আল-আমিন রাজু, নারায়ণগঞ্জ থেকে
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের তৃতীয় নির্বাচন উপলক্ষে ১৯২টি কেন্দ্রের মধ্যে ৩০টি কেন্দ্রকে অতি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জায়েদুল আলম। আজ শুক্রবার দুপুরে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এসপি জায়েদুল আলম বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে আমরা খুবই সন্তুষ্ট। এখানে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। ১৮৯ জন প্রার্থীর সবাই বলেছেন নির্বাচনের পরিবেশ ভালো। তারা সবাই আশাবাদী সুষ্ঠু পরিবেশে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
কতটি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘১৯২টি কেন্দ্রের মধ্যে বিভিন্ন গোয়েন্দা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে কেন্দ্রগুলোকে তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে, যা হলো অতি গুরুত্বপূর্ণ, গুরুত্বপূর্ণ ও সাধারণ কেন্দ্র। সিটি করপোরেশনের নির্বাচন উপলক্ষে চারটি থানা এলাকা থেকে যে তথ্য পেয়েছি, আজকে পর্যন্ত সেগুলো যাচাই-বাছাই করে অতি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে ৩০টি চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে নারায়ণগঞ্জের সব কেন্দ্রকে আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। মোবাইল টিম, স্ট্রাইকিং ফোর্স প্রস্তুত থাকবে। এ ছাড়া পুলিশের বিশেষায়িত যেসব ব্যাটালিয়ন আছে, তারাও মোতায়েন থাকবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে বিজিবির টিম মোতায়েন থাকবে।
নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের অভিযোগের বিষয়ে পুলিশ সুপার বলেন, নারায়ণগঞ্জের নির্বাচনে সাতজন মেয়র পদপ্রার্থী আছেন। এ ছাড়া কাউন্সিল পদে প্রার্থীসহ ১৮৯ জন প্রার্থী নির্বাচন করছেন। তবে আমি শুধু একজন প্রার্থীর কাছ থেকে অভিযোগ পেয়েছি। বাকি ১৮৮ জনের কোনো অভিযোগ নেই। একজন মেয়র প্রার্থী গ্রেপ্তারের অভিযোগ করেছেন। আমি আপনাদের মাধ্যমে বলতে চাই, কোনো প্রার্থীর নেতাকর্মী বা সমর্থকদের গ্রেপ্তার বা কোনো ধরনের হয়রানি করা হয়নি। আমরা শুধু রুটিন ওয়ার্ক হিসেবে কাজ করছি। যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি বা অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার করে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত এবং যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে, শুধু তাদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে অথবা নজরদারিতে রাখা হয়েছে। যদি কোনো প্রার্থী নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের অভিযোগ করে থাকেন, তাহলে আমি বলব সেটা তাদের নিজস্ব বিষয় বা রাজনৈতিক কৌশল হতে পারে। আর কোনো প্রার্থী যদি গ্রেপ্তার হয়েছে এমন নেতাকর্মীর তালিকা দেন, আমরা তখন যাচাই-বাছাই করে দেখব। তখন এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট বক্তব্য দেব।’
নির্বাচনের পরিবেশ বজায় থাকবে এবং কোনো ধরনের বিশৃঙ্খল ঘটনা ঘটবে না আশা ব্যক্ত করে জেলার পুলিশপ্রধান বলেন ৷ নির্বাচনে সবার সহযোগিতা আশা করছি। নির্বাচনে প্রার্থী, ভোটার ও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে একটি শান্তিপূর্ণ ভোট প্রত্যাশা করছি।
নির্বাচন উপলক্ষে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি বলে জানান এসপি। তবে নিয়মিত কার্যক্রমে অনেকেই গ্রেপ্তার হচ্ছে, কিন্তু তাদের কোনো তালিকা নেই।
আরও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের তৃতীয় নির্বাচন উপলক্ষে ১৯২টি কেন্দ্রের মধ্যে ৩০টি কেন্দ্রকে অতি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জায়েদুল আলম। আজ শুক্রবার দুপুরে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এসপি জায়েদুল আলম বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে আমরা খুবই সন্তুষ্ট। এখানে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। ১৮৯ জন প্রার্থীর সবাই বলেছেন নির্বাচনের পরিবেশ ভালো। তারা সবাই আশাবাদী সুষ্ঠু পরিবেশে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
কতটি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘১৯২টি কেন্দ্রের মধ্যে বিভিন্ন গোয়েন্দা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে কেন্দ্রগুলোকে তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে, যা হলো অতি গুরুত্বপূর্ণ, গুরুত্বপূর্ণ ও সাধারণ কেন্দ্র। সিটি করপোরেশনের নির্বাচন উপলক্ষে চারটি থানা এলাকা থেকে যে তথ্য পেয়েছি, আজকে পর্যন্ত সেগুলো যাচাই-বাছাই করে অতি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে ৩০টি চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে নারায়ণগঞ্জের সব কেন্দ্রকে আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। মোবাইল টিম, স্ট্রাইকিং ফোর্স প্রস্তুত থাকবে। এ ছাড়া পুলিশের বিশেষায়িত যেসব ব্যাটালিয়ন আছে, তারাও মোতায়েন থাকবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে বিজিবির টিম মোতায়েন থাকবে।
নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের অভিযোগের বিষয়ে পুলিশ সুপার বলেন, নারায়ণগঞ্জের নির্বাচনে সাতজন মেয়র পদপ্রার্থী আছেন। এ ছাড়া কাউন্সিল পদে প্রার্থীসহ ১৮৯ জন প্রার্থী নির্বাচন করছেন। তবে আমি শুধু একজন প্রার্থীর কাছ থেকে অভিযোগ পেয়েছি। বাকি ১৮৮ জনের কোনো অভিযোগ নেই। একজন মেয়র প্রার্থী গ্রেপ্তারের অভিযোগ করেছেন। আমি আপনাদের মাধ্যমে বলতে চাই, কোনো প্রার্থীর নেতাকর্মী বা সমর্থকদের গ্রেপ্তার বা কোনো ধরনের হয়রানি করা হয়নি। আমরা শুধু রুটিন ওয়ার্ক হিসেবে কাজ করছি। যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি বা অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার করে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত এবং যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে, শুধু তাদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে অথবা নজরদারিতে রাখা হয়েছে। যদি কোনো প্রার্থী নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের অভিযোগ করে থাকেন, তাহলে আমি বলব সেটা তাদের নিজস্ব বিষয় বা রাজনৈতিক কৌশল হতে পারে। আর কোনো প্রার্থী যদি গ্রেপ্তার হয়েছে এমন নেতাকর্মীর তালিকা দেন, আমরা তখন যাচাই-বাছাই করে দেখব। তখন এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট বক্তব্য দেব।’
নির্বাচনের পরিবেশ বজায় থাকবে এবং কোনো ধরনের বিশৃঙ্খল ঘটনা ঘটবে না আশা ব্যক্ত করে জেলার পুলিশপ্রধান বলেন ৷ নির্বাচনে সবার সহযোগিতা আশা করছি। নির্বাচনে প্রার্থী, ভোটার ও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে একটি শান্তিপূর্ণ ভোট প্রত্যাশা করছি।
নির্বাচন উপলক্ষে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি বলে জানান এসপি। তবে নিয়মিত কার্যক্রমে অনেকেই গ্রেপ্তার হচ্ছে, কিন্তু তাদের কোনো তালিকা নেই।
আরও পড়ুন:
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে অসুস্থ বাবাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে আল আমিন (২৬) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত দেড়টার দিকে পৌর শহরের ভৈরবপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ মিনিট আগেরংপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলা ও হত্যাচেষ্টার মামলায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি ও রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মনোয়ারুল ইসলাম মাসুদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ মিনিট আগেতিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে