নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শাহবাগ থানায় দায়ের করা মনির হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য হাজি সেলিমকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। আবেদনের শুনানির জন্য হাজি সেলিমকে আজ সোমবার আদালতে তোলা হয়। এ সময় পত্রিকায় প্রকাশিত একটি টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি হাতে নিয়ে আসেন তিনি। কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে নিজের আইনজীবীর হাতে দেন কাগজটি। এ কাজে এক পুলিশ কর্মকর্তা বাধা দিলে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এই সাবেক এমপি। শুরু করেন চেঁচামেচি।
আজ আদালতে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ কর্মকর্তা হাজি সেলিমকে বাধা দেওয়ায় তাঁকে ধমকাতে শুরু করেন। তবে তাঁর কথা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল না। তারপর পুলিশের হাত থেকে টেন্ডার বিজ্ঞপ্তিটি কেড়ে নিয়ে আইনজীবীকে দেন।
হাজি সেলিমের দেওয়া টেন্ডার বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে তাঁর আইনজীবী অ্যাডভোকেট প্রাণনাথ সাংবাদিকদের বলেন, হাজি সেলিমের জাহাজের ব্যবসা রয়েছে। তিনি কারাগারে ডিভিশনও পেয়েছেন। পত্রিকায় প্রকাশিত একটি টেন্ডার বিজ্ঞপ্তির অংশ কেটে নিজের কাছে রেখেছিলেন। সেটি তিনি আজ তাঁকে দিয়েছেন।
টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি নিয়ে আদালতে হইচইয়ের পর হাজি সেলিম তাঁর আইনজীবীর কাছে পুত্রবধূর কথা জানতে চান। পুত্রবধূ না আসার কারণ আইনজীবীকে জিজ্ঞেস করেন। এ সময় আইনজীবী পুত্রবধূর লেখা একটি চিঠি হাজি সেলিমকে দেখান।
শুনানির সময় এজলাসের বাইরে দরজায় দাঁড়িয়ে ছিলেন হাজি সেলিমের স্বজনেরা। শুনানি শেষে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন। এ সময় আত্মীয়স্বজনদের কেউ কেউ হাজি সেলিমকে দেখে কাঁদতে থাকেন। হাজি সেলিমও কাঁদতে থাকেন। তিনি সবার উদ্দেশে উড়ন্ত চুমু দেন।
মামলার শুনানি শেষে হাজি সেলিম ইশারায় আইনজীবীর কাছে জানতে চান, আর কত দিন জেলে থাকতে হবে। আরও এক বছর থাকতে হবে কি না—ইশারা করেন তিনি। আইনজীবী বলেন, আগামী ঈদেও কারাগারে থাকতে হতে পারে। তখন বিমর্ষ হয়ে পড়েন হাজি সেলিম।
শাহবাগ থানায় দায়ের করা মনির হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য হাজি সেলিমকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। আবেদনের শুনানির জন্য হাজি সেলিমকে আজ সোমবার আদালতে তোলা হয়। এ সময় পত্রিকায় প্রকাশিত একটি টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি হাতে নিয়ে আসেন তিনি। কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে নিজের আইনজীবীর হাতে দেন কাগজটি। এ কাজে এক পুলিশ কর্মকর্তা বাধা দিলে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এই সাবেক এমপি। শুরু করেন চেঁচামেচি।
আজ আদালতে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ কর্মকর্তা হাজি সেলিমকে বাধা দেওয়ায় তাঁকে ধমকাতে শুরু করেন। তবে তাঁর কথা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল না। তারপর পুলিশের হাত থেকে টেন্ডার বিজ্ঞপ্তিটি কেড়ে নিয়ে আইনজীবীকে দেন।
হাজি সেলিমের দেওয়া টেন্ডার বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে তাঁর আইনজীবী অ্যাডভোকেট প্রাণনাথ সাংবাদিকদের বলেন, হাজি সেলিমের জাহাজের ব্যবসা রয়েছে। তিনি কারাগারে ডিভিশনও পেয়েছেন। পত্রিকায় প্রকাশিত একটি টেন্ডার বিজ্ঞপ্তির অংশ কেটে নিজের কাছে রেখেছিলেন। সেটি তিনি আজ তাঁকে দিয়েছেন।
টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি নিয়ে আদালতে হইচইয়ের পর হাজি সেলিম তাঁর আইনজীবীর কাছে পুত্রবধূর কথা জানতে চান। পুত্রবধূ না আসার কারণ আইনজীবীকে জিজ্ঞেস করেন। এ সময় আইনজীবী পুত্রবধূর লেখা একটি চিঠি হাজি সেলিমকে দেখান।
শুনানির সময় এজলাসের বাইরে দরজায় দাঁড়িয়ে ছিলেন হাজি সেলিমের স্বজনেরা। শুনানি শেষে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন। এ সময় আত্মীয়স্বজনদের কেউ কেউ হাজি সেলিমকে দেখে কাঁদতে থাকেন। হাজি সেলিমও কাঁদতে থাকেন। তিনি সবার উদ্দেশে উড়ন্ত চুমু দেন।
মামলার শুনানি শেষে হাজি সেলিম ইশারায় আইনজীবীর কাছে জানতে চান, আর কত দিন জেলে থাকতে হবে। আরও এক বছর থাকতে হবে কি না—ইশারা করেন তিনি। আইনজীবী বলেন, আগামী ঈদেও কারাগারে থাকতে হতে পারে। তখন বিমর্ষ হয়ে পড়েন হাজি সেলিম।
রিমান্ড শুনানিকালে কথা বলেন শাজাহান খান। তিনি ঢাকা মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকীকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘বিজ্ঞ পিপি সাহেব বিএনপির বড় নেতা। ভুতুড়ে মামলায় বারবার আমাদের রিমান্ডে নিচ্ছেন কেন?’
১৫ মিনিট আগেনীলফামারীতে কাব কার্নিভাল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার নীলফামারী সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয় মাঠে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক নায়িরুজ্জামান।
১৬ মিনিট আগেচিত্রা নদীদূষণ ও দখলমুক্ত করতে অভিযান শুরু করেছে ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসন। আজ সোমবার সকাল থেকে কোটচাঁদপুরের দোড়া ইউনিয়ন অংশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চালান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
২৫ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার সাতখামাইর রেলওয়ে স্টেশন চালুর দাবিতে ট্রেন চলাচল বন্ধ রেখে বিক্ষোভ, মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছেন এলাকাবাসী। আজ সোমবার সকালে ‘সুবিধাবঞ্চিত এলাকার সর্বস্তরের জনগণ’-এর ব্যানারে সাতখামাইর স্টেশন এলাকায় এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
৩৪ মিনিট আগে