নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে করা মামলায় বাদীপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার শ্রম আদালত-৩ এ মামলার চতুর্থ সাক্ষী মো. মিজানুর রহমানকে জেরা করা শেষ হওয়ার পর সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।
পরে বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানা আগামী ৯ নভেম্বর ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ মামলার চারজন আসামির ফৌজদারি কার্যবিধি ৩৪২ ধারায় আত্মপক্ষ সমর্থন ও সাফাই সাক্ষীর দিন ধার্য করেন। ওইদিন ড. ইউনুসসহ চারজনকে আদালতে হাজির থাকতে হবে।
ড. ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে আদালতে চতুর্থ সাক্ষীকে জেরা করেন সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন ও ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ।
অন্যদিকে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান ও দায়িত্বরত চিফ প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী শুনানিতে অংশ নিন।
ড. ইউনুসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, সোমবার মামলার বাদীপক্ষের চতুর্থ ও শেষ সাক্ষীকে আসামিপক্ষের জেরা শেষ হয়েছে। এরপর আগামী ৯ নভেম্বর ফৌজদারি কার্যবিধি ৩৪২ ধারায় আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থন করে বক্তব্য রাখা এবং সাফাই সাক্ষী দেওয়ার দিন ধার্য করা হয়েছে।
গত ২ নভেম্বর এ মামলায় চতুর্থ সাক্ষী মো. মিজানুর রহমান আদালতে জবানবন্দি দেন। এরপর আজ তাকে আসামিপক্ষ জেরা করেন।
এর আগে গত ২৬ অক্টোবর তৃতীয় এবং ১৮ অক্টোবর এ মামলার দ্বিতীয় সাক্ষী হাদিউজ্জামানের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। গত ১১ অক্টোবর মামলার বাদী শ্রম পরিদর্শক তরিকুল ইসলামের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
গত ৬ জুন এই মামলায় চার জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে ড. ইউনুসের পক্ষে হাইকোর্টে আবেদন জানালে হাইকোর্ট ওই আবেদন খারিজ করেন। পরে আপিল বিভাগও হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন।
২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চার জনের নামে এ মামলা করেন।
মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।
মামলাটি দায়ের হওয়ার পর এটা বাতিলের জন্য ড. ইউনুস হাইকোর্টে আবেদন করেন।
একই বছরের ১২ ডিসেম্বর হাইকোর্ট মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল দেন। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে মামলা বাতিলে জারি করা রুল দুই মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়।
গত বছরের ১৭ আগস্ট হাইকোর্টের বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ মামলা বাতিলে ইউনূসের আবেদনে জারি করা রুল খারিজ করে রায় দেন। এরপর ড. মুহাম্মদ ইউনূস আপিল বিভাগে আবেদন করেন। আপিল বিভাগ গত ৮ মে ড. ইউনুসের আবেদন খারিজ করে দেন।
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে করা মামলায় বাদীপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার শ্রম আদালত-৩ এ মামলার চতুর্থ সাক্ষী মো. মিজানুর রহমানকে জেরা করা শেষ হওয়ার পর সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।
পরে বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানা আগামী ৯ নভেম্বর ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ মামলার চারজন আসামির ফৌজদারি কার্যবিধি ৩৪২ ধারায় আত্মপক্ষ সমর্থন ও সাফাই সাক্ষীর দিন ধার্য করেন। ওইদিন ড. ইউনুসসহ চারজনকে আদালতে হাজির থাকতে হবে।
ড. ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে আদালতে চতুর্থ সাক্ষীকে জেরা করেন সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন ও ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ।
অন্যদিকে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান ও দায়িত্বরত চিফ প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী শুনানিতে অংশ নিন।
ড. ইউনুসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, সোমবার মামলার বাদীপক্ষের চতুর্থ ও শেষ সাক্ষীকে আসামিপক্ষের জেরা শেষ হয়েছে। এরপর আগামী ৯ নভেম্বর ফৌজদারি কার্যবিধি ৩৪২ ধারায় আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থন করে বক্তব্য রাখা এবং সাফাই সাক্ষী দেওয়ার দিন ধার্য করা হয়েছে।
গত ২ নভেম্বর এ মামলায় চতুর্থ সাক্ষী মো. মিজানুর রহমান আদালতে জবানবন্দি দেন। এরপর আজ তাকে আসামিপক্ষ জেরা করেন।
এর আগে গত ২৬ অক্টোবর তৃতীয় এবং ১৮ অক্টোবর এ মামলার দ্বিতীয় সাক্ষী হাদিউজ্জামানের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। গত ১১ অক্টোবর মামলার বাদী শ্রম পরিদর্শক তরিকুল ইসলামের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
গত ৬ জুন এই মামলায় চার জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে ড. ইউনুসের পক্ষে হাইকোর্টে আবেদন জানালে হাইকোর্ট ওই আবেদন খারিজ করেন। পরে আপিল বিভাগও হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন।
২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চার জনের নামে এ মামলা করেন।
মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।
মামলাটি দায়ের হওয়ার পর এটা বাতিলের জন্য ড. ইউনুস হাইকোর্টে আবেদন করেন।
একই বছরের ১২ ডিসেম্বর হাইকোর্ট মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল দেন। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে মামলা বাতিলে জারি করা রুল দুই মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়।
গত বছরের ১৭ আগস্ট হাইকোর্টের বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ মামলা বাতিলে ইউনূসের আবেদনে জারি করা রুল খারিজ করে রায় দেন। এরপর ড. মুহাম্মদ ইউনূস আপিল বিভাগে আবেদন করেন। আপিল বিভাগ গত ৮ মে ড. ইউনুসের আবেদন খারিজ করে দেন।
আক্কেলপুরে ছাত্র আন্দোলনে হামলার দুই মামলায় আব্দুর রহিম ওরফে স্বাধীন মাস্টার (৫৩) নামের এক স্কুলশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গোপন সংবাদের ভিত্তিত্তে আজ বৃহস্পতিবার আক্কেলপুর পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে তাঁকে প্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে জয়পুরহাট সদর থানায় পাঠানো হয়।
১১ মিনিট আগেপ্রাধান্যপ্রাপ্ত বিষয়গুলো উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা, পরিবেশ, পর্যটন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত থাকবে আমার অগ্রাধিকারে। বিশেষ করে, পরিবেশ ও পর্যটনে বাড়তি নজর দেব। সিলেট হচ্ছে আমাদের প্রকৃতিকন্যা। প্রকৃতিকন্যাকে প্রকৃতির মতোই রাখতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেস্বাস্থ্য খাতে সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগে নাম উল্লেখ করা ৪২ জনের মধ্যে ৪১ জন শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের বিভিন্ন স্তরের কর্মচারী। অপরজন হাসপাতাল এলাকার একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কর্মচারী।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি বাজারের দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বালিয়াকান্দি বাজার ও আশপাশে এলাকায় সিগারেটের বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের দায়ে বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) দুপুরে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ অনুযায়ী দুজন ব্যবসায়ীকে এক হাজার টাকা করে দুই হাজার টাকা
১ ঘণ্টা আগে