তাজউদ্দীন আহমদ স্বাধীনতাসংগ্রামের অবিস্মরণীয় নেতা এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। দেশের ইতিহাসে আন্দোলনের, লড়াই-সংগ্রামের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এই নেতা গাজীপুরের শ্রীপুরে উপজেলার শ্রীপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর দায়িত্ব পালনের কারণে বিদ্যালয়টি এখনো গৌরব ধরে রেখেছে। বিদ্যালয়ের পরিচয়ের জায়গা আরও বেশি প্রসারিত হয়েছে বলে মনে করেন বর্তমান প্রধান শিক্ষকেরা।
জানা যায়, ১৯৪২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় শ্রীপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়ের প্রথম প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন প্রয়াত বাবু শচীন্দ্র মহন বণিক, এরপর মোকসেদ উদ্দিন বিশ্বাস, এরপর ফজলুল করিম প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছেন। পরে চার নম্বরে তাজউদ্দীন আহমদ ১৯৫২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বিদ্যালয়টিতে প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। ওই বছরের জুলাই মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত সুনামের সঙ্গে শিক্ষকতার দায়িত্ব পালন করেন।
৩ নভেম্বর তাজউদ্দীন আহমদের মৃত্যুবার্ষিকীতে কথা হয় তাঁর স্মৃতিবিজড়িত শ্রীপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক মো. মনিরুল হাসানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘স্বাধীন দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের মতো একজন মানুষ এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করায় আজ আমাদের পরিচয়ের জায়গা আরও অনেক বেশি প্রসারিত হয়েছে। আমরা আজ গর্ব করে বলতে পারি, তিনি এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রধান শিক্ষকের চেয়ারে বসলে ওনার কথা মনে হয়। এই মহান মানুষকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে নিয়ে নির্মম ও নৃশংসভাবে খুন করেছে হায়েনার দল। মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর মোহাম্মদ ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাজউদ্দীন আহমদ দরদরিয়া থেকে নৌকায় শীতলক্ষ্যা নদী পার হয়ে গোসিঙ্গা বাজার থেকে হেঁটে শ্রীপুর পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ে এসে পাঠদান করেছেন, যা আজ শ্রীপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। তিনি সমাজের সব মানুষের মধ্যে জ্ঞানের আলো পৌঁছে দিতে একজন আলোর সারথি হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি প্রচণ্ড রোদ, গরমে ছাতা মাথায় দিয়ে বিদ্যালয়ে হাজির হয়েছেন।’
তাজউদ্দীন আহমদ ১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার দরদরিয়া গ্রামে জন্ম নেন। তাঁর বাবার নাম মো. ইয়াসিন খান আর মায়ের নাম মেহেরুন নেছা।
উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর ২৩ আগস্ট সামরিক আইনের অধীনে তাজউদ্দীন আহমদসহ ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৩ নভেম্বর কারাগারের ভেতরে তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামানকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে আজ জেলহত্যা দিবস হিসেবে পরিচিত।
তাজউদ্দীন আহমদ স্বাধীনতাসংগ্রামের অবিস্মরণীয় নেতা এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। দেশের ইতিহাসে আন্দোলনের, লড়াই-সংগ্রামের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এই নেতা গাজীপুরের শ্রীপুরে উপজেলার শ্রীপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর দায়িত্ব পালনের কারণে বিদ্যালয়টি এখনো গৌরব ধরে রেখেছে। বিদ্যালয়ের পরিচয়ের জায়গা আরও বেশি প্রসারিত হয়েছে বলে মনে করেন বর্তমান প্রধান শিক্ষকেরা।
জানা যায়, ১৯৪২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় শ্রীপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়ের প্রথম প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন প্রয়াত বাবু শচীন্দ্র মহন বণিক, এরপর মোকসেদ উদ্দিন বিশ্বাস, এরপর ফজলুল করিম প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছেন। পরে চার নম্বরে তাজউদ্দীন আহমদ ১৯৫২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বিদ্যালয়টিতে প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। ওই বছরের জুলাই মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত সুনামের সঙ্গে শিক্ষকতার দায়িত্ব পালন করেন।
৩ নভেম্বর তাজউদ্দীন আহমদের মৃত্যুবার্ষিকীতে কথা হয় তাঁর স্মৃতিবিজড়িত শ্রীপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক মো. মনিরুল হাসানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘স্বাধীন দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের মতো একজন মানুষ এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করায় আজ আমাদের পরিচয়ের জায়গা আরও অনেক বেশি প্রসারিত হয়েছে। আমরা আজ গর্ব করে বলতে পারি, তিনি এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রধান শিক্ষকের চেয়ারে বসলে ওনার কথা মনে হয়। এই মহান মানুষকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে নিয়ে নির্মম ও নৃশংসভাবে খুন করেছে হায়েনার দল। মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর মোহাম্মদ ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাজউদ্দীন আহমদ দরদরিয়া থেকে নৌকায় শীতলক্ষ্যা নদী পার হয়ে গোসিঙ্গা বাজার থেকে হেঁটে শ্রীপুর পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ে এসে পাঠদান করেছেন, যা আজ শ্রীপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। তিনি সমাজের সব মানুষের মধ্যে জ্ঞানের আলো পৌঁছে দিতে একজন আলোর সারথি হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি প্রচণ্ড রোদ, গরমে ছাতা মাথায় দিয়ে বিদ্যালয়ে হাজির হয়েছেন।’
তাজউদ্দীন আহমদ ১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার দরদরিয়া গ্রামে জন্ম নেন। তাঁর বাবার নাম মো. ইয়াসিন খান আর মায়ের নাম মেহেরুন নেছা।
উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর ২৩ আগস্ট সামরিক আইনের অধীনে তাজউদ্দীন আহমদসহ ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৩ নভেম্বর কারাগারের ভেতরে তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামানকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে আজ জেলহত্যা দিবস হিসেবে পরিচিত।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করীম বলেছেন, ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগ একটি গাছের দুটি ফল। আগে আওয়ামী লীগ চাঁদাবাজি করেছে, এখন বিএনপি চাঁদাবাজি করছে। তাদের কাছে দেশ নিরাপদ নয়। আওয়ামী লীগ ১৬ বছরে যা করেছে, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে একই কাজ করবে। এদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই...
২ মিনিট আগেকমপ্লিট শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচি পালন করেন। পরে তাঁরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, কম্বাইন্ড পরীক্ষা পদ
১২ মিনিট আগেবরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ ঘটনায় বিএনপি দলীয় সাবেক এমপি আবুল হোসেন খানের গড়ে তোলা সাংগঠনিক দুর্গ ভেঙে গেছে বলে মনে করেন অন্য নেতারা।
২০ মিনিট আগেনীলফামারীতে বজ্রপাতে কাশী নাথ রায় (৬২) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে জেলা সদরের লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগে