শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরে চাঞ্চল্যকর লিটন ব্যাপারী হত্যা মামলায় ১১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও দুজনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুর ৩টার দিকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ তারিক এজাজ এ রায় দেন। যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে সাতজন আদালতে উপস্থিত ছিলেন, বাকি পাঁচ আসামি পলাতক রয়েছে।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, এসকেন্দার মোল্লা, মজিবর মাদবর, আওলাদ মাদবর, সুজন মাদবর, আল আমিন মাদবর, মকবুল মাদবর, মোকাদ্দেছ মোল্লা, জলিল খা, কোব্বাস মাদবর, রবিউল্লাহ মাদবর ও চানমিয়া মাদবর। এ ছাড়া নুরুল আমিন খাকে তিন বছর এবং মনির মোল্ল্যাকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারক।
এদের মধ্যে এসকেন্দার মোল্লা, চানমিয়া মাদবর, মকবুল মাদবর, আল-আমিন মাদবর, জলিল খা ও এক বছর সাজাপ্রাপ্ত মনির মোল্যা পলাতক রয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় বাকি আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, পূর্ব শত্রুতার জেরে ২০১০ সালের ৯ মার্চ জাজিরা উপজেলার রাড়ীপাড়া এলাকার লিটন ব্যাপারীকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষের লোকজন। ঘটনার তিন দিন পর লিটন ব্যাপারী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এই ঘটনায় লিটনের ভাই মতিউর রহমান জাজিরা থানায় ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ আরও দুজনসহ মোট ৩৫ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগ পত্র) দেয়।
আদালত দীর্ঘ সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে ৩৫ জনের মধ্যে ১১ জনকে যাবজ্জীবন ও দুজনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় বাকি আসামিদের বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
মামলার বাদী মতিউর রহমান বলেন, ‘আমার ভাইকে আসামিরা প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে। ১১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এই রায়ে প্রাথমিকভাবে আমরা সন্তুষ্ট। তবে এদের মধ্যে দুই চারজনকে ফাঁসি দিলে ভালো লাগত। আমাদের একটাই দাবি, উচ্চ আদালতে যেন এই রায় বহাল থাকে।’
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আদালতের এই রায়ে আমরা সন্তুষ্ট হতে পারিনি। আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।’
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মির্জা হযরত আলী বলেন, ‘দীর্ঘ ১৩ বছর পর আজ (মঙ্গলবার) আলোচিত লিটন ব্যাপারী হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই রায়ে আমরা রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করছি। যদি আসামিপক্ষ উচ্চ আদালতে যায়, তাহলে আমরা আদালতের মাধ্যমে তার জবাব দেব।’
শরীয়তপুরে চাঞ্চল্যকর লিটন ব্যাপারী হত্যা মামলায় ১১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও দুজনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুর ৩টার দিকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ তারিক এজাজ এ রায় দেন। যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে সাতজন আদালতে উপস্থিত ছিলেন, বাকি পাঁচ আসামি পলাতক রয়েছে।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, এসকেন্দার মোল্লা, মজিবর মাদবর, আওলাদ মাদবর, সুজন মাদবর, আল আমিন মাদবর, মকবুল মাদবর, মোকাদ্দেছ মোল্লা, জলিল খা, কোব্বাস মাদবর, রবিউল্লাহ মাদবর ও চানমিয়া মাদবর। এ ছাড়া নুরুল আমিন খাকে তিন বছর এবং মনির মোল্ল্যাকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারক।
এদের মধ্যে এসকেন্দার মোল্লা, চানমিয়া মাদবর, মকবুল মাদবর, আল-আমিন মাদবর, জলিল খা ও এক বছর সাজাপ্রাপ্ত মনির মোল্যা পলাতক রয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় বাকি আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, পূর্ব শত্রুতার জেরে ২০১০ সালের ৯ মার্চ জাজিরা উপজেলার রাড়ীপাড়া এলাকার লিটন ব্যাপারীকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষের লোকজন। ঘটনার তিন দিন পর লিটন ব্যাপারী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এই ঘটনায় লিটনের ভাই মতিউর রহমান জাজিরা থানায় ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ আরও দুজনসহ মোট ৩৫ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগ পত্র) দেয়।
আদালত দীর্ঘ সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে ৩৫ জনের মধ্যে ১১ জনকে যাবজ্জীবন ও দুজনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় বাকি আসামিদের বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
মামলার বাদী মতিউর রহমান বলেন, ‘আমার ভাইকে আসামিরা প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে। ১১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এই রায়ে প্রাথমিকভাবে আমরা সন্তুষ্ট। তবে এদের মধ্যে দুই চারজনকে ফাঁসি দিলে ভালো লাগত। আমাদের একটাই দাবি, উচ্চ আদালতে যেন এই রায় বহাল থাকে।’
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আদালতের এই রায়ে আমরা সন্তুষ্ট হতে পারিনি। আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।’
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মির্জা হযরত আলী বলেন, ‘দীর্ঘ ১৩ বছর পর আজ (মঙ্গলবার) আলোচিত লিটন ব্যাপারী হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই রায়ে আমরা রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করছি। যদি আসামিপক্ষ উচ্চ আদালতে যায়, তাহলে আমরা আদালতের মাধ্যমে তার জবাব দেব।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে