শ্যামপুর-কদমতলী প্রতিনিধি
রাজধানীর ডেমরায় ১৭ বছরের অপহৃত এক কিশোরীকে দল বেঁধে ধর্ষণ ও মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার আলোচিত ঘটনার প্রধান আসামি আসিফকে (২১) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে গোপন তথ্যর ভিত্তিতে আফতাবনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৩।
আজ শুক্রবার বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। এদিন সকালে তাঁকে আদালতে পাঠায় ডেমরা থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার আসিফ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থানার পিতলগঞ্জ গ্রামের উকিল উদ্দিনের ছেলে।
এর আগে এ ঘটনায় জড়িত সহযোগী নারীসহ গ্রেপ্তার ৩ জনকে ২ দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে আদালতে পাঠায় ডেমরা থানা-পুলিশ। গত মঙ্গলবার বিকেলে তাঁদের বিরুদ্ধে আদালত এ রিমান্ডের আদেশ দেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বড় বোন গত সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাতে ডেমরা থানায় ৫ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। আসামিরা হলেন—আসিফ (২১), আশরাফুল ইসলাম (৪৫), নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের সেলিনা আক্তার জেরিন (২২), তাঁর স্বামী শাহ আলম সৈকত (২৫) ও ডেমরার ফারাবি আল মাহফুজ (২৫)। এদের মধ্যে জেরিন ও তার স্বামী শাহ আলম ও ডেমরার ফারাবিকে সোমবার রাতেই সারুলিয়া টেংরা মা মেমোরিয়াল স্কুল এলাকার ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তবে মামলার ২ নম্বর আসামি ও ধর্ষক আশরাফুল ইসলাম (৪৫) এখনো পলাতক রয়েছেন।
বাদীর বরাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, গত ৩ বছর আগে ভুক্তভোগীর বড় বোনের সঙ্গে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ এলাকার সেলিনা আক্তার জেরিনের পরিচয় হয়। সম্পর্কের একপর্যায়ে উভয়ের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে ও প্রতিনিয়ত মোবাইল ফোনে যোগাযোগ চলে। এর মধ্যে গত ২৫ জানুয়ারি জেরিন তাঁর বান্ধবীকে না জানিয়ে মোবাইল ফোনে ভুক্তভোগীকে রূপগঞ্জ ৩ শত ফিট এলাকার নিলা মার্কেটে যেতে বলেন। কথামতো সেখানে যাওয়ার পর মেয়েটিকে দাওয়াত খাওয়ানোর নামে জেরিন দ্রুত নিজের ছেলে বন্ধুদের নিয়ে নিজ বাসায় যান। তবে মেয়েটিকে অপহরণের এসব বিষয় পূর্বপরিকল্পিত ছিল।
ওসি আরও জানান, সারুলিয়া জেরিনের বাসায় আনার পরেই পলাতক আসামি মো. আসিফ (২১) এবং আশরাফুল ইসলাম (৪৫) নামে ২ লম্পট মেয়েটিকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এ সময় জেরিন মোবাইল ফোনে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে রাখে। পরে গত ২৬ জানুয়ারি সকাল ৬টায় অভিযুক্তরা মেয়েটির বড় বোনের কাছে মোবাইলে ফোনে ৫০ হাজার টাকা দাবি করেন। এ ঘটনায় তাদের দেওয়া ২টি বিকাশ নম্বরে ৩ দফায় ২৫ হাজার টাকা পাঠালে তাঁরা ভুক্তভোগীকে ছেড়ে দেয়। এ ঘটনার পর মেয়েটি মানসিক ও শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
রাজধানীর ডেমরায় ১৭ বছরের অপহৃত এক কিশোরীকে দল বেঁধে ধর্ষণ ও মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার আলোচিত ঘটনার প্রধান আসামি আসিফকে (২১) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে গোপন তথ্যর ভিত্তিতে আফতাবনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৩।
আজ শুক্রবার বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। এদিন সকালে তাঁকে আদালতে পাঠায় ডেমরা থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার আসিফ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থানার পিতলগঞ্জ গ্রামের উকিল উদ্দিনের ছেলে।
এর আগে এ ঘটনায় জড়িত সহযোগী নারীসহ গ্রেপ্তার ৩ জনকে ২ দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে আদালতে পাঠায় ডেমরা থানা-পুলিশ। গত মঙ্গলবার বিকেলে তাঁদের বিরুদ্ধে আদালত এ রিমান্ডের আদেশ দেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বড় বোন গত সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাতে ডেমরা থানায় ৫ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। আসামিরা হলেন—আসিফ (২১), আশরাফুল ইসলাম (৪৫), নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের সেলিনা আক্তার জেরিন (২২), তাঁর স্বামী শাহ আলম সৈকত (২৫) ও ডেমরার ফারাবি আল মাহফুজ (২৫)। এদের মধ্যে জেরিন ও তার স্বামী শাহ আলম ও ডেমরার ফারাবিকে সোমবার রাতেই সারুলিয়া টেংরা মা মেমোরিয়াল স্কুল এলাকার ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তবে মামলার ২ নম্বর আসামি ও ধর্ষক আশরাফুল ইসলাম (৪৫) এখনো পলাতক রয়েছেন।
বাদীর বরাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, গত ৩ বছর আগে ভুক্তভোগীর বড় বোনের সঙ্গে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ এলাকার সেলিনা আক্তার জেরিনের পরিচয় হয়। সম্পর্কের একপর্যায়ে উভয়ের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে ও প্রতিনিয়ত মোবাইল ফোনে যোগাযোগ চলে। এর মধ্যে গত ২৫ জানুয়ারি জেরিন তাঁর বান্ধবীকে না জানিয়ে মোবাইল ফোনে ভুক্তভোগীকে রূপগঞ্জ ৩ শত ফিট এলাকার নিলা মার্কেটে যেতে বলেন। কথামতো সেখানে যাওয়ার পর মেয়েটিকে দাওয়াত খাওয়ানোর নামে জেরিন দ্রুত নিজের ছেলে বন্ধুদের নিয়ে নিজ বাসায় যান। তবে মেয়েটিকে অপহরণের এসব বিষয় পূর্বপরিকল্পিত ছিল।
ওসি আরও জানান, সারুলিয়া জেরিনের বাসায় আনার পরেই পলাতক আসামি মো. আসিফ (২১) এবং আশরাফুল ইসলাম (৪৫) নামে ২ লম্পট মেয়েটিকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এ সময় জেরিন মোবাইল ফোনে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে রাখে। পরে গত ২৬ জানুয়ারি সকাল ৬টায় অভিযুক্তরা মেয়েটির বড় বোনের কাছে মোবাইলে ফোনে ৫০ হাজার টাকা দাবি করেন। এ ঘটনায় তাদের দেওয়া ২টি বিকাশ নম্বরে ৩ দফায় ২৫ হাজার টাকা পাঠালে তাঁরা ভুক্তভোগীকে ছেড়ে দেয়। এ ঘটনার পর মেয়েটি মানসিক ও শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
পুলিশ জানিয়েছে, পালাশ সাহা ৩৭ তম বিসিএসের পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তা ছিলেন। র্যাব-৭ এ তিনি জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার হিসাবে কর্মরত ছিলেন। পাঁচলাইশ জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) আরিফ হোসেন বলেন, ‘গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পালাশ সাহার লাশ তাঁর অফিস কক্ষে পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ তাঁর লাশ উদ্ধার করে।’
৩৭ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার জগদল সীমান্ত থেকে চারজনকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। এর মধ্যে তিনজন বাংলাদেশি ও একজন ভারতীয় বলে জানা গেছে। আজ বুধবার ভোরে ভারত থেকে জগদল সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় সীমান্ত পিলার ৩৭৪ /১-এস থেকে প্রায় ২০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে তাদের...
৪০ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিহত রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির সাগর আহমেদের (২১) লাশ উত্তোলনে সম্মতি দেননি তাঁর পরিবারের সদস্যরা। আজ বুধবার (৭ মে) বেলা ১১ টায় আদালতের নির্দেশে বালিয়াকান্দি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এহসানুল হক শিপনের নেতৃত্বে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাসহ পুলিশ
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে যুবদল নেতার পুকুরে দুর্বৃত্তদের দেওয়া বিষাক্ত গ্যাস ট্যাবলেটে অর্ধ কোটি টাকার মাছ নিধনের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার আদাবাড়িয়া ইউনিয়নের আদাবাড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে