প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জ: একদিকে করোনা মহামারি। অন্যদিকে হাওরে এখনো পানি না আসায় শঙ্কায় আছেন হাওর পাড়ের মানুষেরা। এ যেন মরার ওপর খাঁড়ার ঘা।
কিশোরগঞ্জ জেলার ১৩টি উপজেলার ৯টিই হাওর অধ্যুষিত। এসব উপজেলার বেশির ভাগ মৎস্যজীবীরাই দিন পাড় করেছেন মৌসুমি বেকারত্বের মধ্য দিয়ে। এ অবস্থায় নানা সংকটের মধ্যে দিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তাঁরা। তার ওপর করোনা প্রাদুর্ভাব লেগেই আছে।
সাধারণত আষাঢ় মাসের প্রথমেই হাওরে ভরপুর পানি থাকে। কিন্তু এ বছর আষাঢ় মাসের মাঝামাঝিতেও পানি আসার অপেক্ষায় দিন গুনতে হচ্ছে হাওর পারের মানুষদের। মৎস্যজীবীদের কেউ কেউ দিনমজুরি করে কোনো রকমে পরিবারের ভরণপোষণ চালাচ্ছেন। এদের অনেকেই এনজিও গুলোর ঋণের কিস্তির বেড়াজালে জড়িয়ে চরম হতাশায় ভুগছেন।
অন্যান্য বছরের এ সময়ে হাওরের জেলেরা মাছ শিকারে ব্যস্ত থাকতেন। চলতি বছর হাওরে পানি আসতে দেরি হচ্ছে। এতে মৎস্যজীবীরা যেমন বিপাকে পড়েছেন। তেমনি, বিপাকে আছেন হাওরের মৌসুমি মাঝি-মাল্লারা। হাওরে পানি আসলে পর্যটকদের ঢল নামে। এ সময় নৌকায় ঘুরে হাওরের সৌন্দর্য উপভোগ করেন পর্যটকেরা। এতে নৌকার মাঝিদের যে আয় হয় তা দিয়ে তাদের সংসার চলে। তবে এবার হাওরে পানি না আসার কারণে এ অঞ্চলের হাটবাজারগুলোতেও মাছের সংকটও দেখা দিয়েছে। ফলে চড়া দামে মাছ কিনতে হচ্ছে এ এলাকার বাসিন্দাদের।
হাওর পাড়ের মৎস্যজীবীরা জানান, তাদের মধ্যে অধিকাংশ মৎস্যজীবী বিভিন্ন এনজিও স্থানীয় মহাজন ও সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে মাছ ধরার ঝাল ও নৌকা কিনে অধীর আগ্রহে হাওরের দিকে তাকিয়ে আছেন। হাওরে পানি আসবে, সেই পানিতে মাছ ধরে বিক্রি করে পরিবারের আর্থিক চাহিদা এবং ঋণ শোধ করবেন।
জেলার মিঠামইন উপজেলার মৎস্যজীবী নৃপেন্দ্র বর্মন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে জাল ও নৌকা কিনেছি। হাওর থেকে মাছ ধরে বিক্রি করে ঋণ শোধ করব ভেবেছিলাম। কিন্তু এ বছর হাওরে এখনো পর্যাপ্ত পানি আসেনি। সমিতির কিস্তি দিতে পারছি না। এলাকায় এই মৌসুমে তেমন কোনো কাজও নাই যে দিন মজুরি করে সমিতির কিস্তি দেব।
কিশোরগঞ্জ: একদিকে করোনা মহামারি। অন্যদিকে হাওরে এখনো পানি না আসায় শঙ্কায় আছেন হাওর পাড়ের মানুষেরা। এ যেন মরার ওপর খাঁড়ার ঘা।
কিশোরগঞ্জ জেলার ১৩টি উপজেলার ৯টিই হাওর অধ্যুষিত। এসব উপজেলার বেশির ভাগ মৎস্যজীবীরাই দিন পাড় করেছেন মৌসুমি বেকারত্বের মধ্য দিয়ে। এ অবস্থায় নানা সংকটের মধ্যে দিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তাঁরা। তার ওপর করোনা প্রাদুর্ভাব লেগেই আছে।
সাধারণত আষাঢ় মাসের প্রথমেই হাওরে ভরপুর পানি থাকে। কিন্তু এ বছর আষাঢ় মাসের মাঝামাঝিতেও পানি আসার অপেক্ষায় দিন গুনতে হচ্ছে হাওর পারের মানুষদের। মৎস্যজীবীদের কেউ কেউ দিনমজুরি করে কোনো রকমে পরিবারের ভরণপোষণ চালাচ্ছেন। এদের অনেকেই এনজিও গুলোর ঋণের কিস্তির বেড়াজালে জড়িয়ে চরম হতাশায় ভুগছেন।
অন্যান্য বছরের এ সময়ে হাওরের জেলেরা মাছ শিকারে ব্যস্ত থাকতেন। চলতি বছর হাওরে পানি আসতে দেরি হচ্ছে। এতে মৎস্যজীবীরা যেমন বিপাকে পড়েছেন। তেমনি, বিপাকে আছেন হাওরের মৌসুমি মাঝি-মাল্লারা। হাওরে পানি আসলে পর্যটকদের ঢল নামে। এ সময় নৌকায় ঘুরে হাওরের সৌন্দর্য উপভোগ করেন পর্যটকেরা। এতে নৌকার মাঝিদের যে আয় হয় তা দিয়ে তাদের সংসার চলে। তবে এবার হাওরে পানি না আসার কারণে এ অঞ্চলের হাটবাজারগুলোতেও মাছের সংকটও দেখা দিয়েছে। ফলে চড়া দামে মাছ কিনতে হচ্ছে এ এলাকার বাসিন্দাদের।
হাওর পাড়ের মৎস্যজীবীরা জানান, তাদের মধ্যে অধিকাংশ মৎস্যজীবী বিভিন্ন এনজিও স্থানীয় মহাজন ও সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে মাছ ধরার ঝাল ও নৌকা কিনে অধীর আগ্রহে হাওরের দিকে তাকিয়ে আছেন। হাওরে পানি আসবে, সেই পানিতে মাছ ধরে বিক্রি করে পরিবারের আর্থিক চাহিদা এবং ঋণ শোধ করবেন।
জেলার মিঠামইন উপজেলার মৎস্যজীবী নৃপেন্দ্র বর্মন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে জাল ও নৌকা কিনেছি। হাওর থেকে মাছ ধরে বিক্রি করে ঋণ শোধ করব ভেবেছিলাম। কিন্তু এ বছর হাওরে এখনো পর্যাপ্ত পানি আসেনি। সমিতির কিস্তি দিতে পারছি না। এলাকায় এই মৌসুমে তেমন কোনো কাজও নাই যে দিন মজুরি করে সমিতির কিস্তি দেব।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে