নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে হাত হারানো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) পশুপালন অনুষদের সহকারী অধ্যাপক হাসান মোরশেদের (৩৫) পরিবার এর জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দোষীদের শাস্তি চাইছেন তাঁরা।
আজ শনিবার রাতে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে হাসান মোরশেদের স্ত্রী শাহানাজ পারভিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুর্ঘটনায় যেটা হওয়ার, সেটা তো হয়েই গেছে। আমরা বিচ্ছিন্ন হওয়া হাত লাগাতে পারিনি। এখন আমরা রোগীর সুস্থতার ওপর বেশি জোর দিচ্ছি। রোগী সুস্থ হয়ে ওঠার পর আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় যাব। যাতে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়।’
সংশ্লিষ্টরা জানান, গত বৃহস্পতিবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ থেকে আদিল পরিবহনের বাসে গ্রামের বাড়ি শেরপুরে যাচ্ছিলেন হাসান। রাত সাড়ে ৭টার দিকে ফুলপুর উপজেলার বাশাটি নামক স্থানে শেরপুর থেকে আসা দ্রুতগামী এক ট্রাকের সঙ্গে ওই বাসের সংঘর্ষ হয়। এতে তাঁর হাত সঙ্গে সঙ্গে রাস্তার পাশে পড়ে যায়। দুর্ঘটনার পর বাসচালক বাস রেখে পালিয়ে যান। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে নকলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়। সেখান থেকে রাতেই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ল্যাবএইড হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, বিচ্ছিন্ন হাত জোড়া লাগানো সম্ভব না হলেও চিকিৎসাধীন হাসান মোরশেদের শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে এখন ভালো।
পত্রিকা ও অনলাইনে ভুল তথ্য দিয়ে দুর্ঘটনার খবর প্রকাশ করা হচ্ছে জানিয়ে আহত শিক্ষকের স্বজন জুবায়েদ হাসান রাসেল বলেন, ‘অনেক পত্রিকা এই দুর্ঘটনার জন্য আমার ভগ্নিপতিকে দায়ী করছে। তারা বলছে, আমার ভগ্নিপতির হাত গাড়ির বাইরে ছিল। তবে এটা সত্যি না। তাঁর হাত বাসের ভেতরেই ছিল। পেছন থেকে আসা ট্রাকের ধাক্কার কারণে এটা হয়েছে। এর জন্য ট্রাকচালক দায়ী। বাসচালকও অসহযোগিতামূলক আচরণ করেছে। সে বাস রেখেই পালিয়ে গেছে। আমার ভগ্নিপতি বাসের যাত্রী ও চালক কারও সহযোগিতা পায়নি।’
জুবায়েদ হাসান রাসেল আরও বলেন, ‘বাসের মালিকপক্ষ সমঝোতা করার জন্য যোগাযোগ করছেন। তবে আমরা সমঝোতা বা জরিমানা কোনটা চাইছি না। আমরা চাচ্ছি আইনি প্রক্রিয়ায় দোষীদের শাস্তি।’
বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে হাত হারানো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) পশুপালন অনুষদের সহকারী অধ্যাপক হাসান মোরশেদের (৩৫) পরিবার এর জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দোষীদের শাস্তি চাইছেন তাঁরা।
আজ শনিবার রাতে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে হাসান মোরশেদের স্ত্রী শাহানাজ পারভিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুর্ঘটনায় যেটা হওয়ার, সেটা তো হয়েই গেছে। আমরা বিচ্ছিন্ন হওয়া হাত লাগাতে পারিনি। এখন আমরা রোগীর সুস্থতার ওপর বেশি জোর দিচ্ছি। রোগী সুস্থ হয়ে ওঠার পর আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় যাব। যাতে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়।’
সংশ্লিষ্টরা জানান, গত বৃহস্পতিবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ থেকে আদিল পরিবহনের বাসে গ্রামের বাড়ি শেরপুরে যাচ্ছিলেন হাসান। রাত সাড়ে ৭টার দিকে ফুলপুর উপজেলার বাশাটি নামক স্থানে শেরপুর থেকে আসা দ্রুতগামী এক ট্রাকের সঙ্গে ওই বাসের সংঘর্ষ হয়। এতে তাঁর হাত সঙ্গে সঙ্গে রাস্তার পাশে পড়ে যায়। দুর্ঘটনার পর বাসচালক বাস রেখে পালিয়ে যান। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে নকলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়। সেখান থেকে রাতেই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ল্যাবএইড হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, বিচ্ছিন্ন হাত জোড়া লাগানো সম্ভব না হলেও চিকিৎসাধীন হাসান মোরশেদের শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে এখন ভালো।
পত্রিকা ও অনলাইনে ভুল তথ্য দিয়ে দুর্ঘটনার খবর প্রকাশ করা হচ্ছে জানিয়ে আহত শিক্ষকের স্বজন জুবায়েদ হাসান রাসেল বলেন, ‘অনেক পত্রিকা এই দুর্ঘটনার জন্য আমার ভগ্নিপতিকে দায়ী করছে। তারা বলছে, আমার ভগ্নিপতির হাত গাড়ির বাইরে ছিল। তবে এটা সত্যি না। তাঁর হাত বাসের ভেতরেই ছিল। পেছন থেকে আসা ট্রাকের ধাক্কার কারণে এটা হয়েছে। এর জন্য ট্রাকচালক দায়ী। বাসচালকও অসহযোগিতামূলক আচরণ করেছে। সে বাস রেখেই পালিয়ে গেছে। আমার ভগ্নিপতি বাসের যাত্রী ও চালক কারও সহযোগিতা পায়নি।’
জুবায়েদ হাসান রাসেল আরও বলেন, ‘বাসের মালিকপক্ষ সমঝোতা করার জন্য যোগাযোগ করছেন। তবে আমরা সমঝোতা বা জরিমানা কোনটা চাইছি না। আমরা চাচ্ছি আইনি প্রক্রিয়ায় দোষীদের শাস্তি।’
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১১ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
১৯ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৪ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
৪৩ মিনিট আগে