নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজ এলাকায় ইমপিরিয়াল কলেজের এক শিক্ষার্থীকে বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে রাইদা বাসের বিরুদ্ধে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওই কলেজের শিক্ষার্থীরা রাইদা বাস আটকে প্রতিবাদ জানায়।
ইমপিরিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের এক শিক্ষার্থী জানায়, রামপুরা ব্রিজের ওপর তাদের কলেজের একজন আপুকে বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে নামিয়ে দেওয়া হয়। এরপর তারা পুলিশের সঙ্গে কথা বলে এক এক করে রাইদা বাসগুলোকে রামপুরা ব্রিজে আটকানো শুরু করে। বাসের চাবি শিক্ষার্থীরা নিজেরদের হেফাজতে রাখে। শিক্ষার্থীদের দাবি, রাইদা বাসের মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে তারা তাদের আচরণের কৈফিয়ত চাইবে এবং লিখিত নেবে যে, এমন আচরণ তারা এরপর আর করবে না।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত রামপুরা থানার ওসি মো রফিফুল ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা আমাদের সঙ্গে কোনো রকম আলোচনা না করেই রাস্তায় বাস থামানো শুরু করে। তারা যেভাবে রাস্তার ওপর উঠে আসছিল তাতে কোনো দুর্ঘটনাও ঘটে যেতে পারত। আমরা তাদের বলেছি রাইদার মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা করব। বাসের নম্বরটা তারা যদি বলতে পারত, তাহলে আমরা সেই বাসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারতাম। কিন্তু তাদের কাছে সেই বাসের নম্বর নেই।’
ঘটনাস্থলে কলেজের পক্ষ থেকে দুজন শিক্ষক ও উপাধ্যক্ষ উপস্থিত ছিলেন। ইমপিরিয়াল কলেজের উপাধ্যক্ষ মো. দেলওয়ার হোসেন মৃধা বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের বলেছি তোমাদের দাবি যৌক্তিক, তোমাদের সঙ্গে আমরা একমত। তবে এভাবে রাস্তা বন্ধ করে বাস আটকে রেখে কোনো সমাধান আসবে না। আমরা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করছি। পুলিশ তাদের সাহায্য করবে।’
এ সময় শিক্ষার্থীদের পুলিশের কথা শোনার পরামর্শ দেন উপাধ্যক্ষ।
বাস আটকে রাখার ফলে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হচ্ছে, এমন প্রশ্নের উত্তরে শিক্ষার্থীরা বলে, ‘আমরা বাসগুলোকে সাইড করে রাখছি। যারা রামপুরা ব্রিজ থেকে আরও দূরে যাবে তাদের অতিরিক্ত ভাড়া ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারেও আমরা লক্ষ রেখেছি।’
রাইদা বাসের চালক হাফিজুল বলেন, ‘আমাদের বাসে এমন কোনো ঘটনা ঘটে নাই। আমাদের চাবিগুলা ফিরায় দেউক। আমরা তো জানিই না কোন বাস এমন করছে।’
প্রায় ১১টি বাস আটকে রাখার পর রাইদা বাসের মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য পুলিশ শিক্ষার্থীদের রামপুরা থানায় নিয়ে যায়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজ এলাকায় ইমপিরিয়াল কলেজের এক শিক্ষার্থীকে বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে রাইদা বাসের বিরুদ্ধে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওই কলেজের শিক্ষার্থীরা রাইদা বাস আটকে প্রতিবাদ জানায়।
ইমপিরিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের এক শিক্ষার্থী জানায়, রামপুরা ব্রিজের ওপর তাদের কলেজের একজন আপুকে বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে নামিয়ে দেওয়া হয়। এরপর তারা পুলিশের সঙ্গে কথা বলে এক এক করে রাইদা বাসগুলোকে রামপুরা ব্রিজে আটকানো শুরু করে। বাসের চাবি শিক্ষার্থীরা নিজেরদের হেফাজতে রাখে। শিক্ষার্থীদের দাবি, রাইদা বাসের মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে তারা তাদের আচরণের কৈফিয়ত চাইবে এবং লিখিত নেবে যে, এমন আচরণ তারা এরপর আর করবে না।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত রামপুরা থানার ওসি মো রফিফুল ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা আমাদের সঙ্গে কোনো রকম আলোচনা না করেই রাস্তায় বাস থামানো শুরু করে। তারা যেভাবে রাস্তার ওপর উঠে আসছিল তাতে কোনো দুর্ঘটনাও ঘটে যেতে পারত। আমরা তাদের বলেছি রাইদার মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা করব। বাসের নম্বরটা তারা যদি বলতে পারত, তাহলে আমরা সেই বাসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারতাম। কিন্তু তাদের কাছে সেই বাসের নম্বর নেই।’
ঘটনাস্থলে কলেজের পক্ষ থেকে দুজন শিক্ষক ও উপাধ্যক্ষ উপস্থিত ছিলেন। ইমপিরিয়াল কলেজের উপাধ্যক্ষ মো. দেলওয়ার হোসেন মৃধা বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের বলেছি তোমাদের দাবি যৌক্তিক, তোমাদের সঙ্গে আমরা একমত। তবে এভাবে রাস্তা বন্ধ করে বাস আটকে রেখে কোনো সমাধান আসবে না। আমরা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করছি। পুলিশ তাদের সাহায্য করবে।’
এ সময় শিক্ষার্থীদের পুলিশের কথা শোনার পরামর্শ দেন উপাধ্যক্ষ।
বাস আটকে রাখার ফলে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হচ্ছে, এমন প্রশ্নের উত্তরে শিক্ষার্থীরা বলে, ‘আমরা বাসগুলোকে সাইড করে রাখছি। যারা রামপুরা ব্রিজ থেকে আরও দূরে যাবে তাদের অতিরিক্ত ভাড়া ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারেও আমরা লক্ষ রেখেছি।’
রাইদা বাসের চালক হাফিজুল বলেন, ‘আমাদের বাসে এমন কোনো ঘটনা ঘটে নাই। আমাদের চাবিগুলা ফিরায় দেউক। আমরা তো জানিই না কোন বাস এমন করছে।’
প্রায় ১১টি বাস আটকে রাখার পর রাইদা বাসের মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য পুলিশ শিক্ষার্থীদের রামপুরা থানায় নিয়ে যায়।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে সিএনজি রিফুয়েলিং স্টেশনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে বাস ও অটোরিকশাসহ অন্তত ১২টি গাড়ি যান পুড়ে গেছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) সকালে উপজেলার আউশকান্দিতে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একটি প্রাইভেটকার উল্টে গিয়ে তিনজন নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের উপজেলার ষোলঘর এলাকায় যাত্রী ছাউনির পাশে ঢাকামুখী লেনে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও একজন।
১ ঘণ্টা আগেমাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
৮ ঘণ্টা আগে