নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাত দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি বাস্তবায়ন মহাজোট। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরম খাঁ হলে সংগঠনের নেতারা তাঁদের দাবি তুলে ধরেন।
আলোচকেরা বলেন, ‘সরকারি কর্মচারীদের বর্তমান ১ নম্বর গ্রেড থেকে ২০ নম্বর গ্রেডের ব্যবধান ৬৯ হাজার ৭৫০ টাকা। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের ২০০৯ সালে সপ্তম জাতীয় পে-স্কেল প্রদান করা হয়। সর্বশেষ ২০১৫ সালে অষ্টম পে-স্কেল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদান করা হয়। বর্তমান সময়ে বাজারের মূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রতিটি জিনিসের মূল্য বৃদ্ধি; বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, পরিবহন ভাড়া, বাড়িভাড়াসহ পারিবারিক ব্যয় বৃদ্ধির কারণে কর্মচারীদের ২০২০ সালে নবম জাতীয় পে-স্কেল অনিবার্য হয়ে পড়েছে।’
সরকারি কর্মচারীদের সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে জাতীয় স্থায়ী বেতন কমিশন গঠনপূর্বক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ১৯৭৩ সালের ১০ (দশ) ধাপে নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন করতে হবে এবং সর্বোচ্চ বেতনের পার্থক্য কমাতে হবে। পূর্বের ন্যায় শতভাগ পেনশন প্রথা পুনর্বহাল করতে হবে। নবম পে-স্কেল প্রদানের আগ পর্যন্ত দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয় বিবেচনা করে ৫০ শতাংশ মহার্ঘ্যভাতা অবিলম্বে দিতে হবে এবং পে-কমিশন কমিটিতে কর্মচারী প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ব্লক পোস্টধারীদের পদোন্নতির সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।
সরকারি কর্মচারীদের পূর্বের ন্যায় তিনটি টাইমস্কেল, সিলেকশন গ্রেড ও বেতন সমতাকরণ পুনর্বহাল করতে হবে। জীবনযাত্রার মান সমুন্নত রাখার স্বার্থে এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয় বিবেচনা করে পেনশনের হার ৯০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ এবং গ্র্যাচুইটির হার ১ = ২৩০ টাকার স্থলে ১ =৫০০ টাকায় উন্নীত করতে হবে। আউটসোর্সিং পদ্ধতি বাতিল এবং বিভিন্ন সরকারি দপ্তর বা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের হয়রানিমূলক বদলি আদেশ, অত্যাচার-নির্যাতনমূলক ও মিথ্যা মামলা বন্ধ বা প্রত্যাহার করতে হবে। উন্নয়ন খাতে কর্মরত কর্মচারীদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হবে। প্রার্থীপ্রথা চালুসহ সব দপ্তরে কর্মরত মাস্টাররোল, কন্টিজেন্স ও ওয়ার্কচার্জ কর্মচারীদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হবে। চাকরিতে প্রবেশে বয়সসীমা ৩২ বছর এবং অবসর গ্রহণের সময়সীমা ৬২ বছর করতে হবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ন্যায় সব দপ্তরে পোষ্য কোটা চালু করতে হবে ইত্যাদি।
বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি বাস্তবায়ন মহাজোটের আহ্বায়ক মো. মিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরও আলোচনায় অংশ নেন সদস্যসচিব আমজাদ আলী খান, উপদেষ্টা মো. মহিউদ্দিন, যুগ্ম আহ্বায়ক মতিউর রহমান, কার্যকরী সভাপতি আসকার ইবনে শায়েখ খাজা, মুখপত্র আব্দুল মান্নান বিশ্বাস প্রমুখ।
সাত দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি বাস্তবায়ন মহাজোট। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরম খাঁ হলে সংগঠনের নেতারা তাঁদের দাবি তুলে ধরেন।
আলোচকেরা বলেন, ‘সরকারি কর্মচারীদের বর্তমান ১ নম্বর গ্রেড থেকে ২০ নম্বর গ্রেডের ব্যবধান ৬৯ হাজার ৭৫০ টাকা। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের ২০০৯ সালে সপ্তম জাতীয় পে-স্কেল প্রদান করা হয়। সর্বশেষ ২০১৫ সালে অষ্টম পে-স্কেল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদান করা হয়। বর্তমান সময়ে বাজারের মূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রতিটি জিনিসের মূল্য বৃদ্ধি; বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, পরিবহন ভাড়া, বাড়িভাড়াসহ পারিবারিক ব্যয় বৃদ্ধির কারণে কর্মচারীদের ২০২০ সালে নবম জাতীয় পে-স্কেল অনিবার্য হয়ে পড়েছে।’
সরকারি কর্মচারীদের সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে জাতীয় স্থায়ী বেতন কমিশন গঠনপূর্বক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ১৯৭৩ সালের ১০ (দশ) ধাপে নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন করতে হবে এবং সর্বোচ্চ বেতনের পার্থক্য কমাতে হবে। পূর্বের ন্যায় শতভাগ পেনশন প্রথা পুনর্বহাল করতে হবে। নবম পে-স্কেল প্রদানের আগ পর্যন্ত দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয় বিবেচনা করে ৫০ শতাংশ মহার্ঘ্যভাতা অবিলম্বে দিতে হবে এবং পে-কমিশন কমিটিতে কর্মচারী প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ব্লক পোস্টধারীদের পদোন্নতির সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।
সরকারি কর্মচারীদের পূর্বের ন্যায় তিনটি টাইমস্কেল, সিলেকশন গ্রেড ও বেতন সমতাকরণ পুনর্বহাল করতে হবে। জীবনযাত্রার মান সমুন্নত রাখার স্বার্থে এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয় বিবেচনা করে পেনশনের হার ৯০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ এবং গ্র্যাচুইটির হার ১ = ২৩০ টাকার স্থলে ১ =৫০০ টাকায় উন্নীত করতে হবে। আউটসোর্সিং পদ্ধতি বাতিল এবং বিভিন্ন সরকারি দপ্তর বা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের হয়রানিমূলক বদলি আদেশ, অত্যাচার-নির্যাতনমূলক ও মিথ্যা মামলা বন্ধ বা প্রত্যাহার করতে হবে। উন্নয়ন খাতে কর্মরত কর্মচারীদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হবে। প্রার্থীপ্রথা চালুসহ সব দপ্তরে কর্মরত মাস্টাররোল, কন্টিজেন্স ও ওয়ার্কচার্জ কর্মচারীদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হবে। চাকরিতে প্রবেশে বয়সসীমা ৩২ বছর এবং অবসর গ্রহণের সময়সীমা ৬২ বছর করতে হবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ন্যায় সব দপ্তরে পোষ্য কোটা চালু করতে হবে ইত্যাদি।
বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি বাস্তবায়ন মহাজোটের আহ্বায়ক মো. মিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরও আলোচনায় অংশ নেন সদস্যসচিব আমজাদ আলী খান, উপদেষ্টা মো. মহিউদ্দিন, যুগ্ম আহ্বায়ক মতিউর রহমান, কার্যকরী সভাপতি আসকার ইবনে শায়েখ খাজা, মুখপত্র আব্দুল মান্নান বিশ্বাস প্রমুখ।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
৫ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে