টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীতে পা বাঁধা ও মুখে বালিশ চাপা দেওয়া অবস্থায় এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ৬টার দিকে টঙ্গীর মিরাশপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর থেকে গৃহবধূর স্বামী পলাতক রয়েছেন।
এদিন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খবর পেয়ে টঙ্গী পূর্ব থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এম সাফায়েত ওসমান লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন।
নিহত ওই গৃহবধূর নাম ময়না বেগম (৩৮)। তিনি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার দূপপাশা গ্রামের আয়নাল মাদবরের মেয়ে। গৃহবধূর স্বামী আলম (৪৩) বরগুনা জেলার সদর থানার আড়িখাল গ্রামের সিদ্দিক মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় চা-বিক্রেতা।
স্বজনদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, ময়না বেগম টঙ্গীতে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। প্রায় সাত মাস আগে আলম ও ময়না নিজেরাই বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকে টঙ্গীর মিরাশপাড়া এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন এই দম্পতি।
বিয়ের পর থেকেই পারিবারিক নানা বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে প্রায়ই কথা-কাটাকাটি ও ঝগড়া হতো। গতকাল রাতে ফের কথা-কাটাকাটি হয়। পরে বৃহস্পতিবার ভোরে স্বামী আলম বাসা থেকে চলে যান। এরই একপর্যায়ে পার্শ্ববর্তী কক্ষের ভাড়াটিয়া মাহফুজা আক্তার ওই কক্ষে গেলে বিছানার ওপর ময়নার পা বাঁধা ও বালিশ চাপা দেওয়া নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখে অন্য ভাড়াটিয়াদের ডাকেন।
পরে স্থানীয়রা পুলিশের খবর দেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ময়নার পা বেঁধে প্রথমে গলায় ওড়না দিয়ে শ্বাসরোধ ও পরে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করা হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।
টঙ্গী পূর্ব থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কায়সার আহমদ বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হবে। হত্যার অভিযোগে স্বামী আলমকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
গাজীপুরের টঙ্গীতে পা বাঁধা ও মুখে বালিশ চাপা দেওয়া অবস্থায় এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ৬টার দিকে টঙ্গীর মিরাশপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর থেকে গৃহবধূর স্বামী পলাতক রয়েছেন।
এদিন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খবর পেয়ে টঙ্গী পূর্ব থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এম সাফায়েত ওসমান লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন।
নিহত ওই গৃহবধূর নাম ময়না বেগম (৩৮)। তিনি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার দূপপাশা গ্রামের আয়নাল মাদবরের মেয়ে। গৃহবধূর স্বামী আলম (৪৩) বরগুনা জেলার সদর থানার আড়িখাল গ্রামের সিদ্দিক মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় চা-বিক্রেতা।
স্বজনদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, ময়না বেগম টঙ্গীতে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। প্রায় সাত মাস আগে আলম ও ময়না নিজেরাই বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকে টঙ্গীর মিরাশপাড়া এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন এই দম্পতি।
বিয়ের পর থেকেই পারিবারিক নানা বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে প্রায়ই কথা-কাটাকাটি ও ঝগড়া হতো। গতকাল রাতে ফের কথা-কাটাকাটি হয়। পরে বৃহস্পতিবার ভোরে স্বামী আলম বাসা থেকে চলে যান। এরই একপর্যায়ে পার্শ্ববর্তী কক্ষের ভাড়াটিয়া মাহফুজা আক্তার ওই কক্ষে গেলে বিছানার ওপর ময়নার পা বাঁধা ও বালিশ চাপা দেওয়া নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখে অন্য ভাড়াটিয়াদের ডাকেন।
পরে স্থানীয়রা পুলিশের খবর দেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ময়নার পা বেঁধে প্রথমে গলায় ওড়না দিয়ে শ্বাসরোধ ও পরে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করা হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।
টঙ্গী পূর্ব থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কায়সার আহমদ বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হবে। হত্যার অভিযোগে স্বামী আলমকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
১৪ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে