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করে।
ফেসবুক লাইভে গিয়ে মাহিয়া মাহি সরকার ও তার স্বামী রকিব সরকার মানহানিকর তথ্য প্রচার করে আইনশৃঙ্খলা অবনতি ঘটানোর চেষ্টা করেছেন বলে মামলায় দাবী করা হয়।
মাহি ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন, গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল দেড় কোটি টাকার বিনিময়ে মাহিদের গাড়ির শোরুম দখল করে দিচ্ছেন ইসমাইল ওরফে লাদেন নামে একজনকে। মাহির এই বক্তব্য সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা। এতে পুলিশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে বলেও মামলায় বলা হয়।
গত ১৮ মার্চ মাহিয়া মাহিকে গ্রেপ্তার করা হয়। অবশ্য গ্রেপ্তারের পর তিনি তাকে জামিন দেওয়া হয়। পরে এই মামলায় মাহি ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিল করে পুলিশ।
মামলাটি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে হওয়ায় চার্জশিট দাখিলের পর বিচারের জন্য সাইবার ট্রাইবুনালে পাঠানো হয়। আসামিদের অব্যাহতি দেওয়া প্রসঙ্গে ট্রাইবুনালের বিশেষ পিপি নজরুল ইসলাম শামীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাহি ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেওয়া হয়নি। এই কারণে ট্রাইবুনাল তাদের অব্যাহতি দিয়েছেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকারকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত এ আদেশ দেন।
মামলায় দুই আসামির বিরুদ্ধে তাদের অপরাধ আমলে নেওয়া হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার তারিখ ধার্য ছিল। তবে আমলে নেওয়ার প্রয়োজনীয় উপাদান মামলায় না থাকায় বিচারক তাদের এ মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
মাহির আইনজীবী ইশরাত হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই মামলায় মাহি ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেওয়ার কোনো উপাদান না থাকায় ট্রাইবুনাল তাদের অব্যাহতি দিয়েছেন।
এ বছরের ১৭ মার্চ রাতে মারধর, চাঁদাবাজি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গাজীপুর মেট্রোপলিটনের বাসন থানা পুলিশের এসআই রোকন মিয়া বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করে।
ফেসবুক লাইভে গিয়ে মাহিয়া মাহি সরকার ও তার স্বামী রকিব সরকার মানহানিকর তথ্য প্রচার করে আইনশৃঙ্খলা অবনতি ঘটানোর চেষ্টা করেছেন বলে মামলায় দাবী করা হয়।
মাহি ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন, গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল দেড় কোটি টাকার বিনিময়ে মাহিদের গাড়ির শোরুম দখল করে দিচ্ছেন ইসমাইল ওরফে লাদেন নামে একজনকে। মাহির এই বক্তব্য সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা। এতে পুলিশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে বলেও মামলায় বলা হয়।
গত ১৮ মার্চ মাহিয়া মাহিকে গ্রেপ্তার করা হয়। অবশ্য গ্রেপ্তারের পর তিনি তাকে জামিন দেওয়া হয়। পরে এই মামলায় মাহি ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিল করে পুলিশ।
মামলাটি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে হওয়ায় চার্জশিট দাখিলের পর বিচারের জন্য সাইবার ট্রাইবুনালে পাঠানো হয়। আসামিদের অব্যাহতি দেওয়া প্রসঙ্গে ট্রাইবুনালের বিশেষ পিপি নজরুল ইসলাম শামীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাহি ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেওয়া হয়নি। এই কারণে ট্রাইবুনাল তাদের অব্যাহতি দিয়েছেন।
পাবনার চাটমোহরে ছালমা খাতুন (৩৮) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। পরিবারের দাবি, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। ছালমা খাতুন উপজেলার নিমাইচড়া ইউনিয়নের মাঝগ্রাম এলাকার আলাউদ্দিন হোসেনের তৃতীয় স্ত্রী।
১ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মো. ইস্রাফিল (৩৯) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
১৫ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে জাতীয় নাগরিক কমিটিতে (এনসিপি) আওয়ামী লীগের দোসরদের পুনর্বাসনের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ ...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তারকে (২৬) পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে শাশুড়ি সাজেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগে