নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা আইনজীবী সমিতির ২০২৩-২৪ সালের কার্যকরী পরিষদের নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ বুধবার ও আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভোট দেবেন ভোটাররা। দুই দিনই সকাল নয়টা থেকে শুরু হয়ে মাঝখানে এক ঘণ্টা বিরতি দিয়ে পাঁচটা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলবে।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও ঢাকা মহানগর পিপি মো. আব্দুল্লাহ আবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে সকাল নয়টায়। দুই দিন ভোট গ্রহণ চলবে। শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আইনজীবীদের সহযোগিতা কামনা করছি।’ তিনি জানান, এবার ১৯ হাজার ৬২৯ জন আইনজীবী ভোট দেবেন।
কার্যকরী পরিষদের ২৩টি পদের জন্য বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতৃত্বে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। অন্যদিকে বিএনপি ও জামায়াত-সমর্থিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন প্যানেল সাদা প্যানেল নামে পরিচিত এবং বিএনপি নেতৃত্বাধীন প্যানেল নীল প্যানেল নামে পরিচিত। প্রত্যেকটি প্যানেলেই ২৩টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য প্রার্থী দেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগ-সমর্থিত সাদা প্যানেলে সভাপতি পদে অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান মামুন ও সাধারণ সম্পাদক পদে খন্দকার গোলাম কিবরিয়া জুবায়ের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অন্যদিকে বিএনপি-সমর্থিত নীল প্যানেলে সভাপতি পদে মো. খোরশেদ মিয়া আলম ও সাধারণ সম্পাদক পদে সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সাদা প্যানেল থেকে সিনিয়র সহসভাপতি পদে রুমানা জামান ঋতু, সহসভাপতি প্রাণনাথ, কোষাধ্যক্ষ বিবি ফাতেমা মুন্নি, সিনিয়র সহসাধারণ সম্পাদক ফাহিম শরীফ, সহসাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুব হোসেন জয়, লাইব্রেরি সম্পাদক মো. রেজাউল হক মিয়া রিপন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শিখা ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মো. গোলাম কিবরিয়া সুমন, ক্রীড়া সম্পাদক এস এম মিজানুর রহমান ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে মো. আবুল হাসানাত জিহাদ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এ ছাড়া সাদা প্যানেল থেকে সদস্য পদে গাজী ইমরুল, জহির উদ্দিন, আশরাফুল ইসলাম মুরাদ, মো. আসলাম হোসেন, মোহাম্মদ কামাল হোসেন, মোহাম্মদ তানজির হোসেন রবিন, ইসমত আরা শারমিন রিমু, নাসির উদ্দিন, সঞ্জয় কুমার কর্মকার, শারমিন সুলতানা টুম্পা ও ইয়াসিন জাহান নিশান প্রার্থী হয়েছেন।
নীল প্যানেল থেকে সিনিয়র সহসভাপতি মো. আব্দুর রাজ্জাক, সহসভাপতি মো. শহিদুজ্জামান, কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রশিদ মোল্লা, সিনিয়র সহসাধারণ সম্পাদক জহিরুল হাসান মুকুল, সহসাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মইনুল হোসেন অপু, লাইব্রেরি সম্পাদক নার্গিস পারভিন মুক্তি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নুরজাহান বেগম বিউটি, দপ্তর সম্পাদক মো. আনোয়ারুল ইসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক মো. মোবারক হোসেন ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে মাহবুব হাসান রানা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এ ছাড়া সদস্য পদে নীল প্যানেলের প্রার্থীরা হলেন আলী মর্তুজা, মো. মাহফুজুর রহমান ইলিয়াস, আনোয়ার হোসেন, মো. আরিফ, সোহেল উদ্দিন রানা, মো. ইয়াকুব আলী, মোহাম্মদ আলী বাবু, মুক্তা বেগম, মুজাম্মেল হক, রেজাউল হক রিয়াজ ও রুবিনা আক্তার রুবা।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির ২০২৩-২৪ সালের কার্যকরী পরিষদের নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ বুধবার ও আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভোট দেবেন ভোটাররা। দুই দিনই সকাল নয়টা থেকে শুরু হয়ে মাঝখানে এক ঘণ্টা বিরতি দিয়ে পাঁচটা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলবে।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও ঢাকা মহানগর পিপি মো. আব্দুল্লাহ আবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে সকাল নয়টায়। দুই দিন ভোট গ্রহণ চলবে। শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আইনজীবীদের সহযোগিতা কামনা করছি।’ তিনি জানান, এবার ১৯ হাজার ৬২৯ জন আইনজীবী ভোট দেবেন।
কার্যকরী পরিষদের ২৩টি পদের জন্য বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতৃত্বে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। অন্যদিকে বিএনপি ও জামায়াত-সমর্থিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন প্যানেল সাদা প্যানেল নামে পরিচিত এবং বিএনপি নেতৃত্বাধীন প্যানেল নীল প্যানেল নামে পরিচিত। প্রত্যেকটি প্যানেলেই ২৩টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য প্রার্থী দেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগ-সমর্থিত সাদা প্যানেলে সভাপতি পদে অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান মামুন ও সাধারণ সম্পাদক পদে খন্দকার গোলাম কিবরিয়া জুবায়ের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অন্যদিকে বিএনপি-সমর্থিত নীল প্যানেলে সভাপতি পদে মো. খোরশেদ মিয়া আলম ও সাধারণ সম্পাদক পদে সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সাদা প্যানেল থেকে সিনিয়র সহসভাপতি পদে রুমানা জামান ঋতু, সহসভাপতি প্রাণনাথ, কোষাধ্যক্ষ বিবি ফাতেমা মুন্নি, সিনিয়র সহসাধারণ সম্পাদক ফাহিম শরীফ, সহসাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুব হোসেন জয়, লাইব্রেরি সম্পাদক মো. রেজাউল হক মিয়া রিপন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শিখা ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মো. গোলাম কিবরিয়া সুমন, ক্রীড়া সম্পাদক এস এম মিজানুর রহমান ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে মো. আবুল হাসানাত জিহাদ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এ ছাড়া সাদা প্যানেল থেকে সদস্য পদে গাজী ইমরুল, জহির উদ্দিন, আশরাফুল ইসলাম মুরাদ, মো. আসলাম হোসেন, মোহাম্মদ কামাল হোসেন, মোহাম্মদ তানজির হোসেন রবিন, ইসমত আরা শারমিন রিমু, নাসির উদ্দিন, সঞ্জয় কুমার কর্মকার, শারমিন সুলতানা টুম্পা ও ইয়াসিন জাহান নিশান প্রার্থী হয়েছেন।
নীল প্যানেল থেকে সিনিয়র সহসভাপতি মো. আব্দুর রাজ্জাক, সহসভাপতি মো. শহিদুজ্জামান, কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রশিদ মোল্লা, সিনিয়র সহসাধারণ সম্পাদক জহিরুল হাসান মুকুল, সহসাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মইনুল হোসেন অপু, লাইব্রেরি সম্পাদক নার্গিস পারভিন মুক্তি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নুরজাহান বেগম বিউটি, দপ্তর সম্পাদক মো. আনোয়ারুল ইসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক মো. মোবারক হোসেন ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে মাহবুব হাসান রানা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এ ছাড়া সদস্য পদে নীল প্যানেলের প্রার্থীরা হলেন আলী মর্তুজা, মো. মাহফুজুর রহমান ইলিয়াস, আনোয়ার হোসেন, মো. আরিফ, সোহেল উদ্দিন রানা, মো. ইয়াকুব আলী, মোহাম্মদ আলী বাবু, মুক্তা বেগম, মুজাম্মেল হক, রেজাউল হক রিয়াজ ও রুবিনা আক্তার রুবা।
যশোর সদর উপজেলার কচুয়া ও বাঘারপাড়া উপজেলার ছাতিয়ানতলার বুক চিরে উত্তর-দক্ষিণে বয়ে গেছে ভৈরব নদ। নদের পশ্চিমে কচুয়া ইউনিয়ন। পূর্বে বাঘারপাড়ার ছাতিয়ানতলা ইউনিয়ন। ছাতিয়ানতলা বাজারের পাশেই এই নদীর ওপরে জরাজীর্ণ সেতুটি ছিল দুটি ইউনিয়নের অন্তত ৩০ গ্রামের যাতায়াতের ভরসা।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত সেই সানজিদা আহমেদ তন্বীসহ গবেষণা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদকে লড়বে ১১ জন। বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের তথ্য যাচাই বাছাই শেষে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হলে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে বিচারককে ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় জেলা আইনজীবী সমিতি তাঁর সদস্যপদ সাময়িকভাবে স্থগিত করে সাত দিনের মধ্যে কারণ দর্শাতে নোটিশ দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেপাহাড় ও বনের মিশেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর নেত্রকোনার সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুর। তবে এ অঞ্চলের বনভূমির চিত্র আর আগের মতো নেই। একসময়ের বিশাল বনভূমি এখন অনেকটাই উজাড় হয়ে গেছে। বনের মূল্যবান গাছের অধিকাংশই শেষ পর্যন্ত ঠাঁই নিয়েছে করাতকলে।
৬ ঘণ্টা আগে