ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপির কর্মী সম্মেলনে দুই পক্ষের মধ্যে হট্টগোলের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিয়ে সম্মেলন বর্জন করেন একাংশের নেতা-কর্মীরা। পরে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে আলফাডাঙ্গা উপজেলা অডিটোরিয়াম হল রুমে এ সম্মেলন শুরু হয় এবং বিকেল ৫টার দিকে শেষ হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোদাররেস আলী ইছা ও বিশেষ অতিথি ছিলেন সদস্যসচিব এ কে এম কিবরিয়া স্বপন। সভাপতিত্ব করেন কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম।
জানা যায়, সম্মেলনে সভাপতিত্ব করা নিয়ে বিতর্ক শুরু হলে ফরিদপুর-১ (আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী) আসনে বিএনপির দুই সংসদ সদস্য প্রার্থী কৃষক দলের সহসভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম ও বোয়ালমারীর সাবেক উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন মিয়া ঝুনুর অনুসারীদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় শামসুদ্দিন মিয়া ঝুনুর অনুসারী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক (বহিষ্কৃত) খোসবুর রহমান খোকনের নেতৃত্বে তাঁর সমর্থকেরা উত্তেজনামূলক স্লোগান দেন। যার একটি ভিডিওতে দেখা যায়, উত্তেজিত ব্যক্তিরা ‘জেলা কমিটি ভুয়া’, ‘এই কমিটি ভুয়া’, ‘নাসির ভুয়া’ ইত্যাদি স্লোগান তুলে সম্মেলনস্থল ত্যাগ করেন। পরে অদূরে ডাকবাংলোর সামনে খন্দকার নাসিরুল ইসলামের অনুসারীদের সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে দুলু চৌধুরী ও মহসিন আলম চান নামের দুই সমর্থক আহত হন।
সম্মেলন বর্জনকারীরা দাবি করেন, খন্দকার নাসিরুল ইসলাম প্রভাব খাটিয়ে সম্মেলনের সভাপতি হয়েছেন।
খোসবুর রহমান খোকন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ সম্মেলনের আগে আমাদের কিছুই জানানো হয়নি। আগের দিন ফোনে জানানো হয়। এমনকি কাকে সভাপতি করা হবে, সে বিষয়ে কোনো মতামত নেয়নি। সম্মেলনে গিয়ে আমরা দর্শকের ভূমিকায় বসে থাকি।’
খোসবুর রহমান আরও বলেন, ‘এটা একপক্ষীয় সম্মেলন, জেলা কমিটির বিতর্কিত পক্ষ একপক্ষীয় সম্মেলন করে। আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব তাদের পছন্দ অনুযায়ী সভাপতিত্ব ঘোষণা করলে কর্মীরা প্রতিবাদ জানায়। তারা এখানে বিএনপিকে দুর্বল করতে এসব কর্মকাণ্ড করে আসছে। কারণ, ফরিদপুরের মধ্যে এই আসন দুর্বল, আরও দুর্বল করার ষড়যন্ত্র করছে। আমরা যারা ১৭ বছর নির্যাতিত, তাদের মূল্যায়ন করা হয়নি।’
এদিকে খন্দকার নাসিরুল ইসলামের অনুসারী উপজেলা বিএনপির স্থগিত কমিটির আহ্বায়ক আব্দুল মান্নান মিয়া আব্বাস বলেন, যাঁরা হট্টগোল করেছেন, তাঁরা আওয়ামী লীগ ও বিএনএমের লোক। আওয়ামী লীগের সময় নির্বাচনকে সমর্থন জানিয়ে বহিষ্কৃত হয়েছেন। আজ যখন খন্দকার নাসিরুল সাহেব এসব নিয়ে কথা বলেন, তখন তাঁদের আঁতে ঘা লাগে। এরপর হট্টগোল করেন।
তবে এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ মোদাররেস আলী ইছা। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আপনি কোথা থেকে হট্টগোলের কথা শুনেছেন, এ ধরনের কিছুই ঘটেনি। শান্তিপূর্ণভাবে সম্মেলন শেষ হয়েছে।’
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপির কর্মী সম্মেলনে দুই পক্ষের মধ্যে হট্টগোলের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিয়ে সম্মেলন বর্জন করেন একাংশের নেতা-কর্মীরা। পরে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে আলফাডাঙ্গা উপজেলা অডিটোরিয়াম হল রুমে এ সম্মেলন শুরু হয় এবং বিকেল ৫টার দিকে শেষ হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোদাররেস আলী ইছা ও বিশেষ অতিথি ছিলেন সদস্যসচিব এ কে এম কিবরিয়া স্বপন। সভাপতিত্ব করেন কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম।
জানা যায়, সম্মেলনে সভাপতিত্ব করা নিয়ে বিতর্ক শুরু হলে ফরিদপুর-১ (আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী) আসনে বিএনপির দুই সংসদ সদস্য প্রার্থী কৃষক দলের সহসভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম ও বোয়ালমারীর সাবেক উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন মিয়া ঝুনুর অনুসারীদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় শামসুদ্দিন মিয়া ঝুনুর অনুসারী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক (বহিষ্কৃত) খোসবুর রহমান খোকনের নেতৃত্বে তাঁর সমর্থকেরা উত্তেজনামূলক স্লোগান দেন। যার একটি ভিডিওতে দেখা যায়, উত্তেজিত ব্যক্তিরা ‘জেলা কমিটি ভুয়া’, ‘এই কমিটি ভুয়া’, ‘নাসির ভুয়া’ ইত্যাদি স্লোগান তুলে সম্মেলনস্থল ত্যাগ করেন। পরে অদূরে ডাকবাংলোর সামনে খন্দকার নাসিরুল ইসলামের অনুসারীদের সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে দুলু চৌধুরী ও মহসিন আলম চান নামের দুই সমর্থক আহত হন।
সম্মেলন বর্জনকারীরা দাবি করেন, খন্দকার নাসিরুল ইসলাম প্রভাব খাটিয়ে সম্মেলনের সভাপতি হয়েছেন।
খোসবুর রহমান খোকন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ সম্মেলনের আগে আমাদের কিছুই জানানো হয়নি। আগের দিন ফোনে জানানো হয়। এমনকি কাকে সভাপতি করা হবে, সে বিষয়ে কোনো মতামত নেয়নি। সম্মেলনে গিয়ে আমরা দর্শকের ভূমিকায় বসে থাকি।’
খোসবুর রহমান আরও বলেন, ‘এটা একপক্ষীয় সম্মেলন, জেলা কমিটির বিতর্কিত পক্ষ একপক্ষীয় সম্মেলন করে। আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব তাদের পছন্দ অনুযায়ী সভাপতিত্ব ঘোষণা করলে কর্মীরা প্রতিবাদ জানায়। তারা এখানে বিএনপিকে দুর্বল করতে এসব কর্মকাণ্ড করে আসছে। কারণ, ফরিদপুরের মধ্যে এই আসন দুর্বল, আরও দুর্বল করার ষড়যন্ত্র করছে। আমরা যারা ১৭ বছর নির্যাতিত, তাদের মূল্যায়ন করা হয়নি।’
এদিকে খন্দকার নাসিরুল ইসলামের অনুসারী উপজেলা বিএনপির স্থগিত কমিটির আহ্বায়ক আব্দুল মান্নান মিয়া আব্বাস বলেন, যাঁরা হট্টগোল করেছেন, তাঁরা আওয়ামী লীগ ও বিএনএমের লোক। আওয়ামী লীগের সময় নির্বাচনকে সমর্থন জানিয়ে বহিষ্কৃত হয়েছেন। আজ যখন খন্দকার নাসিরুল সাহেব এসব নিয়ে কথা বলেন, তখন তাঁদের আঁতে ঘা লাগে। এরপর হট্টগোল করেন।
তবে এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ মোদাররেস আলী ইছা। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আপনি কোথা থেকে হট্টগোলের কথা শুনেছেন, এ ধরনের কিছুই ঘটেনি। শান্তিপূর্ণভাবে সম্মেলন শেষ হয়েছে।’
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৪ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২৩ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৮ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে