ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের ফল-২০২৪ সেমিস্টারে ভর্তি হওয়া ৫১তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠান ‘নব্যপ্রভা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে । গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের নিজস্ব ক্লাব ডি আই ইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের আয়োজনে সাভারের আশুলিয়া ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মিডিয়া ল্যাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের ৫০তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আফসানা মিমি ও লাহিমের যৌথ উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে নতুন শিক্ষার্থীদের অভ্যর্থনা জানান সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. আফতাব হোসেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী এবং ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের পক্ষ থেকে নবীনদের ফুল দিয়ে বরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন দৈনিক আজকের পত্রিকার সম্পাদক এবং সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের সাংবাদিকতা বিভাগে স্বাগত। আপনারা উচ্চশিক্ষায় সাংবাদিকতা বিভাগ নির্ধারণ করেছেন, এটা নিশ্চয়ই একটি ভালো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। কারণ সাংবাদিকতা বিভাগ একটি সৃজনশীল বিভাগ। যেখানে নিজের ভেতরে থাকা প্রতিভা প্রকাশ করার জন্য অনেক বেশি সুযোগ রয়েছে।’
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের চার বছর নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধি করবেন, পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নেবেন, দেশ ও জাতির জন্য নিজেকে তৈরি করবেন। আপনাদের যেকোনো ভালো কাজ এবং দক্ষতা উন্নয়নে আমরা আপনাদের পাশে থাকব ইনশাআল্লাহ।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.আব্দুল কাবিল খান, মিডিয়া ল্যাবের পরিচালক এস এম আব্দুর রাজ্জাক, প্রভাষক জাহিদুল ইসলাম জুবায়ের, ইহা অবাপ্তি, সাবহা বিনতে জাকির তুর্ণা, মেহেরাবুল হক রাফি, শিক্ষক সহকারী আবু নওফেল সাজিদ এবং নবীন শিক্ষার্থীদের পক্ষে অনুভূতি ব্যক্ত করেন সামিউল ইসলাম।
আলোচনা পর্ব শেষে নবীন এবং অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের গান, নৃত্যসহ বিভিন্ন পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নব্যপ্রভার সমাপ্তি হয়।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের ফল-২০২৪ সেমিস্টারে ভর্তি হওয়া ৫১তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠান ‘নব্যপ্রভা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে । গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের নিজস্ব ক্লাব ডি আই ইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের আয়োজনে সাভারের আশুলিয়া ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মিডিয়া ল্যাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের ৫০তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আফসানা মিমি ও লাহিমের যৌথ উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে নতুন শিক্ষার্থীদের অভ্যর্থনা জানান সাংবাদিকতা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. আফতাব হোসেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী এবং ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের পক্ষ থেকে নবীনদের ফুল দিয়ে বরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন দৈনিক আজকের পত্রিকার সম্পাদক এবং সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের সাংবাদিকতা বিভাগে স্বাগত। আপনারা উচ্চশিক্ষায় সাংবাদিকতা বিভাগ নির্ধারণ করেছেন, এটা নিশ্চয়ই একটি ভালো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। কারণ সাংবাদিকতা বিভাগ একটি সৃজনশীল বিভাগ। যেখানে নিজের ভেতরে থাকা প্রতিভা প্রকাশ করার জন্য অনেক বেশি সুযোগ রয়েছে।’
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের চার বছর নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধি করবেন, পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নেবেন, দেশ ও জাতির জন্য নিজেকে তৈরি করবেন। আপনাদের যেকোনো ভালো কাজ এবং দক্ষতা উন্নয়নে আমরা আপনাদের পাশে থাকব ইনশাআল্লাহ।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.আব্দুল কাবিল খান, মিডিয়া ল্যাবের পরিচালক এস এম আব্দুর রাজ্জাক, প্রভাষক জাহিদুল ইসলাম জুবায়ের, ইহা অবাপ্তি, সাবহা বিনতে জাকির তুর্ণা, মেহেরাবুল হক রাফি, শিক্ষক সহকারী আবু নওফেল সাজিদ এবং নবীন শিক্ষার্থীদের পক্ষে অনুভূতি ব্যক্ত করেন সামিউল ইসলাম।
আলোচনা পর্ব শেষে নবীন এবং অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের গান, নৃত্যসহ বিভিন্ন পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নব্যপ্রভার সমাপ্তি হয়।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে