রাজবাড়ী প্রতিনিধি
পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন শেষে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট হয়ে কর্মস্থলে ফিরছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ। আজ শুক্রবার সকাল থেকে ঘাটে যাত্রীদের ভিড় ও যানবাহনের চাপ দেখা গেছে। তবে ভোগান্তি না থাকায় নির্বিঘ্নে পার হতে পারছে মানুষ ও যানবাহন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভোর থেকেই ফেরিঘাট এলাকায় যাত্রী ও যানবাহনের চাপ রয়েছে। তবে ঘাট এলাকায় যানজট না থাকায় স্বস্তিতে নদী পার হচ্ছে।
রাবেয়া পরিবহনের যাত্রী পুতুল আক্তার বলেন, ‘পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দ উদ্যাপন করেছি। তবে বেশি আনন্দ লাগছে নৌপথ ও সড়কে কোনো ভোগান্তি নেই। আমরা এমন ঈদযাত্রা আশা করব আগামীতেও।’
এক পরিবহনের সুপারভাইজার আলম শেখ বলেন, ‘এত মজার ঈদযাত্রা, বলে বোঝানো যাবে না। যাত্রীরা খুশি, আমরাও খুশি। কোনো ভোগান্তি নেই।’
মাগুরা থেকে আসা কাওসার হোসাইন বলেন, ‘খুব খুব ভালো পরিবেশ ছিল সড়ক ও ফেরিঘাটে। কোনো প্রকার ভোগান্তি ছাড়া ঈদের আগে বাড়িতে গিয়েছি, এখন ভোগান্তি ছাড়া কর্মস্থলে ফিরছি।’
আনিসুর রহমান বলেন, ‘এবারই প্রথম ভোগান্তি ছাড়া ঈদে বাড়িতে ফিরেছি, আবার কর্মস্থলে ফিরছি। আমাদের চাওয়া, প্রতি ঈদে যেন এমন পরিবেশ থাকে।’
দৌলতদিয়া নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক বলেন, ‘আমরা যাত্রীদের নিরাপত্তায় সজাগ আছি। যাত্রীদের নিরাপত্তায় রাতে টহল, দিনে টহল অব্যাহত রেখেছি। ফেরিতে যাত্রীরা যেন ছিনতাই বা হয়রানির শিকার না হয়, সেদিকেও আমরা নজর রেখেছি।’
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, ‘সকাল থেকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। তবে কোনো প্রকার যানজট বা ভোগান্তি নেই। এই নৌ-রুটে ছোট-বড় মিলে ১৭টি ফেরি দিয়ে যানবাহন ও যাত্রী পারাপার করা হচ্ছে।’
পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন শেষে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট হয়ে কর্মস্থলে ফিরছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ। আজ শুক্রবার সকাল থেকে ঘাটে যাত্রীদের ভিড় ও যানবাহনের চাপ দেখা গেছে। তবে ভোগান্তি না থাকায় নির্বিঘ্নে পার হতে পারছে মানুষ ও যানবাহন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভোর থেকেই ফেরিঘাট এলাকায় যাত্রী ও যানবাহনের চাপ রয়েছে। তবে ঘাট এলাকায় যানজট না থাকায় স্বস্তিতে নদী পার হচ্ছে।
রাবেয়া পরিবহনের যাত্রী পুতুল আক্তার বলেন, ‘পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দ উদ্যাপন করেছি। তবে বেশি আনন্দ লাগছে নৌপথ ও সড়কে কোনো ভোগান্তি নেই। আমরা এমন ঈদযাত্রা আশা করব আগামীতেও।’
এক পরিবহনের সুপারভাইজার আলম শেখ বলেন, ‘এত মজার ঈদযাত্রা, বলে বোঝানো যাবে না। যাত্রীরা খুশি, আমরাও খুশি। কোনো ভোগান্তি নেই।’
মাগুরা থেকে আসা কাওসার হোসাইন বলেন, ‘খুব খুব ভালো পরিবেশ ছিল সড়ক ও ফেরিঘাটে। কোনো প্রকার ভোগান্তি ছাড়া ঈদের আগে বাড়িতে গিয়েছি, এখন ভোগান্তি ছাড়া কর্মস্থলে ফিরছি।’
আনিসুর রহমান বলেন, ‘এবারই প্রথম ভোগান্তি ছাড়া ঈদে বাড়িতে ফিরেছি, আবার কর্মস্থলে ফিরছি। আমাদের চাওয়া, প্রতি ঈদে যেন এমন পরিবেশ থাকে।’
দৌলতদিয়া নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক বলেন, ‘আমরা যাত্রীদের নিরাপত্তায় সজাগ আছি। যাত্রীদের নিরাপত্তায় রাতে টহল, দিনে টহল অব্যাহত রেখেছি। ফেরিতে যাত্রীরা যেন ছিনতাই বা হয়রানির শিকার না হয়, সেদিকেও আমরা নজর রেখেছি।’
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, ‘সকাল থেকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। তবে কোনো প্রকার যানজট বা ভোগান্তি নেই। এই নৌ-রুটে ছোট-বড় মিলে ১৭টি ফেরি দিয়ে যানবাহন ও যাত্রী পারাপার করা হচ্ছে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৩ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৮ মিনিট আগে