নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
নিরবচ্ছিন্ন গ্যাসের দাবিতে সাভারের তেঁতুলঝোড়ায় বিক্ষোভ করেছে স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ রোববার তিতাসের সাভার আঞ্চলিক কার্যালয় ঘেরাও করে তাঁরা এ বিক্ষোভ করেন। পরে তিতাস কর্তৃপক্ষ সংকট নিরশনের আশ্বাস দিলে বিক্ষোভ শেষ করেন তারা।
এর আগে আজ রোববার তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের পানপাড়া, নয়াপাড়া, দত্তপাড়া, ভাওয়ালিয়াপাড়া, কুটিবাড়ি, মাঝিপাড়া ও কৃষ্ণনগর গ্রামের কয়েক শ গ্রাহক তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির সাভার আঞ্চলিক কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন।
এরপর তাঁরা নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহের দাবিতে তিতাসের আঞ্চলিক ওই কার্যালয় ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেন। পরে তিতাস কর্তৃপক্ষ সংকট নিরশনে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে তাঁরা বিক্ষোভ শেষ করেন।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, কয়েক বছর ধরে তাঁরা তীব্র গ্যাসের সংকটে ভুগছেন। সম্প্রতি এই সংকট আরও তীব্র হয়েছে। নিয়মিত বিল পরিশোধ করার পরেও তাঁরা গ্যাস পাচ্ছেন না। গ্যাসের অভাবে ভাড়াটিয়ারা চলে যাচ্ছেন।
যাদের সামর্থ্য আছে, তাঁরা বাধ্য হয়ে সিলিন্ডার গ্যাস অথবা বৈদ্যুতিক চুলায় ব্যবহার করছেন। আর যাদের সামর্থ্য নেই, তাঁরা মাটির চুলায় রান্নার কাজ সারছেন। কর্তৃপক্ষকে বারবার অবহিত করার পরেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে জানান তারা।
কল্পনা রানি নামে এক পোশাক শ্রমিক বলেন, ‘অফিসের কারণে আমাদের প্রতিদিন ভোরে উঠে রান্না করতে হয়। আবার অফিস থেকে ফিরে রাতের খাবারের ব্যবস্থা করতে হয়। কিন্তু এই দুই সময়েই লাইনে গ্যাস থাকে না। এ কারণে অনেক দিন চিড়া খেয়েই অফিসে চলে যাই অথবা রাতে ঘুমিয়ে পড়ি। অনেক সময় লাকড়ি দিয়ে মাটির চুলায় রান্না করি। এভাবে মাসের পর মাস আমাদের কষ্ট করতে হচ্ছে।’
তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মিন্টু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্যাস সংকটের কারণে আমার এলাকার তিতাসের গ্রাহকেরা বছরের পর বছর ধরে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ থেকে তাঁরা আজ বিক্ষোভ করেছেন। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে গ্রাহকদের কথা হয়েছে। দেখি কি ব্যবস্থা নেন তিতাস কর্তৃপক্ষ।’
এ বিষয়ে তিতাসের সাভার আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক অজীত চন্দ্র দেব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চাহিদার তুলনায় গ্যাসের সরবরাহ কম। এ কারণে সব এলাকার গ্রাহকেরা নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস পাচ্ছেন না। এ ছাড়া অবৈধ সংযোগও রয়েছে অনেক এলাকায়। এ কারণেও সংকট সৃষ্টি হতে পারে। বিষয়গুলো খতিয়ে দেখে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’
নিরবচ্ছিন্ন গ্যাসের দাবিতে সাভারের তেঁতুলঝোড়ায় বিক্ষোভ করেছে স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ রোববার তিতাসের সাভার আঞ্চলিক কার্যালয় ঘেরাও করে তাঁরা এ বিক্ষোভ করেন। পরে তিতাস কর্তৃপক্ষ সংকট নিরশনের আশ্বাস দিলে বিক্ষোভ শেষ করেন তারা।
এর আগে আজ রোববার তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের পানপাড়া, নয়াপাড়া, দত্তপাড়া, ভাওয়ালিয়াপাড়া, কুটিবাড়ি, মাঝিপাড়া ও কৃষ্ণনগর গ্রামের কয়েক শ গ্রাহক তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির সাভার আঞ্চলিক কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন।
এরপর তাঁরা নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহের দাবিতে তিতাসের আঞ্চলিক ওই কার্যালয় ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেন। পরে তিতাস কর্তৃপক্ষ সংকট নিরশনে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে তাঁরা বিক্ষোভ শেষ করেন।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, কয়েক বছর ধরে তাঁরা তীব্র গ্যাসের সংকটে ভুগছেন। সম্প্রতি এই সংকট আরও তীব্র হয়েছে। নিয়মিত বিল পরিশোধ করার পরেও তাঁরা গ্যাস পাচ্ছেন না। গ্যাসের অভাবে ভাড়াটিয়ারা চলে যাচ্ছেন।
যাদের সামর্থ্য আছে, তাঁরা বাধ্য হয়ে সিলিন্ডার গ্যাস অথবা বৈদ্যুতিক চুলায় ব্যবহার করছেন। আর যাদের সামর্থ্য নেই, তাঁরা মাটির চুলায় রান্নার কাজ সারছেন। কর্তৃপক্ষকে বারবার অবহিত করার পরেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে জানান তারা।
কল্পনা রানি নামে এক পোশাক শ্রমিক বলেন, ‘অফিসের কারণে আমাদের প্রতিদিন ভোরে উঠে রান্না করতে হয়। আবার অফিস থেকে ফিরে রাতের খাবারের ব্যবস্থা করতে হয়। কিন্তু এই দুই সময়েই লাইনে গ্যাস থাকে না। এ কারণে অনেক দিন চিড়া খেয়েই অফিসে চলে যাই অথবা রাতে ঘুমিয়ে পড়ি। অনেক সময় লাকড়ি দিয়ে মাটির চুলায় রান্না করি। এভাবে মাসের পর মাস আমাদের কষ্ট করতে হচ্ছে।’
তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মিন্টু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্যাস সংকটের কারণে আমার এলাকার তিতাসের গ্রাহকেরা বছরের পর বছর ধরে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ থেকে তাঁরা আজ বিক্ষোভ করেছেন। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে গ্রাহকদের কথা হয়েছে। দেখি কি ব্যবস্থা নেন তিতাস কর্তৃপক্ষ।’
এ বিষয়ে তিতাসের সাভার আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক অজীত চন্দ্র দেব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চাহিদার তুলনায় গ্যাসের সরবরাহ কম। এ কারণে সব এলাকার গ্রাহকেরা নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস পাচ্ছেন না। এ ছাড়া অবৈধ সংযোগও রয়েছে অনেক এলাকায়। এ কারণেও সংকট সৃষ্টি হতে পারে। বিষয়গুলো খতিয়ে দেখে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৫ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩০ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৫ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে