নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সম্পত্তি আত্মসাতের দুই মামলায় ট্রান্সকম গ্রুপের তিন কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
তাঁরা হলেন ট্রান্সকমের সহকারী কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ মোসাদ্দেক, ব্যবস্থাপক (কোম্পানি সেক্রেটারি) আবু ইউসূফ মো. সিদ্দিক ও পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) আবদুল্লাহ আল মামুন।
বিকেলে ৩ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিন কর্মকর্তাকে আদালতে হাজির করে পিবিআই। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পৃথক আবেদনে জানান, জিজ্ঞাসাবাদে তিনজনই অপরাধ স্বীকার করেছেন। তাঁরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে ইচ্ছুক। তাঁদের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করা হোক। কিন্তু আদালতে এসে তাঁরা জবানবন্দি দিতে অস্বীকৃতি জানান। এরপর আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ঢাকার আদালতের গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই শাহ আলম বিষয়গুলো নিশ্চিত করেন।
২১ এপ্রিল এই তিনজনের জামিন বাতিল করে আদালত তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন। ইউসুফ ও মোসাদ্দেককে এক মামলায় ও আবদুল্লাহ আল মামুনকে আরেক মামলায় জামিন বাতিল করে রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি ট্রান্সকম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সিমিন রহমান, তাঁর মা ট্রান্সকমের কর্ণধার প্রয়াত লতিফুর রহমানের স্ত্রী শাহনাজ রহমান ও ছেলে যারাফ আয়াত হোসেনসহ ট্রান্সকমের অন্যান্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতিসহ সম্পত্তি আত্মসাতের তিনটি মামলা দায়ের করেন লতিফুর রহমানের ছোট মেয়ে শাযরেহ হক।
তিনটি মামলার প্রতিটিতে সিমিন রহমানকে আসামি করা হয়। লতিফুর রহমানের স্ত্রী শাহনাজ রহমানকে দুটি মামলায় আসামি করা হয়। সিমিন রহমানের ছেলে যারাফ আয়াত হোসেনকে একটি মামলায় আসামি করা হয়।
এ ছাড়া ট্রান্সকম গ্রুপের পাঁচ কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়। তাঁরা হলেন গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক (করপোরেট অ্যাফেয়ার্স-আইন) মো. ফখরুজ্জামান ভূঁইয়া, পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) কামরুল হাসান, পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) আবদুল্লাহ আল মামুন, সহকারী কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ মোসাদ্দেক ও ব্যবস্থাপক (কোম্পানি সেক্রেটারি) আবু ইউসুফ মো. সিদ্দিক।
ট্রান্সকমের পাঁচ কর্মকর্তার মধ্যে দুজন ফখরুজ্জামান ভূঁইয়া ও কামরুল হাসানকে তিনটি মামলায়ই আসামি করা হয়। অপর তিন কর্মকর্তাকে একটি করে মামলায় আসামি করা হয়।
মামলাগুলোয় প্রয়াত লতিফুর রহমানের এবং আরশাদ ওয়ালিউর রহমানের স্বাক্ষর জাল করে অবৈধভাবে ট্রান্সকম গ্রুপের শেয়ার স্থানান্তর, লতিফুর রহমানের টাকা বেআইনিভাবে এক হিসাব থেকে অন্য হিসেবে স্থানান্তর করে আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
৩ এপ্রিল সিমিন রহমান তাঁর মা ও ছেলে আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর আদালত জামিন দেন।
জানা গেছে, এই তিন মামলা দায়েরের পর শাযরেহ হক তাঁর বোন সিমিন রহমানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলাও বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে।
জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সম্পত্তি আত্মসাতের দুই মামলায় ট্রান্সকম গ্রুপের তিন কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
তাঁরা হলেন ট্রান্সকমের সহকারী কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ মোসাদ্দেক, ব্যবস্থাপক (কোম্পানি সেক্রেটারি) আবু ইউসূফ মো. সিদ্দিক ও পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) আবদুল্লাহ আল মামুন।
বিকেলে ৩ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিন কর্মকর্তাকে আদালতে হাজির করে পিবিআই। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পৃথক আবেদনে জানান, জিজ্ঞাসাবাদে তিনজনই অপরাধ স্বীকার করেছেন। তাঁরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে ইচ্ছুক। তাঁদের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করা হোক। কিন্তু আদালতে এসে তাঁরা জবানবন্দি দিতে অস্বীকৃতি জানান। এরপর আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ঢাকার আদালতের গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই শাহ আলম বিষয়গুলো নিশ্চিত করেন।
২১ এপ্রিল এই তিনজনের জামিন বাতিল করে আদালত তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন। ইউসুফ ও মোসাদ্দেককে এক মামলায় ও আবদুল্লাহ আল মামুনকে আরেক মামলায় জামিন বাতিল করে রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি ট্রান্সকম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সিমিন রহমান, তাঁর মা ট্রান্সকমের কর্ণধার প্রয়াত লতিফুর রহমানের স্ত্রী শাহনাজ রহমান ও ছেলে যারাফ আয়াত হোসেনসহ ট্রান্সকমের অন্যান্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতিসহ সম্পত্তি আত্মসাতের তিনটি মামলা দায়ের করেন লতিফুর রহমানের ছোট মেয়ে শাযরেহ হক।
তিনটি মামলার প্রতিটিতে সিমিন রহমানকে আসামি করা হয়। লতিফুর রহমানের স্ত্রী শাহনাজ রহমানকে দুটি মামলায় আসামি করা হয়। সিমিন রহমানের ছেলে যারাফ আয়াত হোসেনকে একটি মামলায় আসামি করা হয়।
এ ছাড়া ট্রান্সকম গ্রুপের পাঁচ কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়। তাঁরা হলেন গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক (করপোরেট অ্যাফেয়ার্স-আইন) মো. ফখরুজ্জামান ভূঁইয়া, পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) কামরুল হাসান, পরিচালক (করপোরেট ফাইন্যান্স) আবদুল্লাহ আল মামুন, সহকারী কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ মোসাদ্দেক ও ব্যবস্থাপক (কোম্পানি সেক্রেটারি) আবু ইউসুফ মো. সিদ্দিক।
ট্রান্সকমের পাঁচ কর্মকর্তার মধ্যে দুজন ফখরুজ্জামান ভূঁইয়া ও কামরুল হাসানকে তিনটি মামলায়ই আসামি করা হয়। অপর তিন কর্মকর্তাকে একটি করে মামলায় আসামি করা হয়।
মামলাগুলোয় প্রয়াত লতিফুর রহমানের এবং আরশাদ ওয়ালিউর রহমানের স্বাক্ষর জাল করে অবৈধভাবে ট্রান্সকম গ্রুপের শেয়ার স্থানান্তর, লতিফুর রহমানের টাকা বেআইনিভাবে এক হিসাব থেকে অন্য হিসেবে স্থানান্তর করে আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
৩ এপ্রিল সিমিন রহমান তাঁর মা ও ছেলে আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর আদালত জামিন দেন।
জানা গেছে, এই তিন মামলা দায়েরের পর শাযরেহ হক তাঁর বোন সিমিন রহমানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলাও বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে।
আনিছুর রহমানের পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ইমিগ্রেশন ডেটাবেইসে তাঁর বিরুদ্ধে রংপুর মহানগরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলার তথ্য পাওয়া যায়। পরে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেরাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে ছুরিকাঘাতে রকি (৩১) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কামরাঙ্গীরচরের মাতবর বাজার বেড়িবাঁধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
২ ঘণ্টা আগে