নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মুগদা-মান্ডা কাজীবাড়ি মসজিদ এলাকায় দুই গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবসায়ী গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনায় ছুরিকাঘাতে আশিক এলাহী শাকিল (২৮) নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ওই ব্যবসায়ীর আপন দুই ভাই আশিক পারভেজ সুজন (৩৮) ও আশিক শামস (২৪)। তাঁরা আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
গতকাল শুক্রবার রাত ১০টার দিকে এ ঘটনার পর স্বজনরা আহত তিনজনকে উদ্ধার করে প্রথমে মুগদা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে আশিক এলাহী শাকিলকে রাত ১২টার দিকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
নিহতের বাবা মো. ওমর ফারুক জানান, তাঁদের বাসা উত্তর মান্ডা ছাতা মসজিদ এলাকায়। সেখানে তাঁদের গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা আছে। শুক্রবার রাতে তাদের দোকানের এক কর্মচারীকে মারধর করা হয়। তখন তিন ভাই কাজীবাড়ি মসজিদ এলাকায় গেলে তাদের ছুরিকাঘাত করে প্রতিপক্ষ ব্যবসায়ীরা। হাসপাতালে নিয়ে এলে শাকিল মারা যান।
এ বিষয়ে গতকাল শনিবার মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরেই সিলিন্ডার ব্যবসাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে ঝামেলা ছিল। শুক্রবার তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। এরপর দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটলে আশিক এলাহী শাকিল ছুরিকাঘাতে মারা যান। ঘটনার পর নিহতের পরিবারের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি। আমরা একটি এজাহারও তৈরি করেছি। দাফন এবং জানাজা শেষে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে মামলা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের গ্রেপ্তারে আমাদের অভিযান শুরু হয়েছে। কয়েকজনকে শনাক্ত করেছি। তদন্তের স্বার্থে জড়িতদের নাম এখন প্রকাশ করা যাচ্ছে না।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ বক্সের এসআই মো. মাসুদ আলম জানান, মুগদা থেকে ছুরিকাঘাতে আহত তিন ভাইকে হাসপাতালে নিয়ে এলে এক ভাই মারা যান। আহত দুই ভাই জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
রাজধানীর মুগদা-মান্ডা কাজীবাড়ি মসজিদ এলাকায় দুই গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবসায়ী গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনায় ছুরিকাঘাতে আশিক এলাহী শাকিল (২৮) নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ওই ব্যবসায়ীর আপন দুই ভাই আশিক পারভেজ সুজন (৩৮) ও আশিক শামস (২৪)। তাঁরা আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
গতকাল শুক্রবার রাত ১০টার দিকে এ ঘটনার পর স্বজনরা আহত তিনজনকে উদ্ধার করে প্রথমে মুগদা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে আশিক এলাহী শাকিলকে রাত ১২টার দিকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
নিহতের বাবা মো. ওমর ফারুক জানান, তাঁদের বাসা উত্তর মান্ডা ছাতা মসজিদ এলাকায়। সেখানে তাঁদের গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা আছে। শুক্রবার রাতে তাদের দোকানের এক কর্মচারীকে মারধর করা হয়। তখন তিন ভাই কাজীবাড়ি মসজিদ এলাকায় গেলে তাদের ছুরিকাঘাত করে প্রতিপক্ষ ব্যবসায়ীরা। হাসপাতালে নিয়ে এলে শাকিল মারা যান।
এ বিষয়ে গতকাল শনিবার মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরেই সিলিন্ডার ব্যবসাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে ঝামেলা ছিল। শুক্রবার তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। এরপর দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটলে আশিক এলাহী শাকিল ছুরিকাঘাতে মারা যান। ঘটনার পর নিহতের পরিবারের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি। আমরা একটি এজাহারও তৈরি করেছি। দাফন এবং জানাজা শেষে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে মামলা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের গ্রেপ্তারে আমাদের অভিযান শুরু হয়েছে। কয়েকজনকে শনাক্ত করেছি। তদন্তের স্বার্থে জড়িতদের নাম এখন প্রকাশ করা যাচ্ছে না।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ বক্সের এসআই মো. মাসুদ আলম জানান, মুগদা থেকে ছুরিকাঘাতে আহত তিন ভাইকে হাসপাতালে নিয়ে এলে এক ভাই মারা যান। আহত দুই ভাই জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
৩ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৪০ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে