নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোক স্টুডিও বাংলার সংগীতশিল্পী ঋতুরাজ বৈদ্য মাদক মামলার আসামি হিসেবে চার্জশিটভুক্ত হয়েছেন। গুলশান থানায় দায়ের করা একটি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত শেষে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার আদালতে বিষয়টি প্রকাশ হয়। আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (গুলশান থানা) পুলিশের উপপরিদর্শক জালাল উদ্দিন জানান, গত ১২ জুন আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার উপপরিদর্শক মো. এছকান্দার আলী সরদার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ চার্জশিট দাখিল করেন। দুই মাস আগে গত এপ্রিলে মদ্যপ অবস্থায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে জামিন পান।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ এপ্রিল রাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাহমুদুর রহমানকে তাঁর ড্রাইভার শ্রী অতুল চন্দ্র মণ্ডল গুলশানে নিয়ে যান। গুলশানের রূপায়ণ টাওয়ারের সামনে মেইন রাস্তার পাশে গাড়িতে বসে ছিলেন অতুল চন্দ্র। এমন সময় ঋতুরাজ মদ্যপ অবস্থায় পায়ে হেঁটে গাড়ির সামনে এসে গতিরোধ করেন এবং গাড়ি সরাতে বলেন। গাড়ি সরাতে দেরি করলে ঋতুরাজ ড্রাইভার অতুলের ওপর উত্তেজিত হয়ে যান।
এ সময় সরকারি গাড়ির ফ্ল্যাগ স্ট্যান্ড, গাড়ির বাম সাইডের লুকিং গ্লাস, বাম সাইডের হেড লাইট ভেঙে ফেলেন। ফ্ল্যাগ স্ট্যান্ড দিয়ে অতুলকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করতে গেলে তিনি মাথা সরিয়ে ফেলেন। তখন ঋতুরাজ তাঁকে এলোপাতাড়ি কিলঘুষি লাথি মেরে জখম করেন। কাছে থাকা তিন হাজার ২৫০ টাকা জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেন। মারধর ও গাড়ি ভাঙচুর করে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখিয়ে ঋতুরাজ চলে যান।
এ ঘটনায় গুলশান থানার উপপরিদর্শক (নিরস্ত্র) হোসনে মোবারক বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেন। ঋতুরাজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন ১৮ এপ্রিল ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরবর্তীতে গত ২৫ এপ্রিল মাদকের মামলায় তাঁকে জামিন দেওয়া হয়।
এ দিকে সচিবের গাড়ি ভাঙচুরের মামলায় চালক শ্রী অতুল চন্দ্র মণ্ডল বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। সেই মামলাও চলমান রয়েছে।
কোক স্টুডিও বাংলার সংগীতশিল্পী ঋতুরাজ বৈদ্য মাদক মামলার আসামি হিসেবে চার্জশিটভুক্ত হয়েছেন। গুলশান থানায় দায়ের করা একটি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত শেষে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার আদালতে বিষয়টি প্রকাশ হয়। আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (গুলশান থানা) পুলিশের উপপরিদর্শক জালাল উদ্দিন জানান, গত ১২ জুন আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার উপপরিদর্শক মো. এছকান্দার আলী সরদার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ চার্জশিট দাখিল করেন। দুই মাস আগে গত এপ্রিলে মদ্যপ অবস্থায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে জামিন পান।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ এপ্রিল রাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাহমুদুর রহমানকে তাঁর ড্রাইভার শ্রী অতুল চন্দ্র মণ্ডল গুলশানে নিয়ে যান। গুলশানের রূপায়ণ টাওয়ারের সামনে মেইন রাস্তার পাশে গাড়িতে বসে ছিলেন অতুল চন্দ্র। এমন সময় ঋতুরাজ মদ্যপ অবস্থায় পায়ে হেঁটে গাড়ির সামনে এসে গতিরোধ করেন এবং গাড়ি সরাতে বলেন। গাড়ি সরাতে দেরি করলে ঋতুরাজ ড্রাইভার অতুলের ওপর উত্তেজিত হয়ে যান।
এ সময় সরকারি গাড়ির ফ্ল্যাগ স্ট্যান্ড, গাড়ির বাম সাইডের লুকিং গ্লাস, বাম সাইডের হেড লাইট ভেঙে ফেলেন। ফ্ল্যাগ স্ট্যান্ড দিয়ে অতুলকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করতে গেলে তিনি মাথা সরিয়ে ফেলেন। তখন ঋতুরাজ তাঁকে এলোপাতাড়ি কিলঘুষি লাথি মেরে জখম করেন। কাছে থাকা তিন হাজার ২৫০ টাকা জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেন। মারধর ও গাড়ি ভাঙচুর করে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখিয়ে ঋতুরাজ চলে যান।
এ ঘটনায় গুলশান থানার উপপরিদর্শক (নিরস্ত্র) হোসনে মোবারক বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেন। ঋতুরাজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন ১৮ এপ্রিল ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরবর্তীতে গত ২৫ এপ্রিল মাদকের মামলায় তাঁকে জামিন দেওয়া হয়।
এ দিকে সচিবের গাড়ি ভাঙচুরের মামলায় চালক শ্রী অতুল চন্দ্র মণ্ডল বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। সেই মামলাও চলমান রয়েছে।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
৪ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৪ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৪ ঘণ্টা আগে