নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
প্রথমে মিছিলের ওপর কাঁদানে গ্যাস, পরে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে যোগ দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিপেটাও করা হয়। এ সময় সেনাসদস্যরা বেশ কয়েকজনকে আটক করেন।
ছত্রভঙ্গ হিযবুত তাহ্রীর সদস্যরা বিভিন্ন গলিতে প্রবেশ করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের ধাওয়া দেন। পুলিশের বাধার প্রথম দিকে তারা সড়কে অবস্থান করলেও পরে আর কাউকে সড়কে দেখা যায়নি। পরে পুরানা পল্টন থেকে নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নেন।

পুলিশের রমনা বিভাগের পদস্থ এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায়তুল মোকাররম এলাকায় হিযবুত তাহ্রীরকে বাধা দেওয়া হয়নি। কেননা, সেখানে অনেক মুসল্লি ছিলেন। তাদের হালকা বাধা দিয়ে পুরানা পল্টন ও বিজয়নগরের দিকে বের করে আনা হয়। সেখানে সাধারণ মানুষ থাকায় এই এলাকাতেই তাদের প্রতিরোধ করা হয়।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হিযবুতকে ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কিছু সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ছোড়া হয়েছে। পুলিশের কয়েকটি ইউনিটের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও এতে অংশ নেয়।
বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এর আগে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পুলিশের বাধা অতিক্রম করে ‘মার্চ ফর খিলাফত’ ব্যানারে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। রাজধানীর পুরানা পল্টনে বায়তুল মোকাররমের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা।

তাদের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সকাল থেকেই পুলিশ ও সেনাবাহিনী সতর্ক অবস্থানে ছিল। এত নিরাপত্তার মধ্যেও বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল বের করে পুরানা পল্টনের দিকে যায় সংগঠনের সদস্যরা।
শুরুতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাধা দিলেও তা অতিক্রম করে মিছিল নিয়ে এগোতে থাকে তারা। বেলা ২টার দিকে মিছিলটি বিজয়নগর এলাকায় অবস্থান করে।

হিযবুত তাহ্রীর ‘মার্চ ফর খিলাফত’ নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর এক বার্তায় জানিয়েছে, হিযবুত তাহ্রীর একটি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন। আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর তৎকালীন সরকার হিযবুত তাহ্রীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠনটি আবার প্রকাশ্যে কার্যক্রম চালাতে শুরু করেছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন থেকে তারা নানা দাবিতে মিছিল ও গোলটেবিল বৈঠক করেছে, এমনকি চট্টগ্রামেও কর্মসূচি পালন করেছে।
আজ শুক্রবার সংগঠনটি রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে মার্চ ফর খিলাফত কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে পোস্টার লাগিয়ে ও লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে তারা প্রচারণা চালায়।

এই কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এক বিবৃতিতে জানায়, ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধঘোষিত যেকোনো সংগঠনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ ও প্রচারণা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। হিযবুত তাহ্রীর যদি এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, তবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর উত্তরায় অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ এই সংগঠনের তিনজন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
প্রথমে মিছিলের ওপর কাঁদানে গ্যাস, পরে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে যোগ দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিপেটাও করা হয়। এ সময় সেনাসদস্যরা বেশ কয়েকজনকে আটক করেন।
ছত্রভঙ্গ হিযবুত তাহ্রীর সদস্যরা বিভিন্ন গলিতে প্রবেশ করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের ধাওয়া দেন। পুলিশের বাধার প্রথম দিকে তারা সড়কে অবস্থান করলেও পরে আর কাউকে সড়কে দেখা যায়নি। পরে পুরানা পল্টন থেকে নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নেন।

পুলিশের রমনা বিভাগের পদস্থ এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায়তুল মোকাররম এলাকায় হিযবুত তাহ্রীরকে বাধা দেওয়া হয়নি। কেননা, সেখানে অনেক মুসল্লি ছিলেন। তাদের হালকা বাধা দিয়ে পুরানা পল্টন ও বিজয়নগরের দিকে বের করে আনা হয়। সেখানে সাধারণ মানুষ থাকায় এই এলাকাতেই তাদের প্রতিরোধ করা হয়।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হিযবুতকে ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কিছু সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ছোড়া হয়েছে। পুলিশের কয়েকটি ইউনিটের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও এতে অংশ নেয়।
বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এর আগে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পুলিশের বাধা অতিক্রম করে ‘মার্চ ফর খিলাফত’ ব্যানারে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। রাজধানীর পুরানা পল্টনে বায়তুল মোকাররমের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা।

তাদের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সকাল থেকেই পুলিশ ও সেনাবাহিনী সতর্ক অবস্থানে ছিল। এত নিরাপত্তার মধ্যেও বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল বের করে পুরানা পল্টনের দিকে যায় সংগঠনের সদস্যরা।
শুরুতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাধা দিলেও তা অতিক্রম করে মিছিল নিয়ে এগোতে থাকে তারা। বেলা ২টার দিকে মিছিলটি বিজয়নগর এলাকায় অবস্থান করে।

হিযবুত তাহ্রীর ‘মার্চ ফর খিলাফত’ নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর এক বার্তায় জানিয়েছে, হিযবুত তাহ্রীর একটি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন। আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর তৎকালীন সরকার হিযবুত তাহ্রীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠনটি আবার প্রকাশ্যে কার্যক্রম চালাতে শুরু করেছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন থেকে তারা নানা দাবিতে মিছিল ও গোলটেবিল বৈঠক করেছে, এমনকি চট্টগ্রামেও কর্মসূচি পালন করেছে।
আজ শুক্রবার সংগঠনটি রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে মার্চ ফর খিলাফত কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে পোস্টার লাগিয়ে ও লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে তারা প্রচারণা চালায়।

এই কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এক বিবৃতিতে জানায়, ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধঘোষিত যেকোনো সংগঠনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ ও প্রচারণা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। হিযবুত তাহ্রীর যদি এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, তবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর উত্তরায় অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ এই সংগঠনের তিনজন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
প্রথমে মিছিলের ওপর কাঁদানে গ্যাস, পরে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে যোগ দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিপেটাও করা হয়। এ সময় সেনাসদস্যরা বেশ কয়েকজনকে আটক করেন।
ছত্রভঙ্গ হিযবুত তাহ্রীর সদস্যরা বিভিন্ন গলিতে প্রবেশ করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের ধাওয়া দেন। পুলিশের বাধার প্রথম দিকে তারা সড়কে অবস্থান করলেও পরে আর কাউকে সড়কে দেখা যায়নি। পরে পুরানা পল্টন থেকে নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নেন।

পুলিশের রমনা বিভাগের পদস্থ এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায়তুল মোকাররম এলাকায় হিযবুত তাহ্রীরকে বাধা দেওয়া হয়নি। কেননা, সেখানে অনেক মুসল্লি ছিলেন। তাদের হালকা বাধা দিয়ে পুরানা পল্টন ও বিজয়নগরের দিকে বের করে আনা হয়। সেখানে সাধারণ মানুষ থাকায় এই এলাকাতেই তাদের প্রতিরোধ করা হয়।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হিযবুতকে ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কিছু সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ছোড়া হয়েছে। পুলিশের কয়েকটি ইউনিটের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও এতে অংশ নেয়।
বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এর আগে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পুলিশের বাধা অতিক্রম করে ‘মার্চ ফর খিলাফত’ ব্যানারে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। রাজধানীর পুরানা পল্টনে বায়তুল মোকাররমের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা।

তাদের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সকাল থেকেই পুলিশ ও সেনাবাহিনী সতর্ক অবস্থানে ছিল। এত নিরাপত্তার মধ্যেও বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল বের করে পুরানা পল্টনের দিকে যায় সংগঠনের সদস্যরা।
শুরুতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাধা দিলেও তা অতিক্রম করে মিছিল নিয়ে এগোতে থাকে তারা। বেলা ২টার দিকে মিছিলটি বিজয়নগর এলাকায় অবস্থান করে।

হিযবুত তাহ্রীর ‘মার্চ ফর খিলাফত’ নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর এক বার্তায় জানিয়েছে, হিযবুত তাহ্রীর একটি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন। আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর তৎকালীন সরকার হিযবুত তাহ্রীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠনটি আবার প্রকাশ্যে কার্যক্রম চালাতে শুরু করেছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন থেকে তারা নানা দাবিতে মিছিল ও গোলটেবিল বৈঠক করেছে, এমনকি চট্টগ্রামেও কর্মসূচি পালন করেছে।
আজ শুক্রবার সংগঠনটি রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে মার্চ ফর খিলাফত কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে পোস্টার লাগিয়ে ও লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে তারা প্রচারণা চালায়।

এই কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এক বিবৃতিতে জানায়, ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধঘোষিত যেকোনো সংগঠনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ ও প্রচারণা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। হিযবুত তাহ্রীর যদি এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, তবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর উত্তরায় অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ এই সংগঠনের তিনজন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
প্রথমে মিছিলের ওপর কাঁদানে গ্যাস, পরে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে যোগ দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিপেটাও করা হয়। এ সময় সেনাসদস্যরা বেশ কয়েকজনকে আটক করেন।
ছত্রভঙ্গ হিযবুত তাহ্রীর সদস্যরা বিভিন্ন গলিতে প্রবেশ করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের ধাওয়া দেন। পুলিশের বাধার প্রথম দিকে তারা সড়কে অবস্থান করলেও পরে আর কাউকে সড়কে দেখা যায়নি। পরে পুরানা পল্টন থেকে নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নেন।

পুলিশের রমনা বিভাগের পদস্থ এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায়তুল মোকাররম এলাকায় হিযবুত তাহ্রীরকে বাধা দেওয়া হয়নি। কেননা, সেখানে অনেক মুসল্লি ছিলেন। তাদের হালকা বাধা দিয়ে পুরানা পল্টন ও বিজয়নগরের দিকে বের করে আনা হয়। সেখানে সাধারণ মানুষ থাকায় এই এলাকাতেই তাদের প্রতিরোধ করা হয়।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হিযবুতকে ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কিছু সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ছোড়া হয়েছে। পুলিশের কয়েকটি ইউনিটের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও এতে অংশ নেয়।
বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এর আগে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পুলিশের বাধা অতিক্রম করে ‘মার্চ ফর খিলাফত’ ব্যানারে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। রাজধানীর পুরানা পল্টনে বায়তুল মোকাররমের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা।

তাদের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সকাল থেকেই পুলিশ ও সেনাবাহিনী সতর্ক অবস্থানে ছিল। এত নিরাপত্তার মধ্যেও বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল বের করে পুরানা পল্টনের দিকে যায় সংগঠনের সদস্যরা।
শুরুতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাধা দিলেও তা অতিক্রম করে মিছিল নিয়ে এগোতে থাকে তারা। বেলা ২টার দিকে মিছিলটি বিজয়নগর এলাকায় অবস্থান করে।

হিযবুত তাহ্রীর ‘মার্চ ফর খিলাফত’ নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর এক বার্তায় জানিয়েছে, হিযবুত তাহ্রীর একটি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন। আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর তৎকালীন সরকার হিযবুত তাহ্রীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠনটি আবার প্রকাশ্যে কার্যক্রম চালাতে শুরু করেছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন থেকে তারা নানা দাবিতে মিছিল ও গোলটেবিল বৈঠক করেছে, এমনকি চট্টগ্রামেও কর্মসূচি পালন করেছে।
আজ শুক্রবার সংগঠনটি রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে মার্চ ফর খিলাফত কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে পোস্টার লাগিয়ে ও লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে তারা প্রচারণা চালায়।

এই কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এক বিবৃতিতে জানায়, ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধঘোষিত যেকোনো সংগঠনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ ও প্রচারণা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। হিযবুত তাহ্রীর যদি এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, তবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর উত্তরায় অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ এই সংগঠনের তিনজন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে।

জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ট্রাকের সঙ্গে ভ্যানের সংঘর্ষে ভ্যানচালক আব্দুল মমিন মোল্লা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় শিশুসহ আরও তিনজন আহত হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় ওই আসনে বিএনপির প্রার্থী মির্জা আব্বাসকে নিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের অভিযোগে ‘দৈনিক আজকের কণ্ঠ’ নামের একটি নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের ঘিওরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সারবোঝাই একটি ট্রাক উল্টে ইছামতী নদীতে পড়ে গেছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার ঘিওর বাজার-সংলগ্ন কুস্তা বন্দর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) ১০ কর্মকর্তাকে গুরু ও লঘুদণ্ড দিয়েছে চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। চিনিকলের শ্রমিকদের স্থায়ীকরণের বিষয়ে কর্তব্যে অবহেলা, অনিয়ম ও অসদাচরণের অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় এই দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
১৯ মিনিট আগেজয়পুরহাট প্রতিনিধি

জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ট্রাকের সঙ্গে ভ্যানের সংঘর্ষে ভ্যানচালক আব্দুল মমিন মোল্লা (৪৮) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় শিশুসহ আরও তিনজন আহত হয়েছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে সদর উপজেলার পাকারমাথা এলাকায় আমিনুল বারীর রাইস মিলের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ভ্যানচালক আব্দুল মমিন মোল্লা সদর উপজেলার হিচমী মোল্লাপাড়া গ্রামের আবুল হোসেন মোল্লার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুরে বটতলী এলাকা থেকে পাকারমাথার দিকে খাদ্যবোঝাই একটি ট্রাক যাচ্ছিল। একই সময় পাকারমাথা থেকে বটতলীর দিকে তিনজন যাত্রী নিয়ে একটি ভ্যান আসছিল। রাইস মিলের সামনে পৌঁছালে ট্রাক ও ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের পর ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে খাদে উল্টে যায়।
দুর্ঘটনার পর ট্রাকের চালক ও হেলপার পালিয়ে যান। স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় ভ্যানচালকসহ তিন যাত্রীকে উদ্ধার করে জয়পুরহাট ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক ভ্যানচালক মমিন মোল্লাকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
জয়পুরহাট সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান চলাচল স্বাভাবিক করে। আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা চলছে। এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ট্রাকের সঙ্গে ভ্যানের সংঘর্ষে ভ্যানচালক আব্দুল মমিন মোল্লা (৪৮) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় শিশুসহ আরও তিনজন আহত হয়েছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে সদর উপজেলার পাকারমাথা এলাকায় আমিনুল বারীর রাইস মিলের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ভ্যানচালক আব্দুল মমিন মোল্লা সদর উপজেলার হিচমী মোল্লাপাড়া গ্রামের আবুল হোসেন মোল্লার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুরে বটতলী এলাকা থেকে পাকারমাথার দিকে খাদ্যবোঝাই একটি ট্রাক যাচ্ছিল। একই সময় পাকারমাথা থেকে বটতলীর দিকে তিনজন যাত্রী নিয়ে একটি ভ্যান আসছিল। রাইস মিলের সামনে পৌঁছালে ট্রাক ও ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের পর ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে খাদে উল্টে যায়।
দুর্ঘটনার পর ট্রাকের চালক ও হেলপার পালিয়ে যান। স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় ভ্যানচালকসহ তিন যাত্রীকে উদ্ধার করে জয়পুরহাট ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক ভ্যানচালক মমিন মোল্লাকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
জয়পুরহাট সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান চলাচল স্বাভাবিক করে। আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা চলছে। এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
০৭ মার্চ ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় ওই আসনে বিএনপির প্রার্থী মির্জা আব্বাসকে নিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের অভিযোগে ‘দৈনিক আজকের কণ্ঠ’ নামের একটি নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের ঘিওরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সারবোঝাই একটি ট্রাক উল্টে ইছামতী নদীতে পড়ে গেছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার ঘিওর বাজার-সংলগ্ন কুস্তা বন্দর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) ১০ কর্মকর্তাকে গুরু ও লঘুদণ্ড দিয়েছে চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। চিনিকলের শ্রমিকদের স্থায়ীকরণের বিষয়ে কর্তব্যে অবহেলা, অনিয়ম ও অসদাচরণের অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় এই দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
১৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় ওই আসনে বিএনপির প্রার্থী মির্জা আব্বাসকে নিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের অভিযোগে ‘দৈনিক আজকের কণ্ঠ’ নামের একটি নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জোষিতা ইসলামের আদালতে এ মামলা করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান ভূঁইয়া।
আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে অভিযোগটি তদন্তের জন্য মহানগর গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি) নির্দেশ দিয়েছেন। অনলাইন নিউজ পোর্টালটির ফেসবুক পেজের অ্যাডমিনসহ অজ্ঞাতনামা সহযোগীদের আসামি করে মামলা করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, নির্বাচনী ফলাফলকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে ও সেই সঙ্গে নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনাময় প্রার্থীদের কাছ থেকে অন্য প্রকার অবৈধ সুবিধা আদায়ের চেষ্টার অংশ হিসেবে আজকের কণ্ঠ জেনেশুনে মিথ্যা তথ্য প্রচার করেছে এবং সম্ভাবনাময় প্রার্থীদের ব্যক্তিগত চরিত্র সম্পর্কে মিথ্যা বিবৃতি দিয়ে আসছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজের পর ঢাকার বিজয়নগর পানির ট্যাংকির সামনে ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়।
মামলার বাদী বলেছেন, আজকের কণ্ঠ ও এর সহযোগীরা ১২ ডিসেম্বর বেলা ৩টা ২৫ মিনিটের দিকে ‘মির্জা আব্বাসের ক্যাডারদের গুলিতে বিদ্ধ ওসমান হাদি’ শীর্ষক বিবৃতি প্রদান ও প্রকাশ করে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
বাদী আরও বলেছেন, শুধু বিএনপি ঘোষিত ঢাকা-৮ আসনের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার সমূহ সম্ভাবনাময় প্রার্থী মির্জা আব্বাসের ব্যক্তিগত চরিত্র ও আচরণ সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে এই সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে, দলের নেতা-কর্মীদের সম্মানহানি হয়েছে এবং দলীয় কর্মী হিসেবে তাঁরও মানহানি হয়েছে।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় ওই আসনে বিএনপির প্রার্থী মির্জা আব্বাসকে নিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের অভিযোগে ‘দৈনিক আজকের কণ্ঠ’ নামের একটি নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জোষিতা ইসলামের আদালতে এ মামলা করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান ভূঁইয়া।
আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে অভিযোগটি তদন্তের জন্য মহানগর গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি) নির্দেশ দিয়েছেন। অনলাইন নিউজ পোর্টালটির ফেসবুক পেজের অ্যাডমিনসহ অজ্ঞাতনামা সহযোগীদের আসামি করে মামলা করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, নির্বাচনী ফলাফলকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে ও সেই সঙ্গে নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনাময় প্রার্থীদের কাছ থেকে অন্য প্রকার অবৈধ সুবিধা আদায়ের চেষ্টার অংশ হিসেবে আজকের কণ্ঠ জেনেশুনে মিথ্যা তথ্য প্রচার করেছে এবং সম্ভাবনাময় প্রার্থীদের ব্যক্তিগত চরিত্র সম্পর্কে মিথ্যা বিবৃতি দিয়ে আসছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজের পর ঢাকার বিজয়নগর পানির ট্যাংকির সামনে ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়।
মামলার বাদী বলেছেন, আজকের কণ্ঠ ও এর সহযোগীরা ১২ ডিসেম্বর বেলা ৩টা ২৫ মিনিটের দিকে ‘মির্জা আব্বাসের ক্যাডারদের গুলিতে বিদ্ধ ওসমান হাদি’ শীর্ষক বিবৃতি প্রদান ও প্রকাশ করে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
বাদী আরও বলেছেন, শুধু বিএনপি ঘোষিত ঢাকা-৮ আসনের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার সমূহ সম্ভাবনাময় প্রার্থী মির্জা আব্বাসের ব্যক্তিগত চরিত্র ও আচরণ সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে এই সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে, দলের নেতা-কর্মীদের সম্মানহানি হয়েছে এবং দলীয় কর্মী হিসেবে তাঁরও মানহানি হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
০৭ মার্চ ২০২৫
জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ট্রাকের সঙ্গে ভ্যানের সংঘর্ষে ভ্যানচালক আব্দুল মমিন মোল্লা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় শিশুসহ আরও তিনজন আহত হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের ঘিওরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সারবোঝাই একটি ট্রাক উল্টে ইছামতী নদীতে পড়ে গেছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার ঘিওর বাজার-সংলগ্ন কুস্তা বন্দর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) ১০ কর্মকর্তাকে গুরু ও লঘুদণ্ড দিয়েছে চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। চিনিকলের শ্রমিকদের স্থায়ীকরণের বিষয়ে কর্তব্যে অবহেলা, অনিয়ম ও অসদাচরণের অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় এই দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
১৯ মিনিট আগেঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

মানিকগঞ্জের ঘিওরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সারবোঝাই একটি ট্রাক উল্টে ইছামতী নদীতে পড়ে গেছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার ঘিওর বাজার-সংলগ্ন কুস্তা বন্দর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৬ লক্ষাধিক টাকার সার নষ্ট হয়েছে বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। দুর্ঘটনায় ট্রাকের চালক ও হেলপার সামান্য আহত হয়েছেন।
ট্রাকটিতে বিভিন্ন প্রকারের সারের প্রায় ৫৫০টি বস্তা ছিল। ঘিওরের ক্ষতিগ্রস্ত সার ব্যবসায়ী ওয়াজেদ আলী জানান, নারায়ণগঞ্জ থেকে ঘিওর ফুলহারা বাজারের ডিলারদের জন্য সার নিয়ে ট্রাকটি ঘিওর বাজারের উদ্দেশে আসছিল। তবে চালক মূল সড়ক ব্যবহার না করে ভুলবশত একটি ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তা দিয়ে বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করলে ট্রাকটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নদীতে পড়ে যায়। তিনি চালকের ‘খামখেয়ালি’ আচরণকে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী আশিষ, আবুল হোসেন, জবেদ আলী জানান, ঘিওর কুস্তা বন্দর গরুহাট-সংলগ্ন রাস্তাটি অনেক দিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সাধারণত এই পথে বড় যানবাহন চলাচল করে না। আজ সকাল ৮টার দিকে হঠাৎ করে সারবোঝাই ট্রাকটি ওই রাস্তায় ঢুকতেই দুর্ঘটনাটি ঘটে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর মাহাবুব বলেন, দুর্ঘটনায় কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। সার ব্যবসায়ীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নদীতে পড়ে যাওয়া সার উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছেন। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ করা হয়নি।
এদিকে নদীর স্বল্প পানিতে সার মিশে যাওয়ায় পরিবেশ দূষণ, মাছের ক্ষতির আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘিওর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তহমিনা খাতুন জানান, ট্রাক উদ্ধারের পাশাপাশি ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

মানিকগঞ্জের ঘিওরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সারবোঝাই একটি ট্রাক উল্টে ইছামতী নদীতে পড়ে গেছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার ঘিওর বাজার-সংলগ্ন কুস্তা বন্দর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৬ লক্ষাধিক টাকার সার নষ্ট হয়েছে বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। দুর্ঘটনায় ট্রাকের চালক ও হেলপার সামান্য আহত হয়েছেন।
ট্রাকটিতে বিভিন্ন প্রকারের সারের প্রায় ৫৫০টি বস্তা ছিল। ঘিওরের ক্ষতিগ্রস্ত সার ব্যবসায়ী ওয়াজেদ আলী জানান, নারায়ণগঞ্জ থেকে ঘিওর ফুলহারা বাজারের ডিলারদের জন্য সার নিয়ে ট্রাকটি ঘিওর বাজারের উদ্দেশে আসছিল। তবে চালক মূল সড়ক ব্যবহার না করে ভুলবশত একটি ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তা দিয়ে বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করলে ট্রাকটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নদীতে পড়ে যায়। তিনি চালকের ‘খামখেয়ালি’ আচরণকে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী আশিষ, আবুল হোসেন, জবেদ আলী জানান, ঘিওর কুস্তা বন্দর গরুহাট-সংলগ্ন রাস্তাটি অনেক দিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সাধারণত এই পথে বড় যানবাহন চলাচল করে না। আজ সকাল ৮টার দিকে হঠাৎ করে সারবোঝাই ট্রাকটি ওই রাস্তায় ঢুকতেই দুর্ঘটনাটি ঘটে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর মাহাবুব বলেন, দুর্ঘটনায় কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। সার ব্যবসায়ীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নদীতে পড়ে যাওয়া সার উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছেন। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ করা হয়নি।
এদিকে নদীর স্বল্প পানিতে সার মিশে যাওয়ায় পরিবেশ দূষণ, মাছের ক্ষতির আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘিওর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তহমিনা খাতুন জানান, ট্রাক উদ্ধারের পাশাপাশি ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
০৭ মার্চ ২০২৫
জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ট্রাকের সঙ্গে ভ্যানের সংঘর্ষে ভ্যানচালক আব্দুল মমিন মোল্লা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় শিশুসহ আরও তিনজন আহত হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় ওই আসনে বিএনপির প্রার্থী মির্জা আব্বাসকে নিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের অভিযোগে ‘দৈনিক আজকের কণ্ঠ’ নামের একটি নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) ১০ কর্মকর্তাকে গুরু ও লঘুদণ্ড দিয়েছে চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। চিনিকলের শ্রমিকদের স্থায়ীকরণের বিষয়ে কর্তব্যে অবহেলা, অনিয়ম ও অসদাচরণের অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় এই দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
১৯ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) ১০ কর্মকর্তাকে গুরু ও লঘুদণ্ড দিয়েছে চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। চিনিকলের শ্রমিকদের স্থায়ীকরণের বিষয়ে কর্তব্যে অবহেলা, অনিয়ম ও অসদাচরণের অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় এই দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ-সংক্রান্ত আদেশের চিঠি পাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশনের চেয়ারম্যান রশিদুল হাসান স্বাক্ষরিত আদেশ থেকে জানা গেছে, সাবেক এমডিসহ চার কর্মকর্তাকে গুরুদণ্ড হিসেবে আগামী ৩০ জুন ২০২৮ সাল পর্যন্ত তাঁদের বেতন বৃদ্ধি স্থগিত রাখা হয়েছে। অপর ছয়জনকে লঘুদণ্ড হিসেবে তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
চিনিকল সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে কেরু চিনিকলে মৌসুমি শ্রমিকদের স্থায়ীকরণপ্রক্রিয়া বন্ধ ছিল। ২০২৩ সালের মে মাসে যখন দেশের সব চিনিকলের মৌসুমি শ্রমিক ও কর্মচারীদের স্থায়ীকরণের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়, তখন সারা দেশে একযোগে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কেরু চিনিকলে ১৪০ জন শ্রমিক ও কর্মচারী পরীক্ষায় অংশ নেন।
কিন্তু কেরু চিনিকলে মূল অভিযোগ ওঠে স্থায়ীকরণে মেধাভিত্তিক নির্বাচন উপেক্ষা করা, মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংরক্ষণ না করাসহ বিভিন্ন অনিয়মের। এ বিষয়ে বঞ্চিত কর্মচারীদের লিখিত অভিযোগ ও মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশনের সচিব চৌধুরী শহিদুল্লাহ কায়ছার ২০২৩ সালের ১৫ মে এক জরুরি পত্রে কেরু চিনিকলের এমডিকে মৌসুমি শ্রমিকদের স্থায়ীকরণের সব কার্যক্রম অবিলম্বে স্থগিত করার নির্দেশ দেন।
দেশের অন্যান্য চিনিকল এই নির্দেশনা মেনে নিলেও কেরু চিনিকল কর্তৃপক্ষ নির্দেশ অমান্য করে পরীক্ষার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৪০ জনের মধ্যে ১০৪ জনকে উত্তীর্ণ দেখিয়ে স্থায়ীকরণ সম্পন্ন করে। বিষয়টি জানাজানি হলে তৎকালীন করপোরেশন চেয়ারম্যান শেখ শোয়েবুল আলম ২০২৩ সালের ১৭ মে কেরু চিনিকলের এমডি মোশাররফ হোসেনের কাছে কৈফিয়ত তলব করেন। ঘটনাটি পরে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের পৃথক দুটি তদন্ত কমিটির মাধ্যমে খতিয়ে দেখা হয়। তদন্ত শেষে ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
আদেশপত্র থেকে জানা গেছে, তৎকালীন এমডি মো. মোশাররফ হোসেন, সদর দপ্তরের কর্মকর্তা সাইফুল আলম, কেরু চিনিকলের মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. ইউসুফ আলী ও লেবার অফিসার মো. আল আমিনের বিরুদ্ধে করপোরেশন প্রবিধিমালা অনুযায়ী গুরুদণ্ড ও বেতন বৃদ্ধি স্থগিত রাখা হয়েছে। এই শাস্তি আগামী ৩০ জুন ২০২৮ সাল পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
এ ছাড়া ওই আদেশে মহাব্যবস্থাপক (অর্থ) আব্দুস সাত্তার, মহাব্যবস্থাপক (কারখানা) সুমন কুমার সাহা, মহাব্যবস্থাপক (কৃষি) আশরাফুল আলম ভূঁইয়া, মহাব্যবস্থাপক (ডিস্টিলারি) রাজিবুল হাসান, ব্যবস্থাপক (খামার) সুমন কুমার ও পরিবহন প্রকৌশলী আবু সাঈদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। আদেশে আরও বলা হয়, ১৯৮৯ সালের প্রবিধিমালার ৩৮ ধারা অনুযায়ী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আনা দায়িত্বে অবহেলা ও অসদাচরণের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এই শাস্তির মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বেতন বৃদ্ধি কার্যকর হবে না।
এ বিষয়ে দর্শনা কেরু চিনিকলের বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাব্বিক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বিষয়টি শুনেছি। তবে এটি অফিশিয়াল বিষয় হওয়ায় এখনই বিস্তারিত কিছু বলতে পারছি না।’

চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) ১০ কর্মকর্তাকে গুরু ও লঘুদণ্ড দিয়েছে চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। চিনিকলের শ্রমিকদের স্থায়ীকরণের বিষয়ে কর্তব্যে অবহেলা, অনিয়ম ও অসদাচরণের অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় এই দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ-সংক্রান্ত আদেশের চিঠি পাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশনের চেয়ারম্যান রশিদুল হাসান স্বাক্ষরিত আদেশ থেকে জানা গেছে, সাবেক এমডিসহ চার কর্মকর্তাকে গুরুদণ্ড হিসেবে আগামী ৩০ জুন ২০২৮ সাল পর্যন্ত তাঁদের বেতন বৃদ্ধি স্থগিত রাখা হয়েছে। অপর ছয়জনকে লঘুদণ্ড হিসেবে তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
চিনিকল সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে কেরু চিনিকলে মৌসুমি শ্রমিকদের স্থায়ীকরণপ্রক্রিয়া বন্ধ ছিল। ২০২৩ সালের মে মাসে যখন দেশের সব চিনিকলের মৌসুমি শ্রমিক ও কর্মচারীদের স্থায়ীকরণের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়, তখন সারা দেশে একযোগে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কেরু চিনিকলে ১৪০ জন শ্রমিক ও কর্মচারী পরীক্ষায় অংশ নেন।
কিন্তু কেরু চিনিকলে মূল অভিযোগ ওঠে স্থায়ীকরণে মেধাভিত্তিক নির্বাচন উপেক্ষা করা, মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংরক্ষণ না করাসহ বিভিন্ন অনিয়মের। এ বিষয়ে বঞ্চিত কর্মচারীদের লিখিত অভিযোগ ও মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশনের সচিব চৌধুরী শহিদুল্লাহ কায়ছার ২০২৩ সালের ১৫ মে এক জরুরি পত্রে কেরু চিনিকলের এমডিকে মৌসুমি শ্রমিকদের স্থায়ীকরণের সব কার্যক্রম অবিলম্বে স্থগিত করার নির্দেশ দেন।
দেশের অন্যান্য চিনিকল এই নির্দেশনা মেনে নিলেও কেরু চিনিকল কর্তৃপক্ষ নির্দেশ অমান্য করে পরীক্ষার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৪০ জনের মধ্যে ১০৪ জনকে উত্তীর্ণ দেখিয়ে স্থায়ীকরণ সম্পন্ন করে। বিষয়টি জানাজানি হলে তৎকালীন করপোরেশন চেয়ারম্যান শেখ শোয়েবুল আলম ২০২৩ সালের ১৭ মে কেরু চিনিকলের এমডি মোশাররফ হোসেনের কাছে কৈফিয়ত তলব করেন। ঘটনাটি পরে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের পৃথক দুটি তদন্ত কমিটির মাধ্যমে খতিয়ে দেখা হয়। তদন্ত শেষে ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
আদেশপত্র থেকে জানা গেছে, তৎকালীন এমডি মো. মোশাররফ হোসেন, সদর দপ্তরের কর্মকর্তা সাইফুল আলম, কেরু চিনিকলের মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. ইউসুফ আলী ও লেবার অফিসার মো. আল আমিনের বিরুদ্ধে করপোরেশন প্রবিধিমালা অনুযায়ী গুরুদণ্ড ও বেতন বৃদ্ধি স্থগিত রাখা হয়েছে। এই শাস্তি আগামী ৩০ জুন ২০২৮ সাল পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
এ ছাড়া ওই আদেশে মহাব্যবস্থাপক (অর্থ) আব্দুস সাত্তার, মহাব্যবস্থাপক (কারখানা) সুমন কুমার সাহা, মহাব্যবস্থাপক (কৃষি) আশরাফুল আলম ভূঁইয়া, মহাব্যবস্থাপক (ডিস্টিলারি) রাজিবুল হাসান, ব্যবস্থাপক (খামার) সুমন কুমার ও পরিবহন প্রকৌশলী আবু সাঈদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। আদেশে আরও বলা হয়, ১৯৮৯ সালের প্রবিধিমালার ৩৮ ধারা অনুযায়ী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আনা দায়িত্বে অবহেলা ও অসদাচরণের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এই শাস্তির মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বেতন বৃদ্ধি কার্যকর হবে না।
এ বিষয়ে দর্শনা কেরু চিনিকলের বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাব্বিক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বিষয়টি শুনেছি। তবে এটি অফিশিয়াল বিষয় হওয়ায় এখনই বিস্তারিত কিছু বলতে পারছি না।’

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মধ্যেই বায়তুল মোকাররম থেকে বিজয়নগরের দিকে মিছিল বের করে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর। এ সময় টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
০৭ মার্চ ২০২৫
জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ট্রাকের সঙ্গে ভ্যানের সংঘর্ষে ভ্যানচালক আব্দুল মমিন মোল্লা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় শিশুসহ আরও তিনজন আহত হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় ওই আসনে বিএনপির প্রার্থী মির্জা আব্বাসকে নিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের অভিযোগে ‘দৈনিক আজকের কণ্ঠ’ নামের একটি নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের ঘিওরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সারবোঝাই একটি ট্রাক উল্টে ইছামতী নদীতে পড়ে গেছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার ঘিওর বাজার-সংলগ্ন কুস্তা বন্দর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগে