আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার খবরে উল্লাসে ফেটেন পড়ে ছাত্র-জনতা। মিছিল নিয়ে অনেক মানুষ ঢুকে পড়েন গণভবনে। সেখান থেকে তাঁরা নানা জিনিস নিয়ে আসেন। ধানমন্ডিতে শেখ হাসিনার বাড়ি সুধা সদন থেকেও মালপত্র নিয়ে আসে মানুষ।
ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ভাঙচুর করা হয়।
গতকাল সোমবার বেলা আড়াইটার দিকে শেখ হাসিনার পদত্যাগের খবর ছড়িয়ে পড়লে শেরেবাংলা নগরের গণভবনে মিছিল নিয়ে ঢোকেন অসংখ্য মানুষ। তাঁদের অনেকে বিজয় চিহ্ন দেখান। কেউ কেউ গণভবনে যা পেয়েছেন, সঙ্গে নিয়ে বের হয়েছেন।
রিকশা-ভ্যানে তুলেও কেউ মালপত্র নিয়ে গেছেন। টেলিভিশন, চেয়ার, প্লাস্টিকের চেয়ার, বেতের বিভিন্ন সামগ্রী, সোফা, কমফোর্ট, টেবিলফ্যান, ফুলের টব, বালতি, পানির ফিল্টার, মাইক্রোওভেন, কম্বল, বাসন, পেয়ালা, হাঁড়ি, পাতিল, শিল্পকর্ম, শাড়ি, বালিশ, কাঁথা—সবই নিয়ে গেছেন। বাদ যায়নি খোরগোশ, মুরগি, কবুতর, মাছ, মাংস। অর্থাৎ গণভবনে যা ছিল, কিছুই আর নেই।
গণভবনে রান্না করে রাখা খাবারও খেয়েছেন কেউ কেউ। অনেকে সেখানকার জলাধারে নেমেছেন, গোসল করেছেন, উল্লাস করেছেন। কেউ কেউ খাটে শুয়ে ছবি তুলেছেন। গণভবনে ঢোকা অনেকের নিষেধ সত্ত্বেও বিভিন্ন কক্ষ ভাঙচুর করা হয়।
এদিকে বেলা ৩টায় কয়েক শ মানুষ ধানমন্ডির ৩/এ সড়কে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে হামলা করেন। তাঁরা ওই ভবনে অগ্নিসংযোগও করেন। এ সময় সেখানে আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী ছিলেন না। কার্যালয়ের তিনজন কর্মচারী ঘটনার কয়েক মিনিট আগে সেখান থেকে বের হয়েছিলেন। ওই কার্যালয়ের পাশাপাশি পাশের দুটি ভবনেও আগুন দেওয়া হয়, যার একটি আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমের।
বেলা ৩টা ১০ মিনিটের দিকে ধানমন্ডিতে ভারতীয় কালচারাল সেন্টারে ভাঙচুরের পর আগুন দেয় জনতা। এ সময় সেন্টারে কেউ ছিলেন না। বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ধানমন্ডিতে শেখ হাসিনার নিজ বাসভবন সুধা সদনে ভাঙচুর করে জনতা। তিনতলা ওই বাড়ির কিছু কক্ষ বন্ধ ছিল। খোলা থাকা কক্ষগুলো থেকে ফ্রিজ, টেলিভিশন, কাপড়, বেডশিট নিয়ে আসেন কেউ কেউ। ওই বাড়ি থেকে ছয়টি কালো বড় ব্রিফকেসও নিয়ে গেছেন মানুষ।
এর আধা ঘণ্টা পর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরে আগুন দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে এই বাড়িতে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। পরে বাড়িটিকে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তর করা হয়। গতকাল আগুন দেওয়ার সময় জাদুঘর থেকে বিভিন্ন মালপত্র নিয়ে গেছেন কেউ কেউ।
বিকেল সোয়া ৫টার দিকে বিক্ষুব্ধ জনতার একটি অংশ তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঢুকে পড়ে। এ সময় সেখানে বিভিন্ন কক্ষ ভাঙচুর করা হয়।
আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার খবরে উল্লাসে ফেটেন পড়ে ছাত্র-জনতা। মিছিল নিয়ে অনেক মানুষ ঢুকে পড়েন গণভবনে। সেখান থেকে তাঁরা নানা জিনিস নিয়ে আসেন। ধানমন্ডিতে শেখ হাসিনার বাড়ি সুধা সদন থেকেও মালপত্র নিয়ে আসে মানুষ।
ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ভাঙচুর করা হয়।
গতকাল সোমবার বেলা আড়াইটার দিকে শেখ হাসিনার পদত্যাগের খবর ছড়িয়ে পড়লে শেরেবাংলা নগরের গণভবনে মিছিল নিয়ে ঢোকেন অসংখ্য মানুষ। তাঁদের অনেকে বিজয় চিহ্ন দেখান। কেউ কেউ গণভবনে যা পেয়েছেন, সঙ্গে নিয়ে বের হয়েছেন।
রিকশা-ভ্যানে তুলেও কেউ মালপত্র নিয়ে গেছেন। টেলিভিশন, চেয়ার, প্লাস্টিকের চেয়ার, বেতের বিভিন্ন সামগ্রী, সোফা, কমফোর্ট, টেবিলফ্যান, ফুলের টব, বালতি, পানির ফিল্টার, মাইক্রোওভেন, কম্বল, বাসন, পেয়ালা, হাঁড়ি, পাতিল, শিল্পকর্ম, শাড়ি, বালিশ, কাঁথা—সবই নিয়ে গেছেন। বাদ যায়নি খোরগোশ, মুরগি, কবুতর, মাছ, মাংস। অর্থাৎ গণভবনে যা ছিল, কিছুই আর নেই।
গণভবনে রান্না করে রাখা খাবারও খেয়েছেন কেউ কেউ। অনেকে সেখানকার জলাধারে নেমেছেন, গোসল করেছেন, উল্লাস করেছেন। কেউ কেউ খাটে শুয়ে ছবি তুলেছেন। গণভবনে ঢোকা অনেকের নিষেধ সত্ত্বেও বিভিন্ন কক্ষ ভাঙচুর করা হয়।
এদিকে বেলা ৩টায় কয়েক শ মানুষ ধানমন্ডির ৩/এ সড়কে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে হামলা করেন। তাঁরা ওই ভবনে অগ্নিসংযোগও করেন। এ সময় সেখানে আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী ছিলেন না। কার্যালয়ের তিনজন কর্মচারী ঘটনার কয়েক মিনিট আগে সেখান থেকে বের হয়েছিলেন। ওই কার্যালয়ের পাশাপাশি পাশের দুটি ভবনেও আগুন দেওয়া হয়, যার একটি আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমের।
বেলা ৩টা ১০ মিনিটের দিকে ধানমন্ডিতে ভারতীয় কালচারাল সেন্টারে ভাঙচুরের পর আগুন দেয় জনতা। এ সময় সেন্টারে কেউ ছিলেন না। বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ধানমন্ডিতে শেখ হাসিনার নিজ বাসভবন সুধা সদনে ভাঙচুর করে জনতা। তিনতলা ওই বাড়ির কিছু কক্ষ বন্ধ ছিল। খোলা থাকা কক্ষগুলো থেকে ফ্রিজ, টেলিভিশন, কাপড়, বেডশিট নিয়ে আসেন কেউ কেউ। ওই বাড়ি থেকে ছয়টি কালো বড় ব্রিফকেসও নিয়ে গেছেন মানুষ।
এর আধা ঘণ্টা পর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরে আগুন দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে এই বাড়িতে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। পরে বাড়িটিকে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তর করা হয়। গতকাল আগুন দেওয়ার সময় জাদুঘর থেকে বিভিন্ন মালপত্র নিয়ে গেছেন কেউ কেউ।
বিকেল সোয়া ৫টার দিকে বিক্ষুব্ধ জনতার একটি অংশ তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঢুকে পড়ে। এ সময় সেখানে বিভিন্ন কক্ষ ভাঙচুর করা হয়।
গাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১০ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গত ২০ এপ্রিল সকালে গণপিটুনি দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ইমামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ধর্ষণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে ওই ইমামের মৃত্যু হয়। ইমামের এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত...
১ ঘণ্টা আগে