নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীর নিরাপত্তা জোরদার করতে ডিসেম্বরের প্রথম দুই সপ্তাহ ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সব বিভাগের সদস্যদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। এ বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার মৌখিকভাবে সব বিভাগের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। ১৭ ডিসেম্বর থেকে পুলিশ সদস্যরা ফের নিয়মিত ছুটি কাটাতে পারবেন।
আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশ হওয়ার কথা রয়েছে।
ডিএমপির সদর দপ্তরের একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে এখন পর্যন্ত কোনো হুমকি নেই। তবে সমাবেশে ঢাকার বাইরে থেকে অসংখ্য মানুষ আসবে, তখন অপরাধীরা সুযোগ নিতে পারে। এ সময় সড়ক, বাড়ি, মার্কেট, ব্যাংক ও বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা জোরদার করা হবে। এ জন্য ডিএমপির নিজস্ব ফোর্স, সব বিভাগের সদস্যদের কর্মস্থলে থাকতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশ সদর দপ্তরের মাধ্যমে বাইরে থেকেও ফোর্স আনা হবে।
এ ছাড়া আগামী ৬ ডিসেম্বর ছাত্রলীগের সম্মেলন। এই সম্মেলন ঘিরেও বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। তাই ডিএমিপর ফোর্সের সংখ্যা যাতে না কমে সেজন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সূত্রটি জানিয়েছে, ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক এরই মধ্যে সব বিভাগের প্রধানদের মৌখিকভাবে পুলিশ সদস্যদের ছুটি না দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। তবে মৃত্যু সংবাদ ও অসুস্থতাসহ পারিবারিক সংকট এই আদেশের আওতার বাইরে থাকবে।
এ বিষয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম) একেএম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত রাজনৈতিক ও জাতীয় অনুষ্ঠান রয়েছে। এ সময় নাগরিকদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে সাধারণ ছুটি স্থগিত করা হয়েছে। তবে জরুরি প্রয়োজেন অবশ্যই ছুটি পাবেন। এ বিষয়ে ডিএমিপর বিভাগগুলোকে নিজস্বভাবে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীর নিরাপত্তা জোরদার করতে ডিসেম্বরের প্রথম দুই সপ্তাহ ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সব বিভাগের সদস্যদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। এ বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার মৌখিকভাবে সব বিভাগের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। ১৭ ডিসেম্বর থেকে পুলিশ সদস্যরা ফের নিয়মিত ছুটি কাটাতে পারবেন।
আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশ হওয়ার কথা রয়েছে।
ডিএমপির সদর দপ্তরের একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে এখন পর্যন্ত কোনো হুমকি নেই। তবে সমাবেশে ঢাকার বাইরে থেকে অসংখ্য মানুষ আসবে, তখন অপরাধীরা সুযোগ নিতে পারে। এ সময় সড়ক, বাড়ি, মার্কেট, ব্যাংক ও বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা জোরদার করা হবে। এ জন্য ডিএমপির নিজস্ব ফোর্স, সব বিভাগের সদস্যদের কর্মস্থলে থাকতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশ সদর দপ্তরের মাধ্যমে বাইরে থেকেও ফোর্স আনা হবে।
এ ছাড়া আগামী ৬ ডিসেম্বর ছাত্রলীগের সম্মেলন। এই সম্মেলন ঘিরেও বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। তাই ডিএমিপর ফোর্সের সংখ্যা যাতে না কমে সেজন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সূত্রটি জানিয়েছে, ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক এরই মধ্যে সব বিভাগের প্রধানদের মৌখিকভাবে পুলিশ সদস্যদের ছুটি না দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। তবে মৃত্যু সংবাদ ও অসুস্থতাসহ পারিবারিক সংকট এই আদেশের আওতার বাইরে থাকবে।
এ বিষয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম) একেএম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত রাজনৈতিক ও জাতীয় অনুষ্ঠান রয়েছে। এ সময় নাগরিকদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে সাধারণ ছুটি স্থগিত করা হয়েছে। তবে জরুরি প্রয়োজেন অবশ্যই ছুটি পাবেন। এ বিষয়ে ডিএমিপর বিভাগগুলোকে নিজস্বভাবে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৫ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে