অনলাইন ডেস্ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় রাজধানীর বিভিন্ন থানায় করা মামলায় চার মন্ত্রীসহ ১২ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামান শুনানি শেষে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখাতে পৃথক পৃথক আদেশ দেন। আজ সকালে কারাগার থেকে তাঁদের আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আবার তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়।
ঢাকার মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে—সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বাণিজ্যবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে যাত্রাবাড়ী থানার দুই মামলায়, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে যাত্রাবাড়ী থানার তিন মামলায় ও সূত্রাপুর থানার এক মামলায়, সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে যাত্রাবাড়ী থানার এক মামলায়, সাবেক মন্ত্রী ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননকে মিরপুর থানার এক মামলায়, সাবেক তথ্যমন্ত্রী ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুকে মিরপুর থানার এক মামলায়, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে যাত্রাবাড়ী থানার তিন মামলায়, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারকে যাত্রাবাড়ী থানার এক মামলায়, সাংবাদিক ফারজানা রুপাকে মিরপুর থানার এক মামলায়, শাকিল আহমেদকে মিরপুর থানার এক মামলায়, সহকারী পুলিশ কমিশনার ইফতেখার মাহমুদকে কাফরুল থানার এক মামলায়, দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আরিফ হাসানকে কোতোয়ালি থানার এক মামলায় এবং পল্লবী থানার ১৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মালেককে হাতিরঝিল থানার এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মামলাগুলোর তদন্ত কর্মকর্তারা আবেদনে উল্লেখ করেছেন, আসামিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট মামলায় জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এ কারণে মামলার তদন্তের প্রয়োজনে তাদের গ্রেপ্তার দেখানো প্রয়োজন। প্রত্যেককে ভবিষ্যতে তদন্তের স্বার্থে রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তৎকালীন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, পুলিশ কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে বিভিন্ন স্থান থেকে আটক করা হয়। পরবর্তী সময় তাঁদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড ও হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে দফায় দফায় রিমান্ডে নেওয়া হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় রাজধানীর বিভিন্ন থানায় করা মামলায় চার মন্ত্রীসহ ১২ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামান শুনানি শেষে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখাতে পৃথক পৃথক আদেশ দেন। আজ সকালে কারাগার থেকে তাঁদের আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আবার তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়।
ঢাকার মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে—সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বাণিজ্যবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে যাত্রাবাড়ী থানার দুই মামলায়, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে যাত্রাবাড়ী থানার তিন মামলায় ও সূত্রাপুর থানার এক মামলায়, সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে যাত্রাবাড়ী থানার এক মামলায়, সাবেক মন্ত্রী ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননকে মিরপুর থানার এক মামলায়, সাবেক তথ্যমন্ত্রী ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুকে মিরপুর থানার এক মামলায়, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে যাত্রাবাড়ী থানার তিন মামলায়, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারকে যাত্রাবাড়ী থানার এক মামলায়, সাংবাদিক ফারজানা রুপাকে মিরপুর থানার এক মামলায়, শাকিল আহমেদকে মিরপুর থানার এক মামলায়, সহকারী পুলিশ কমিশনার ইফতেখার মাহমুদকে কাফরুল থানার এক মামলায়, দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আরিফ হাসানকে কোতোয়ালি থানার এক মামলায় এবং পল্লবী থানার ১৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মালেককে হাতিরঝিল থানার এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মামলাগুলোর তদন্ত কর্মকর্তারা আবেদনে উল্লেখ করেছেন, আসামিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট মামলায় জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এ কারণে মামলার তদন্তের প্রয়োজনে তাদের গ্রেপ্তার দেখানো প্রয়োজন। প্রত্যেককে ভবিষ্যতে তদন্তের স্বার্থে রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তৎকালীন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, পুলিশ কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে বিভিন্ন স্থান থেকে আটক করা হয়। পরবর্তী সময় তাঁদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড ও হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে দফায় দফায় রিমান্ডে নেওয়া হয়।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১২ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
১৬ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২০ মিনিট আগে