শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের জাজিরায় আবারও দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। এতে বোমার আঘাতে দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন। একজনের হাত প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের ছাব্বিশপাড়া এলাকায় জসিম তালুকদার ও নুর আলম সরদার পক্ষের মধ্যে এ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়।
আহত ব্যক্তিরা হলেন পশ্চিম ছাব্বিশপাড়া গ্রামের কুদ্দুস খালাসীর ছেলে সাব্বির খালাসী (২১) ও আবুল কালাম চোকদারের ছেলে সজল চোকদার (২৯)।
সাব্বিরের বাম হাত প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে, আর সজলের পা ভেঙে গেছে। তাঁদের চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জয়নগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হালিম তালুকদার ও ঢাকার তেজগাঁও কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিঠুন ঢালীর অনুসারীদের মধ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এই দুই নেতা এলাকায় না থাকলেও হালিম তালুকদারের পক্ষে স্থানীয় জসিম তালুকদার ও মিথুন ঢালীর পক্ষে নুর আলম সরদার নেতৃত্বে রয়েছেন।
গত শনিবার রাতে জসিম তালুকদারের পক্ষের লোকজন নূর আলম সরদার পক্ষের সজল চোকদারকে মেরে পা ভেঙে দেয়। এতে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এর জের ধরে গতকাল দুপুরে হালিমপন্থী জসিম তালুকদার ও মিথুনপন্থী নুর আলম সরদারের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে টেঁটা, রামদা, ছেনদা, বল্লম, ঢাল-সড়কি ও বালতি ভরে ককটেল–বোমা নিয়ে এক পক্ষ অপর পক্ষকে আক্রমণ করে। দুই পক্ষের সমর্থকেরা ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। খবর পেয়ে পুলিশ, র্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
সংঘর্ষের সময় বোমার আঘাতে জসিম তালুকদারের পক্ষের সাব্বির খালাসীর হাতে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি হয়। তাঁকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়েছে।
যৌথ বাহিনী এলাকায় অভিযান চালিয়েছে। এ সময় উভয় পক্ষের লোকজন এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। যৌথ বাহিনী এলাকা থেকে বিপুল দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে।
ঘটনার পর উভয় পক্ষের লোকজন এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দুলাল আকন্দ বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের খবর পেয়ে যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এ ঘটনায় এখনো কোনো পক্ষ অভিযোগ নিয়ে থানায় আসেনি। পুলিশের পক্ষ থেকে মামলার বিষয়টি আলোচনা চলছে। এখনো কাউকে আটক করা হয়নি।
শরীয়তপুরের জাজিরায় আবারও দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। এতে বোমার আঘাতে দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন। একজনের হাত প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের ছাব্বিশপাড়া এলাকায় জসিম তালুকদার ও নুর আলম সরদার পক্ষের মধ্যে এ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়।
আহত ব্যক্তিরা হলেন পশ্চিম ছাব্বিশপাড়া গ্রামের কুদ্দুস খালাসীর ছেলে সাব্বির খালাসী (২১) ও আবুল কালাম চোকদারের ছেলে সজল চোকদার (২৯)।
সাব্বিরের বাম হাত প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে, আর সজলের পা ভেঙে গেছে। তাঁদের চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জয়নগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হালিম তালুকদার ও ঢাকার তেজগাঁও কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিঠুন ঢালীর অনুসারীদের মধ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এই দুই নেতা এলাকায় না থাকলেও হালিম তালুকদারের পক্ষে স্থানীয় জসিম তালুকদার ও মিথুন ঢালীর পক্ষে নুর আলম সরদার নেতৃত্বে রয়েছেন।
গত শনিবার রাতে জসিম তালুকদারের পক্ষের লোকজন নূর আলম সরদার পক্ষের সজল চোকদারকে মেরে পা ভেঙে দেয়। এতে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এর জের ধরে গতকাল দুপুরে হালিমপন্থী জসিম তালুকদার ও মিথুনপন্থী নুর আলম সরদারের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে টেঁটা, রামদা, ছেনদা, বল্লম, ঢাল-সড়কি ও বালতি ভরে ককটেল–বোমা নিয়ে এক পক্ষ অপর পক্ষকে আক্রমণ করে। দুই পক্ষের সমর্থকেরা ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। খবর পেয়ে পুলিশ, র্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
সংঘর্ষের সময় বোমার আঘাতে জসিম তালুকদারের পক্ষের সাব্বির খালাসীর হাতে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি হয়। তাঁকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়েছে।
যৌথ বাহিনী এলাকায় অভিযান চালিয়েছে। এ সময় উভয় পক্ষের লোকজন এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। যৌথ বাহিনী এলাকা থেকে বিপুল দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে।
ঘটনার পর উভয় পক্ষের লোকজন এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দুলাল আকন্দ বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের খবর পেয়ে যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এ ঘটনায় এখনো কোনো পক্ষ অভিযোগ নিয়ে থানায় আসেনি। পুলিশের পক্ষ থেকে মামলার বিষয়টি আলোচনা চলছে। এখনো কাউকে আটক করা হয়নি।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৩ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে