নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্থায়ী পে-কমিশন গঠনসহ সাত দফা দাবিতে আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। এ সময় সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন দাবি আদায় পরিষদের সমন্বয়ক ওয়ারেজ আলী, মাহমুদুল হাসান ও সেলিম মিয়া। তাঁরা সাত দফার দাবি প্রণয়নের পাশাপাশি অতিসত্বর তাঁদের নবম স্কেল বাস্তবায়নের জোর দাবি জানান।
আন্দোলনকারীদের ঘোষিত সাত দফা দাবি হচ্ছে: বৈষম্যমুক্ত নবম পে-স্কেল প্রদানের লক্ষ্যে পে-কমিশন গঠন এবং এই পে-স্কেল বাস্তবায়নের পূর্ব পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ে ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা (১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য) আগামী জানুয়ারি থেকে কার্যকর করা।
যেসব কর্মচারীর মূল বেতন শেষ ধাপে উন্নীত হয়েছে, তাঁদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি অব্যাহত রাখা ও ১০ ধাপে বেতন স্কেল নির্ধারণসহ পে-কমিশনে কর্মচারী প্রতিনিধি রাখা। সচিবালয়ের মতো সব সরকারি-আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত দপ্তর, অধিদপ্তর ও পরিদপ্তরের কর্মচারীদের পদ ও পদবি পরিবর্তনসহ এক ও অভিন্ন নিয়োগবিধি প্রণয়ন করা।
২০১৫ সালে পে-স্কেলে বাদ দেওয়া ৩টি টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড, দক্ষতাজনিত ২টি ইনক্রিমেন্ট ও বেতন জ্যেষ্ঠতা পুনর্বহাল এবং সব স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে গ্র্যাচুইটির পাশাপাশি পেনশন প্রবর্তনসহ বিদ্যমান গ্র্যাচুইটি বা আনুতোষিকের হার ৯০ শতাংশের স্থলে ১০০ শতাংশ এবং পেনশন গ্র্যাচুইটি ১ টাকার সমান ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা।
ব্লক পদে কর্মরত কর্মচারীসহ সব পদে কর্মরতদের পদোন্নতি বা পাঁচ বছর পরপর উচ্চতর গ্রেড প্রদান করা এবং টেকনিক্যাল কাজে নিয়োজিত কর্মচারীদের টেকনিক্যাল পদমর্যাদা প্রদান ও আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে কর্মচারী নিয়োগ প্রথা বাতিল।
বাজারমূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতি, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি এবং মুদ্রাস্ফীতির বিষয়টি বিবেচনা করে সব ভাতা পুনর্নির্ধারণ ও ১১-২০ গ্রেড কর্মচারীদের রেশন ব্যবস্থার প্রবর্তন। উন্নয়ন খাত থেকে রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত কর্মচারীদের প্রকল্পের চাকরিকাল গণনা করে টাইম স্কেল এবং সিলেকশন গ্রেড প্রদান।
স্থায়ী পে-কমিশন গঠনসহ সাত দফা দাবিতে আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। এ সময় সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন দাবি আদায় পরিষদের সমন্বয়ক ওয়ারেজ আলী, মাহমুদুল হাসান ও সেলিম মিয়া। তাঁরা সাত দফার দাবি প্রণয়নের পাশাপাশি অতিসত্বর তাঁদের নবম স্কেল বাস্তবায়নের জোর দাবি জানান।
আন্দোলনকারীদের ঘোষিত সাত দফা দাবি হচ্ছে: বৈষম্যমুক্ত নবম পে-স্কেল প্রদানের লক্ষ্যে পে-কমিশন গঠন এবং এই পে-স্কেল বাস্তবায়নের পূর্ব পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ে ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা (১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য) আগামী জানুয়ারি থেকে কার্যকর করা।
যেসব কর্মচারীর মূল বেতন শেষ ধাপে উন্নীত হয়েছে, তাঁদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি অব্যাহত রাখা ও ১০ ধাপে বেতন স্কেল নির্ধারণসহ পে-কমিশনে কর্মচারী প্রতিনিধি রাখা। সচিবালয়ের মতো সব সরকারি-আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত দপ্তর, অধিদপ্তর ও পরিদপ্তরের কর্মচারীদের পদ ও পদবি পরিবর্তনসহ এক ও অভিন্ন নিয়োগবিধি প্রণয়ন করা।
২০১৫ সালে পে-স্কেলে বাদ দেওয়া ৩টি টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড, দক্ষতাজনিত ২টি ইনক্রিমেন্ট ও বেতন জ্যেষ্ঠতা পুনর্বহাল এবং সব স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে গ্র্যাচুইটির পাশাপাশি পেনশন প্রবর্তনসহ বিদ্যমান গ্র্যাচুইটি বা আনুতোষিকের হার ৯০ শতাংশের স্থলে ১০০ শতাংশ এবং পেনশন গ্র্যাচুইটি ১ টাকার সমান ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা।
ব্লক পদে কর্মরত কর্মচারীসহ সব পদে কর্মরতদের পদোন্নতি বা পাঁচ বছর পরপর উচ্চতর গ্রেড প্রদান করা এবং টেকনিক্যাল কাজে নিয়োজিত কর্মচারীদের টেকনিক্যাল পদমর্যাদা প্রদান ও আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে কর্মচারী নিয়োগ প্রথা বাতিল।
বাজারমূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতি, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি এবং মুদ্রাস্ফীতির বিষয়টি বিবেচনা করে সব ভাতা পুনর্নির্ধারণ ও ১১-২০ গ্রেড কর্মচারীদের রেশন ব্যবস্থার প্রবর্তন। উন্নয়ন খাত থেকে রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত কর্মচারীদের প্রকল্পের চাকরিকাল গণনা করে টাইম স্কেল এবং সিলেকশন গ্রেড প্রদান।
চলতি মে মাসের বেতন ও শ্রমের অতিরিক্ত মজুরি (ওভারটাইম) এবং ঈদ-উল আযহার বোনাসের টাকা পরিশোধের তারিখ নির্ধারণের দাবি জানায় কারখানা কর্তৃপক্ষের কাছে। তবে কারখানা কতৃপক্ষ এ বিষয়ে কোন সিন্ধান্ত জানায়নি। বরং তারা কারখানা থেকে মালামাল অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন।
২৩ মিনিট আগেট্রলার ভাড়া করে অর্ধশত মানুষ নিয়ে আড়িয়াল খাঁ নদের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে। রাতে ফেরার পথে ‘বাহেরচর কাতলা’ এলাকায় আসলে বিপরীত দিক থেকে বালুবাহী বাল্কহেডের সাথে পিকনিকের ট্রলারটি ধাক্কা লাগে। এতে পিকনিকের ট্রলারটি ডুবে যায়। এসময় তাদের চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে আসে। পরে তাদের অন্য ট্রলারের সহযোগিতায় উদ্ধার...
১ ঘণ্টা আগেমাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় আজ শনিবার ঘোষণা করেছেন আদালত। মামলার প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুরকে ফাঁসিসহ এক লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সেই সাথে বোনের শাশুড়ি, বোনের স্বামী ও ভাশুরকে আদালত বেকসুর খালাস দিয়েছে। সকাল সাড়ে ৯টায় মাগুরা দায়রা জজ আদালতের দ্বিতীয় তলায় নারী ও শিশু...
১ ঘণ্টা আগেসকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
২ ঘণ্টা আগে