নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের অষ্টম দিন আজ। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোয় যানবাহনের চলাচল নেই বললেই চলে। তবে নিত্যদিনের মতো বাজারে ভিড় লক্ষ করা গেছে।
সকালে রাজধানীর রামপুরা, বাড্ডা, বারিধারা, গুলশান, শাহজাদপুরসহ বেশ কয়েকটি এলাকা ঘুরে এসব চিত্র দেখা যায়।
সরেজমিনে রামপুরা বাজার এলাকায় প্রধান সড়কে পণ্যবাহী যানবাহন ছাড়া কিছু রিকশার চলাচল ছিল। এ ছাড়া শপিং মলসহ প্রধান সড়কের দোকানপাট বন্ধ থাকতে দেখা যায়। তবে খোলা রয়েছে নিত্যপণ্যের দোকান ও কাঁচাবাজার। প্রধান সড়ক ফাঁকা থাকলেও হাট-বাজারের ভিড় স্বাভাবিক সময়ের মতোই দেখা গেছে। বাজারে আসা একজনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, বাজারে আসলে স্বাস্থ্যবিধি থাকবে না, এটাই স্বাভাবিক। কারণ সরকার শুধু খোলা স্থানে কাঁচাবাজারের কথা কাগজে-কলমে বলেছে। বাস্তবায়নের জন্য কোনো উদ্যোগ বা পদক্ষেপ নেয়নি।
রামপুরা বাজারে আসা ফরিদ উদ্দিন মিঞা বলেন, ‘এসব কাগজে-কলমে লকডাউন দিয়ে তো লাভ নেই। আমাদের বেঁচে থাকার মতো ব্যবস্থাও করতে হবে। সরকার বাজারে স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা বলেছে কিন্তু সেটা কীভাবে মানা হবে, এমন কোনো দিকনির্দেশনা নেই। তাহলে আমাদের দরকারে বাজারে আসব, করোনায় আক্রান্ত হব।’
উত্তর বাড্ডা বাজারে পণ্য কিনতে আসা জামাল হোসেন বলেন, ‘বাজারের মধ্যে আপনি স্বাস্থ্যবিধি কোথায় পাবেন? দেখেন তো কত মানুষ মাস্ক ছাড়া ঘুরতেছে। আগে সরকারকে ঠিক করতে হবে লকডাউনে মানুষ খাবে কীভাবে, চলবে কীভাবে, তারপর লকডাউন দেবে।’
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের অষ্টম দিন আজ। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোয় যানবাহনের চলাচল নেই বললেই চলে। তবে নিত্যদিনের মতো বাজারে ভিড় লক্ষ করা গেছে।
সকালে রাজধানীর রামপুরা, বাড্ডা, বারিধারা, গুলশান, শাহজাদপুরসহ বেশ কয়েকটি এলাকা ঘুরে এসব চিত্র দেখা যায়।
সরেজমিনে রামপুরা বাজার এলাকায় প্রধান সড়কে পণ্যবাহী যানবাহন ছাড়া কিছু রিকশার চলাচল ছিল। এ ছাড়া শপিং মলসহ প্রধান সড়কের দোকানপাট বন্ধ থাকতে দেখা যায়। তবে খোলা রয়েছে নিত্যপণ্যের দোকান ও কাঁচাবাজার। প্রধান সড়ক ফাঁকা থাকলেও হাট-বাজারের ভিড় স্বাভাবিক সময়ের মতোই দেখা গেছে। বাজারে আসা একজনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, বাজারে আসলে স্বাস্থ্যবিধি থাকবে না, এটাই স্বাভাবিক। কারণ সরকার শুধু খোলা স্থানে কাঁচাবাজারের কথা কাগজে-কলমে বলেছে। বাস্তবায়নের জন্য কোনো উদ্যোগ বা পদক্ষেপ নেয়নি।
রামপুরা বাজারে আসা ফরিদ উদ্দিন মিঞা বলেন, ‘এসব কাগজে-কলমে লকডাউন দিয়ে তো লাভ নেই। আমাদের বেঁচে থাকার মতো ব্যবস্থাও করতে হবে। সরকার বাজারে স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা বলেছে কিন্তু সেটা কীভাবে মানা হবে, এমন কোনো দিকনির্দেশনা নেই। তাহলে আমাদের দরকারে বাজারে আসব, করোনায় আক্রান্ত হব।’
উত্তর বাড্ডা বাজারে পণ্য কিনতে আসা জামাল হোসেন বলেন, ‘বাজারের মধ্যে আপনি স্বাস্থ্যবিধি কোথায় পাবেন? দেখেন তো কত মানুষ মাস্ক ছাড়া ঘুরতেছে। আগে সরকারকে ঠিক করতে হবে লকডাউনে মানুষ খাবে কীভাবে, চলবে কীভাবে, তারপর লকডাউন দেবে।’
পটুয়াখালী জেলা যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৩ জুন) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান যুবদলের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলাম।
৬ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলা থেকে প্রজাতির ছোট-বড় ৬৭টি কড়িকাইট্টা কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে হেনস্তা করার ঘটনায় নিন্দা ও ক্ষোভ জানিয়েছেন যশোরের ৩৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। এ ধরনের অপতৎপরতা প্রতিরোধে অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
১৩ মিনিট আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন এক রোগীর টিটেনাস বা ধনুষ্টঙ্কার হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগে