নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, বিচারের বাণী আজ আর নিভৃতে কাঁদে না। বিচারালয়ে আজ সুবিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মাহবুবে আলমের মাধ্যমে আমাদের বিচারাঙ্গন সমৃদ্ধ হয়েছে, উপকৃত হয়েছে। তাই জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তানকে আমরা স্মরণ করব শ্রদ্ধাভরে। বহু আলোচিত মামলা নিষ্পত্তিতে তার অবদান কখনোই মুছে যাবে না ইতিহাসের পাতা থেকে।
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমের স্মরণ সভায় বুধবার প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। মাহবুবে আলম অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েট সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে এই স্মরণ সভার আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি ও আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, মাহবুবে আলম খুবই পরিশ্রমী ছিলেন। যে আলোর দীপ শিখা আমাদের দান করে গেছেন, তা যুগ যুগ পর্যন্ত বয়ে নিয়ে যাবে, এটাই আমার বিশ্বাস। আসুন আমরা তাঁর স্মৃতি আজীবন ধরে রাখি। তাঁকে সব সময় কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি। বিচার বিভাগের ইতিহাসে এবং আইনজীবীদের একজন হয়ে মাহবুবে আলম আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন চিরকাল।
সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেন, প্রয়াত অ্যাটর্নি মাহবুবে আলম সরকারের প্রত্যেকটা কাজ শতভাগ মনোযোগ দিয়ে করেছেন। আমার সময়ে কোর্ট উত্তাল ছিল। সব গুরুত্বপূর্ণ মামলা আমার সময়ে হয়েছে। সেই সময় মাহবুবে আলম ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল। এখন অবসরে গিয়ে ঝামেলামুক্ত হয়েছি।
আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান মাহবুবে আলমের নামে ফাউন্ডেশন করার দাবি তোলেন। তিনি বলেন, স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির কথা বলে অনেকে আঁতুড় ঘর থেকে রাজপ্রাসাদ গড়েছেন। আর মুক্তিযুদ্ধের শক্তির পক্ষে জীবন বাজী রেখে যুদ্ধ করে মাহবুবে আলম কি বিনিময় নিয়েছেন? আজকে জাতির কাছে প্রশ্ন মাহবুবে আলমের পরিবার কী পেল? তার পরিবার কোথায় আছে সেই খবর রাষ্ট্র রাখে? তার পরিবারের নিরাপত্তার জন্য রাষ্ট্রের কোনো চিন্তা আছে?
বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান আরও বলেন, স্বাধীনতা বিপক্ষের শক্তি কেউটা সাপ, কাউকে মুক্তি দেবে না, কাউকে রেহাই দেবে না। এক সময় আসবে তারা আঘাত করবে। তারা নীরবে প্রস্তুতি নিচ্ছে আঘাত করার জন্য। আমাদের উচিত হবে মাহবুবে আলমের পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়া। শুধু তাই নয়, যারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছেন তাদের পরিবার, তাদের বংশ, তাদের সকলের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা। তা না হলে একদিন আসবে, যারা বিচার করেছে তাদের পরিবার হা হা করবে।
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি বোরহান উদ্দিন ও বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহীম, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ এফ হাসান আরিফ, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মমতাজ উদ্দিন ফকির, সিনিয়র আইনজীবী কে এম সাইফুদ্দিন, প্রবীর নিয়োগী এবং ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি আশুতোষ সরকার প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অ্যাডভোকেট আবদুল আলীম মিয়া জুয়েল।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, বিচারের বাণী আজ আর নিভৃতে কাঁদে না। বিচারালয়ে আজ সুবিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মাহবুবে আলমের মাধ্যমে আমাদের বিচারাঙ্গন সমৃদ্ধ হয়েছে, উপকৃত হয়েছে। তাই জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তানকে আমরা স্মরণ করব শ্রদ্ধাভরে। বহু আলোচিত মামলা নিষ্পত্তিতে তার অবদান কখনোই মুছে যাবে না ইতিহাসের পাতা থেকে।
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমের স্মরণ সভায় বুধবার প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। মাহবুবে আলম অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েট সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে এই স্মরণ সভার আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি ও আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, মাহবুবে আলম খুবই পরিশ্রমী ছিলেন। যে আলোর দীপ শিখা আমাদের দান করে গেছেন, তা যুগ যুগ পর্যন্ত বয়ে নিয়ে যাবে, এটাই আমার বিশ্বাস। আসুন আমরা তাঁর স্মৃতি আজীবন ধরে রাখি। তাঁকে সব সময় কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি। বিচার বিভাগের ইতিহাসে এবং আইনজীবীদের একজন হয়ে মাহবুবে আলম আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন চিরকাল।
সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেন, প্রয়াত অ্যাটর্নি মাহবুবে আলম সরকারের প্রত্যেকটা কাজ শতভাগ মনোযোগ দিয়ে করেছেন। আমার সময়ে কোর্ট উত্তাল ছিল। সব গুরুত্বপূর্ণ মামলা আমার সময়ে হয়েছে। সেই সময় মাহবুবে আলম ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল। এখন অবসরে গিয়ে ঝামেলামুক্ত হয়েছি।
আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান মাহবুবে আলমের নামে ফাউন্ডেশন করার দাবি তোলেন। তিনি বলেন, স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির কথা বলে অনেকে আঁতুড় ঘর থেকে রাজপ্রাসাদ গড়েছেন। আর মুক্তিযুদ্ধের শক্তির পক্ষে জীবন বাজী রেখে যুদ্ধ করে মাহবুবে আলম কি বিনিময় নিয়েছেন? আজকে জাতির কাছে প্রশ্ন মাহবুবে আলমের পরিবার কী পেল? তার পরিবার কোথায় আছে সেই খবর রাষ্ট্র রাখে? তার পরিবারের নিরাপত্তার জন্য রাষ্ট্রের কোনো চিন্তা আছে?
বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান আরও বলেন, স্বাধীনতা বিপক্ষের শক্তি কেউটা সাপ, কাউকে মুক্তি দেবে না, কাউকে রেহাই দেবে না। এক সময় আসবে তারা আঘাত করবে। তারা নীরবে প্রস্তুতি নিচ্ছে আঘাত করার জন্য। আমাদের উচিত হবে মাহবুবে আলমের পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়া। শুধু তাই নয়, যারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছেন তাদের পরিবার, তাদের বংশ, তাদের সকলের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা। তা না হলে একদিন আসবে, যারা বিচার করেছে তাদের পরিবার হা হা করবে।
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি বোরহান উদ্দিন ও বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহীম, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ এফ হাসান আরিফ, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মমতাজ উদ্দিন ফকির, সিনিয়র আইনজীবী কে এম সাইফুদ্দিন, প্রবীর নিয়োগী এবং ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি আশুতোষ সরকার প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অ্যাডভোকেট আবদুল আলীম মিয়া জুয়েল।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
১২ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে