নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
র্যাবের মধ্যস্থতায় বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংকের শাখা ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে উদ্ধার করেছে র্যাব। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর তাঁকে উদ্ধার করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব সদর দপ্তরের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
তবে মুক্তিপণ বা কোনো শর্তে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হলো কি না, সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো কিছু জানা জানাননি তিনি।
গত মঙ্গলবার রাতে বান্দরবানের রুমা উপজেলায় কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা সোনালী ব্যাংকে হামলা চালায় এবং আনসার সদস্যদের ১৪টি অস্ত্র লুট করে। এ সময় ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকেও তুলে নিয়ে যায় তারা।
আজ বৃহস্পতিবার এই ব্যাংক কর্মকর্তাকে মুক্তি দিতে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছিল পাহাড়ি এই সশস্ত্র সংগঠনটি। ব্যাংক কর্মকর্তার পরিবারের সদস্যদের বরাতে এমন তথ্য জানিয়েছিলেন খন্দকার আল মঈন।
বিকেলে খন্দকার আল মঈন বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যৌথ বাহিনীর সহযোগিতায় আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে—ব্যাংক ম্যানেজারকে অক্ষত ও নিরাপদে ফিরিয়ে আনা। এ জন্য নানা কৌশলে কাজ করছে র্যাব। এখন পর্যন্ত ব্যাংক ম্যানেজারের সঙ্গে বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে তাঁর পরিবারের কথা হয়েছে। তিনি সুস্থ আছেন। এই সন্ত্রাসী সংগঠন মুক্তিপণ হিসেবে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা দাবি করছে। র্যাব তাঁর অবস্থান শনাক্তে কাজ করছে। একই সঙ্গে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করছি, কীভাবে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করা যায় এবং সন্ত্রাসী সংগঠনের সদস্যদের গ্রেপ্তারে কাজ করছি। পাশাপাশি সেদিনের ঘটনার সময় সিসিটিভি ফুটেজ স্থানীয়দের দেখিয়ে ও গণমাধ্যমে প্রকাশ করে জড়িতদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করছি।’
র্যাবের মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি বান্দরবানের রুমা বাজারে সোনালী ব্যাংকে রাত সোয়া ৮টা থেকে ৯টার (২ এপ্রিল) মধ্যে সন্ত্রাসী সংগঠন কেএনএফ হামলা চালায়। হামলার সময় বিদ্যুৎ ছিল না। এই বিষয়টিও আমলে নিয়ে তদন্ত করছে র্যাব।’
‘আমরা যতটা জেনেছি হামলায় প্রায় শতাধিক ব্যক্তি অংশগ্রহণ করে’—উল্লেখ করে খন্দকার আল মঈন বলেন, হামলাকারীরা বাংলাদেশ পুলিশের ১০টি অস্ত্র ও আনসারের চারটি অস্ত্র লুট করেছে। ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন ভল্টের চাবি না দেওয়ায় তাঁকেও অপহরণ করে নিয়ে যায়। এর পরের দিন তারা থানচিতে আরও দুটি ব্যাংকে হামলা চালিয়েছে। ব্যাংক দুটি থেকে ভল্টের চাবি নিতে না পারলেও ব্যাংকে থাকা গ্রাহকের বেশ কিছু টাকা নিয়ে যায়। প্রথম দিনের হামলায় তারা কোনো গাড়ি ব্যবহার করেনি। রাতের বেলা এসেছিল। প্রথম দিন বিদ্যুৎ না থাকায় কোনো ফুটেজ ছিল না। কিন্তু দ্বিতীয় দিনের হামলায় তারা চাঁদের গাড়ি ব্যবহার করে। এই দিনের বেশ কিছু ফুটেজ পাওয়া গেছে।
র্যাবের মধ্যস্থতায় বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংকের শাখা ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে উদ্ধার করেছে র্যাব। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর তাঁকে উদ্ধার করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব সদর দপ্তরের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
তবে মুক্তিপণ বা কোনো শর্তে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হলো কি না, সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো কিছু জানা জানাননি তিনি।
গত মঙ্গলবার রাতে বান্দরবানের রুমা উপজেলায় কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা সোনালী ব্যাংকে হামলা চালায় এবং আনসার সদস্যদের ১৪টি অস্ত্র লুট করে। এ সময় ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকেও তুলে নিয়ে যায় তারা।
আজ বৃহস্পতিবার এই ব্যাংক কর্মকর্তাকে মুক্তি দিতে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছিল পাহাড়ি এই সশস্ত্র সংগঠনটি। ব্যাংক কর্মকর্তার পরিবারের সদস্যদের বরাতে এমন তথ্য জানিয়েছিলেন খন্দকার আল মঈন।
বিকেলে খন্দকার আল মঈন বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যৌথ বাহিনীর সহযোগিতায় আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে—ব্যাংক ম্যানেজারকে অক্ষত ও নিরাপদে ফিরিয়ে আনা। এ জন্য নানা কৌশলে কাজ করছে র্যাব। এখন পর্যন্ত ব্যাংক ম্যানেজারের সঙ্গে বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে তাঁর পরিবারের কথা হয়েছে। তিনি সুস্থ আছেন। এই সন্ত্রাসী সংগঠন মুক্তিপণ হিসেবে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা দাবি করছে। র্যাব তাঁর অবস্থান শনাক্তে কাজ করছে। একই সঙ্গে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করছি, কীভাবে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করা যায় এবং সন্ত্রাসী সংগঠনের সদস্যদের গ্রেপ্তারে কাজ করছি। পাশাপাশি সেদিনের ঘটনার সময় সিসিটিভি ফুটেজ স্থানীয়দের দেখিয়ে ও গণমাধ্যমে প্রকাশ করে জড়িতদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করছি।’
র্যাবের মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি বান্দরবানের রুমা বাজারে সোনালী ব্যাংকে রাত সোয়া ৮টা থেকে ৯টার (২ এপ্রিল) মধ্যে সন্ত্রাসী সংগঠন কেএনএফ হামলা চালায়। হামলার সময় বিদ্যুৎ ছিল না। এই বিষয়টিও আমলে নিয়ে তদন্ত করছে র্যাব।’
‘আমরা যতটা জেনেছি হামলায় প্রায় শতাধিক ব্যক্তি অংশগ্রহণ করে’—উল্লেখ করে খন্দকার আল মঈন বলেন, হামলাকারীরা বাংলাদেশ পুলিশের ১০টি অস্ত্র ও আনসারের চারটি অস্ত্র লুট করেছে। ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন ভল্টের চাবি না দেওয়ায় তাঁকেও অপহরণ করে নিয়ে যায়। এর পরের দিন তারা থানচিতে আরও দুটি ব্যাংকে হামলা চালিয়েছে। ব্যাংক দুটি থেকে ভল্টের চাবি নিতে না পারলেও ব্যাংকে থাকা গ্রাহকের বেশ কিছু টাকা নিয়ে যায়। প্রথম দিনের হামলায় তারা কোনো গাড়ি ব্যবহার করেনি। রাতের বেলা এসেছিল। প্রথম দিন বিদ্যুৎ না থাকায় কোনো ফুটেজ ছিল না। কিন্তু দ্বিতীয় দিনের হামলায় তারা চাঁদের গাড়ি ব্যবহার করে। এই দিনের বেশ কিছু ফুটেজ পাওয়া গেছে।
‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
১৪ মিনিট আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
১৯ মিনিট আগেআহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
১ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে