নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কায় নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিন আজ শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো বালাই নেই। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতাও চোখে পড়েনি।
সরকারের পক্ষ থেকে করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ মোকাবিলায় নতুন বিধিনিষেধে ১১ দফা স্বাস্থ্যবিধি মানার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রাজধানীর বাংলামোটর, শাহবাগ, টিএসসি, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, গুলিস্তান, পল্টন, রামপুরা ও হাতিরঝিল এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সপরিবারে ঘুরতে বেরিয়েছে অনেকে। তবে অধিকাংশ মানুষের মুখে মাস্ক দেখা যায়নি। স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে চরমভাবে।
শুক্রবার দুপুরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কথা হয় ঢাকা বার কাউন্সিলের কর্মী আল ইমরানের সঙ্গে। তিনি স্ত্রী ও দেড় বছর বয়সী সন্তান আল হুজাইফাকে নিয়ে ঘুরতে এসেছেন। তাঁদের কারও মুখে মাস্ক ছিল না। জানতে চাইলে ইমরান বলেন, ‘মানুষের ভিড় নেই, খোলা পরিবেশ, তাই মাস্ক পরিনি। বিকেলে ভিড় শুরুর আগেই আমরা বাসায় চলে যাব।’
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাঁচ টাকার বিনিময়ে দর্শনার্থীদের ওজন মাপেন হুমায়ুন কবির নয়ন। তিনি বলেন, ‘মাস্ক পরাকে কেউ গুরুত্ব দেয় না। দু-একজন; কেউ কেউ পরে।’
গুলিস্তান এলাকায় রিকশা চালান শরীয়তপুর থেকে আসা আবদুর রাজ্জাক। মাস্ক পরার বিষয়ে রাজ্জাক বলেন, ‘বাসায় মাস্ক আছে তো। সরকার চাপ দিলে পরব।’
একই অবস্থা গণপরিবহনে। গুলিস্তান থেকে উত্তরাগামী ভিক্টর বাসের অর্ধেক যাত্রীকে দেখা গেছে মাস্ক ছাড়া। চালকের সহকারী মামুন মিয়ার থুতনিতেও ছিল মাস্ক ঝোলানো। বাসের যাত্রী মো. শাহ আলম (৬০) জানালেন, করোনা নিয়ে মানুষের মধ্যে এখন আর আলোচনা নেই। করোনায় কারও মৃত্যুর ভয় নেই। সবাই যেন মৃত্যুঞ্জয়ী হয়ে উঠেছে।
পুরানা পল্টন এলাকায় ট্রাফিকের দায়িত্বরত দিলীপ রাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গণপরিবহন ঠিকমতো চলছে কি না, সেটা দেখতেই আমাদের সময় যায়। কে মাস্ক পরেছে, কে পরেনি, সেটা তো খেয়াল করি না।’
রাজধানীজুড়ে মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মানার অনীহা সম্পর্কে জানতে চাইলে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মুস্তাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনার প্রাদুর্ভাবের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। সবার সঠিকভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানা উচিত। খেয়াল রাখা উচিত যেসব স্থানে মানুষের ভিড় বেশি, সেখানে মানুষ কতটা স্বাস্থ্যবিধি মানছে। শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখছে কি না। এসব বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ জরুরি। মানুষের ওপর ছেড়ে দিয়ে মহামারি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়।’
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কায় নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিন আজ শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো বালাই নেই। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতাও চোখে পড়েনি।
সরকারের পক্ষ থেকে করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ মোকাবিলায় নতুন বিধিনিষেধে ১১ দফা স্বাস্থ্যবিধি মানার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রাজধানীর বাংলামোটর, শাহবাগ, টিএসসি, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, গুলিস্তান, পল্টন, রামপুরা ও হাতিরঝিল এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সপরিবারে ঘুরতে বেরিয়েছে অনেকে। তবে অধিকাংশ মানুষের মুখে মাস্ক দেখা যায়নি। স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে চরমভাবে।
শুক্রবার দুপুরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কথা হয় ঢাকা বার কাউন্সিলের কর্মী আল ইমরানের সঙ্গে। তিনি স্ত্রী ও দেড় বছর বয়সী সন্তান আল হুজাইফাকে নিয়ে ঘুরতে এসেছেন। তাঁদের কারও মুখে মাস্ক ছিল না। জানতে চাইলে ইমরান বলেন, ‘মানুষের ভিড় নেই, খোলা পরিবেশ, তাই মাস্ক পরিনি। বিকেলে ভিড় শুরুর আগেই আমরা বাসায় চলে যাব।’
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাঁচ টাকার বিনিময়ে দর্শনার্থীদের ওজন মাপেন হুমায়ুন কবির নয়ন। তিনি বলেন, ‘মাস্ক পরাকে কেউ গুরুত্ব দেয় না। দু-একজন; কেউ কেউ পরে।’
গুলিস্তান এলাকায় রিকশা চালান শরীয়তপুর থেকে আসা আবদুর রাজ্জাক। মাস্ক পরার বিষয়ে রাজ্জাক বলেন, ‘বাসায় মাস্ক আছে তো। সরকার চাপ দিলে পরব।’
একই অবস্থা গণপরিবহনে। গুলিস্তান থেকে উত্তরাগামী ভিক্টর বাসের অর্ধেক যাত্রীকে দেখা গেছে মাস্ক ছাড়া। চালকের সহকারী মামুন মিয়ার থুতনিতেও ছিল মাস্ক ঝোলানো। বাসের যাত্রী মো. শাহ আলম (৬০) জানালেন, করোনা নিয়ে মানুষের মধ্যে এখন আর আলোচনা নেই। করোনায় কারও মৃত্যুর ভয় নেই। সবাই যেন মৃত্যুঞ্জয়ী হয়ে উঠেছে।
পুরানা পল্টন এলাকায় ট্রাফিকের দায়িত্বরত দিলীপ রাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গণপরিবহন ঠিকমতো চলছে কি না, সেটা দেখতেই আমাদের সময় যায়। কে মাস্ক পরেছে, কে পরেনি, সেটা তো খেয়াল করি না।’
রাজধানীজুড়ে মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মানার অনীহা সম্পর্কে জানতে চাইলে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মুস্তাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনার প্রাদুর্ভাবের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। সবার সঠিকভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানা উচিত। খেয়াল রাখা উচিত যেসব স্থানে মানুষের ভিড় বেশি, সেখানে মানুষ কতটা স্বাস্থ্যবিধি মানছে। শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখছে কি না। এসব বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ জরুরি। মানুষের ওপর ছেড়ে দিয়ে মহামারি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়।’
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় নালা থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির (৪৮) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় ফতুল্লার পশ্চিম শিহাচর নূর মসজিদ সংলগ্ন নালা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৪২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারার অবস্থিত কোরিয়ান রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলে (কেইপিজেড) পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে দুজন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে একটি ডাইং কারখানায় গ্যাসের বিস্ফোরণে তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় উপজেলার রূপসী কাজীপাড়া এলাকার মঞ্জু ডাইং অ্যান্ড টেক্সটাইল কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমামলা, জিডি করে হয়রানির প্রতিকার এবং ৪ দফা দাবি আদায়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) প্রশাসনকে মৃত ঘোষণা করে প্রতীকী কফিন মিছিল করেছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। গতকাল বুধবার রাতে দাবি না মানা ও প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোর থেকে কফিন মিছিল ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের পাশে
১ ঘণ্টা আগে