অনলাইন ডেস্ক
পুরান ঢাকার বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রাসার মাঠে স্থাপিত অস্থায়ী বিশেষ আদালতের এজলাসে কারা আগুন দিল, সে বিষয়ে এখনো পরিষ্কার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের দাবি, এজলাসে আগুন দেওয়ার বিষয়টি পরিকল্পিত হতে পারে।
প্রশ্ন উঠছে, আদালতের নিরাপত্তাব্যবস্থা কেন ব্যর্থ হলো এবং দুষ্কৃতকারীরা কীভাবে এজলাসে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালাতে পারল?
বিশেষ আদালতের এজলাস পুড়ে যাওয়ার ঘটনায় বিচার প্রক্রিয়া স্থগিত হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি (পিপি) বোরহান উদ্দিন আজ জানিয়েছেন, এই আদালত এখন সংস্কার না করলে বিচার কার্যক্রম সম্ভব নয়। আদালত বিকেলে মামলার পরবর্তী তারিখ ঘোষণা করবেন।
আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এই অস্থায়ী আদালতে পিলখানা হত্যাকাণ্ডে বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার শুনানির দিন ধার্য ছিল। তবে আগুনে পুড়ে যাওয়ায় শুনানি স্থগিত করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাতে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতের এজলাসে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দিবাগত রাত ৩টা ১০ মিনিটে তারা আগুনের খবর পায়। ঘটনাস্থলে গেলে তাদের বাধা দেওয়া হয়। আজ সকাল সোয়া ১০টার দিকে ফায়ার সার্ভিস আবার গিয়ে দেখে এজলাস পুড়ে গেছে।
পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন জানিয়েছেন, আগুন লাগার কোনো তথ্য পুলিশের কাছে নেই।
আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের প্রতিষ্ঠানের মাঠে আদালত বসানোর প্রতিবাদ জানিয়ে আসছেন। গতকাল রাত ১টার দিকে তাঁরা সড়ক অবরোধ করেন। ১০ ঘণ্টা পর আজ বেলা ১১টার দিকে তাঁরা সড়ক থেকে সরে যান।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। এ ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে পৃথক মামলা হয়। হত্যাকাণ্ডের মামলায় রায় হয়ে গেলেও বিস্ফোরক মামলার বিচার এখনো চলমান।
আরও পড়ুন—
পুরান ঢাকার বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রাসার মাঠে স্থাপিত অস্থায়ী বিশেষ আদালতের এজলাসে কারা আগুন দিল, সে বিষয়ে এখনো পরিষ্কার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের দাবি, এজলাসে আগুন দেওয়ার বিষয়টি পরিকল্পিত হতে পারে।
প্রশ্ন উঠছে, আদালতের নিরাপত্তাব্যবস্থা কেন ব্যর্থ হলো এবং দুষ্কৃতকারীরা কীভাবে এজলাসে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালাতে পারল?
বিশেষ আদালতের এজলাস পুড়ে যাওয়ার ঘটনায় বিচার প্রক্রিয়া স্থগিত হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি (পিপি) বোরহান উদ্দিন আজ জানিয়েছেন, এই আদালত এখন সংস্কার না করলে বিচার কার্যক্রম সম্ভব নয়। আদালত বিকেলে মামলার পরবর্তী তারিখ ঘোষণা করবেন।
আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এই অস্থায়ী আদালতে পিলখানা হত্যাকাণ্ডে বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার শুনানির দিন ধার্য ছিল। তবে আগুনে পুড়ে যাওয়ায় শুনানি স্থগিত করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাতে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতের এজলাসে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দিবাগত রাত ৩টা ১০ মিনিটে তারা আগুনের খবর পায়। ঘটনাস্থলে গেলে তাদের বাধা দেওয়া হয়। আজ সকাল সোয়া ১০টার দিকে ফায়ার সার্ভিস আবার গিয়ে দেখে এজলাস পুড়ে গেছে।
পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন জানিয়েছেন, আগুন লাগার কোনো তথ্য পুলিশের কাছে নেই।
আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের প্রতিষ্ঠানের মাঠে আদালত বসানোর প্রতিবাদ জানিয়ে আসছেন। গতকাল রাত ১টার দিকে তাঁরা সড়ক অবরোধ করেন। ১০ ঘণ্টা পর আজ বেলা ১১টার দিকে তাঁরা সড়ক থেকে সরে যান।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। এ ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে পৃথক মামলা হয়। হত্যাকাণ্ডের মামলায় রায় হয়ে গেলেও বিস্ফোরক মামলার বিচার এখনো চলমান।
আরও পড়ুন—
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৮ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
২৩ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
২৬ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
৪১ মিনিট আগে