নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুন্সিগঞ্জের বিজ্ঞান শিক্ষক হৃদয় মণ্ডলের জামিনের জন্য দুইবার আবেদন করা হলেও জামিন মঞ্জুর করা হয়নি। শিক্ষকের পরিবার তীব্র আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছেন উল্লেখ করে এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে ওই শিক্ষকের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি দাবি ও একই সঙ্গে নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে আসক। পাশাপাশি শিক্ষকের পরিবারের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে আসক।
গণমাধ্যমসূত্রে আসক জানতে পেরেছে, গত ২০ মার্চ মুন্সিগঞ্জে জেলা সদরের বিনোদপুর রাম কুমার উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিত ও বিজ্ঞান শিক্ষক-হৃদয় চন্দ্র মণ্ডল দশম শ্রেণির মানবিক শাখার ক্লাস নিচ্ছিলেন। সেখানে একটি বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের কয়েকজনের পক্ষে-বিপক্ষে কথোপকথন হয়। একপর্যায়ে এক শিক্ষার্থী ওই কথোপকথন রেকর্ড করে যা পরবর্তীতে এলাকার অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে হৃদয় চন্দ্র মণ্ডলকে স্কুল থেকে শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করে একপর্যায়ে সেখানে স্কুলের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বাইরে থেকে লোকজন অংশ নেয় বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়। আরও জানা যায়, স্কুল কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ওই বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী বাদী হয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ‘ধর্ম অবমাননার’ মামলা করেন। শিক্ষক হৃদয়ের পরিবারের অভিযোগ যে, ওই শিক্ষককে ফাঁসানোর জন্য পরিকল্পিতভাবে তাঁর বিরুদ্ধে ‘ধর্ম অবমাননার’ স্পর্শকাতর অভিযোগ আনা হয়েছে। তাঁর পরিবার বর্তমানে চরম ভীতি ও আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। সামাজিকভাবে হয়রানির ভয়ে শিক্ষকের ছেলে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
আইন ও সালিশ কেন্দ্র বলছে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ থেকে এটি স্পষ্ট যে এ ঘটনায় একটি অপশক্তির ইন্ধন রয়েছে যারা ধর্মকে পুঁজি করে বিদ্বেষ আর উত্তেজনা তৈরি করছে। আসক মনে করে, গণিত ও বিজ্ঞান শিক্ষক হৃদয় চন্দ্র মণ্ডলকে অবিলম্বে মুক্তি প্রদান এবং তাঁর পরিবারের নিরাপত্তা প্রদানের পাশাপাশি এ ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, এ ক্ষেত্রে স্কুল কর্তৃপক্ষ, স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসনের ভূমিকা কী ছিল-সে বিষয়টি দ্রুততার সঙ্গে খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা অত্যাবশ্যকীয়।
এ ধরনের ঘটনা শিক্ষকদের মধ্যে শঙ্কা ও উদ্বেগের উদ্রেক ঘটাবে, যা বিজ্ঞান শিক্ষা, জাতির বিকাশ ও উন্নয়নে চরম নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
মুন্সিগঞ্জের বিজ্ঞান শিক্ষক হৃদয় মণ্ডলের জামিনের জন্য দুইবার আবেদন করা হলেও জামিন মঞ্জুর করা হয়নি। শিক্ষকের পরিবার তীব্র আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছেন উল্লেখ করে এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে ওই শিক্ষকের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি দাবি ও একই সঙ্গে নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে আসক। পাশাপাশি শিক্ষকের পরিবারের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে আসক।
গণমাধ্যমসূত্রে আসক জানতে পেরেছে, গত ২০ মার্চ মুন্সিগঞ্জে জেলা সদরের বিনোদপুর রাম কুমার উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিত ও বিজ্ঞান শিক্ষক-হৃদয় চন্দ্র মণ্ডল দশম শ্রেণির মানবিক শাখার ক্লাস নিচ্ছিলেন। সেখানে একটি বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের কয়েকজনের পক্ষে-বিপক্ষে কথোপকথন হয়। একপর্যায়ে এক শিক্ষার্থী ওই কথোপকথন রেকর্ড করে যা পরবর্তীতে এলাকার অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে হৃদয় চন্দ্র মণ্ডলকে স্কুল থেকে শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করে একপর্যায়ে সেখানে স্কুলের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বাইরে থেকে লোকজন অংশ নেয় বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়। আরও জানা যায়, স্কুল কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ওই বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী বাদী হয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ‘ধর্ম অবমাননার’ মামলা করেন। শিক্ষক হৃদয়ের পরিবারের অভিযোগ যে, ওই শিক্ষককে ফাঁসানোর জন্য পরিকল্পিতভাবে তাঁর বিরুদ্ধে ‘ধর্ম অবমাননার’ স্পর্শকাতর অভিযোগ আনা হয়েছে। তাঁর পরিবার বর্তমানে চরম ভীতি ও আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। সামাজিকভাবে হয়রানির ভয়ে শিক্ষকের ছেলে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
আইন ও সালিশ কেন্দ্র বলছে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ থেকে এটি স্পষ্ট যে এ ঘটনায় একটি অপশক্তির ইন্ধন রয়েছে যারা ধর্মকে পুঁজি করে বিদ্বেষ আর উত্তেজনা তৈরি করছে। আসক মনে করে, গণিত ও বিজ্ঞান শিক্ষক হৃদয় চন্দ্র মণ্ডলকে অবিলম্বে মুক্তি প্রদান এবং তাঁর পরিবারের নিরাপত্তা প্রদানের পাশাপাশি এ ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, এ ক্ষেত্রে স্কুল কর্তৃপক্ষ, স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসনের ভূমিকা কী ছিল-সে বিষয়টি দ্রুততার সঙ্গে খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা অত্যাবশ্যকীয়।
এ ধরনের ঘটনা শিক্ষকদের মধ্যে শঙ্কা ও উদ্বেগের উদ্রেক ঘটাবে, যা বিজ্ঞান শিক্ষা, জাতির বিকাশ ও উন্নয়নে চরম নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে নদীতে মাছ শিকার করতে গিয়ে পানিতে ডুবে রাকিব নামে এক যুবক মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সকালে উপজেলার যশরা ইউনিয়নের তাল এলাকায় শীলা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রাকিব মিয়া (২০) ওই এলাকার মৃত আতাহার আলীর ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেঘণ্টাব্যাপী অবরোধের পর রাজধানীর আগারগাঁও মোড় থেকে সরে গেছেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। তিন দফা দাবিতে আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা আগারগাঁও মোড় ‘ব্লকেড’ করেন। এতে সড়কে চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং আশপাশের..
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী ও রুস্তমপুর হাট-বাজারের ইজারার টাকা, ভ্যাট ও ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করা হয়। এতে বাঘার আড়ানী পৌরসভার সাবেক মেয়র মুক্তার আলী, সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র কার্ত্তিক
১ ঘণ্টা আগেনাসিক প্রশাসক কামরুজ্জামান বলেন, ‘নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়ন এবং পরিকল্পিত শহর গঠনের জন্য এই বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে। বাজেটে সড়ক ও ড্রেন নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ, পানি সরবরাহ ব্যবস্থা, আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, জলাবদ্ধতা নিরসন, সড়কবাতির উন্নয়ন ও কমিউনিটি
১ ঘণ্টা আগে