আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দেশে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা দিনদিন বেড়েই যাচ্ছে। দেশে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট 'ডেলটা' ধরন শনাক্তের পর থেকেই মৃত্যু বাড়ছে। অধিকাংশই মারা যাচ্ছেন অক্সিজেনের অভাবে। একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারই যেন হয়ে উঠেছে মানুষের জীবন বাঁচানোর একমাত্র পন্থা। প্রতিদিন কাগজের পাতায় পাতায় ছাপা হচ্ছে এক একটি গল্প, অনলাইনে বিভিন্ন মিডিয়ার প্রতিবেদনে উঠে আসছে অনেক মানুষের হাহাকার।
আর এই দুঃসময়ে করোনা রোগীদের পাশে দাঁড়িয়েছে 'অংকুর ফাউন্ডেশন' নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। তাদের ফ্রি অক্সিজেন সিলিন্ডার সেবা আশীর্বাদ হিসেবে ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। ইতিমধ্যে তারা ১০১টি অক্সিজেন সিলিন্ডার বিভিন্ন রোগীকে দিয়েছে।
অংকুর ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়েস্তাগীর চৌধুরী বলেন, এখন পর্যন্ত মোট ১৫টি জেলায় আমাদের ৮০ জনেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে মানুষের মাঝে এই সিলিন্ডার সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। সবার এই সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা ১০০ জনেরও বেশি করোনা আক্রান্ত রোগীকে বিনা মূল্যে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সক্ষম হয়েছি।
চেয়ারম্যান বলেন, কারও শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে, আবার কারও অক্সিজেন স্যাচুরেশন লেভেল নেমে ৬০ বা ৭০ এমন ক্রিটিক্যাল মুহূর্তে আমাদের প্রতিনিধিরা তাঁদের কাছে পৌঁছে দিয়েছে সিলিন্ডার, সঙ্গে ফোনকলের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক তদারকি করছে।
শায়েস্তাগীর চৌধুরী আরও বলেন, দেশের এই দুর্যোগকালীন মুহূর্তে অক্সিজেন সিলিন্ডার সংকট নিরসনে বদ্ধপরিকর হয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আশা রাখছি, আমাদের এই সেবা সামনে বাকি জেলাগুলোতেও সুযোগবঞ্চিত মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।
দেশে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা দিনদিন বেড়েই যাচ্ছে। দেশে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট 'ডেলটা' ধরন শনাক্তের পর থেকেই মৃত্যু বাড়ছে। অধিকাংশই মারা যাচ্ছেন অক্সিজেনের অভাবে। একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারই যেন হয়ে উঠেছে মানুষের জীবন বাঁচানোর একমাত্র পন্থা। প্রতিদিন কাগজের পাতায় পাতায় ছাপা হচ্ছে এক একটি গল্প, অনলাইনে বিভিন্ন মিডিয়ার প্রতিবেদনে উঠে আসছে অনেক মানুষের হাহাকার।
আর এই দুঃসময়ে করোনা রোগীদের পাশে দাঁড়িয়েছে 'অংকুর ফাউন্ডেশন' নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। তাদের ফ্রি অক্সিজেন সিলিন্ডার সেবা আশীর্বাদ হিসেবে ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। ইতিমধ্যে তারা ১০১টি অক্সিজেন সিলিন্ডার বিভিন্ন রোগীকে দিয়েছে।
অংকুর ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়েস্তাগীর চৌধুরী বলেন, এখন পর্যন্ত মোট ১৫টি জেলায় আমাদের ৮০ জনেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে মানুষের মাঝে এই সিলিন্ডার সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। সবার এই সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা ১০০ জনেরও বেশি করোনা আক্রান্ত রোগীকে বিনা মূল্যে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সক্ষম হয়েছি।
চেয়ারম্যান বলেন, কারও শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে, আবার কারও অক্সিজেন স্যাচুরেশন লেভেল নেমে ৬০ বা ৭০ এমন ক্রিটিক্যাল মুহূর্তে আমাদের প্রতিনিধিরা তাঁদের কাছে পৌঁছে দিয়েছে সিলিন্ডার, সঙ্গে ফোনকলের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক তদারকি করছে।
শায়েস্তাগীর চৌধুরী আরও বলেন, দেশের এই দুর্যোগকালীন মুহূর্তে অক্সিজেন সিলিন্ডার সংকট নিরসনে বদ্ধপরিকর হয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আশা রাখছি, আমাদের এই সেবা সামনে বাকি জেলাগুলোতেও সুযোগবঞ্চিত মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে