অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবে সিটি কলেজ ও আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষের দেড় ঘণ্টা পর তাঁরা সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন। দুই কলেজের শিক্ষক ও পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যস্থতায় শিক্ষার্থীরা সড়ক ছাড়েন তাঁরা। এরপর মিরপুর ও এলিফ্যান্ট রোডে যান চলাচল শুরু হয়।
আজ রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সোয়া ৪টার দিকে তাঁদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় মিরপুর রোড ও এলিফ্যান্ট রোডে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থী শিপন বলেন, সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা তাঁদের এক সহপাঠীকে মারধর করেন, খবর পেয়ে সিটি কলেজে যান তাঁরা। তাঁদের কাছে মারধরের কারণ জানতে চাইলে তাঁরা আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দেন। এ সময় সংঘর্ষ শুরু হয়।
সরেজমিন দেখা গেছে, আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীরা ল্যাবএইড হাসপাতালের পেছনে অবস্থান নেয়, অপর দিকে সিটি কলেজের সামনের মিরপুর রোড এবং সায়েন্স ল্যাব ফুটওভার ব্রিজের নিচে সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিয়ে একে অপরের দিকে ইটপাটকেল ছোড়েন। আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীরা সিটি কলেজে ভাঙচুর চালান। তাঁরা সাইনবোর্ড খুলে ফেলেন। অপর দিকে, সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরাও সংঘবদ্ধ হয়ে আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দেন। সংঘর্ষ পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে।
দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনায় মিরপুর রোড ও এলিফ্যান্ট রোডে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর মিরপুর রোডে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এ বিষয়ে ডিএমপির নিউমার্কেট জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) তারিক লতিফ বলেছেন, দুই কলেজের শিক্ষকেরা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। তাঁরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে তাদের সড়ক থেকে তুলে দেওয়া হয়েছে।
রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবে সিটি কলেজ ও আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষের দেড় ঘণ্টা পর তাঁরা সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন। দুই কলেজের শিক্ষক ও পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যস্থতায় শিক্ষার্থীরা সড়ক ছাড়েন তাঁরা। এরপর মিরপুর ও এলিফ্যান্ট রোডে যান চলাচল শুরু হয়।
আজ রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সোয়া ৪টার দিকে তাঁদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় মিরপুর রোড ও এলিফ্যান্ট রোডে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থী শিপন বলেন, সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা তাঁদের এক সহপাঠীকে মারধর করেন, খবর পেয়ে সিটি কলেজে যান তাঁরা। তাঁদের কাছে মারধরের কারণ জানতে চাইলে তাঁরা আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দেন। এ সময় সংঘর্ষ শুরু হয়।
সরেজমিন দেখা গেছে, আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীরা ল্যাবএইড হাসপাতালের পেছনে অবস্থান নেয়, অপর দিকে সিটি কলেজের সামনের মিরপুর রোড এবং সায়েন্স ল্যাব ফুটওভার ব্রিজের নিচে সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিয়ে একে অপরের দিকে ইটপাটকেল ছোড়েন। আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীরা সিটি কলেজে ভাঙচুর চালান। তাঁরা সাইনবোর্ড খুলে ফেলেন। অপর দিকে, সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরাও সংঘবদ্ধ হয়ে আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দেন। সংঘর্ষ পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে।
দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনায় মিরপুর রোড ও এলিফ্যান্ট রোডে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর মিরপুর রোডে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এ বিষয়ে ডিএমপির নিউমার্কেট জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) তারিক লতিফ বলেছেন, দুই কলেজের শিক্ষকেরা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। তাঁরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে তাদের সড়ক থেকে তুলে দেওয়া হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে