ঢাবি প্রতিনিধি
জনগণের জবাবদিহিমূলক সরকার থাকলে দ্রব্যমূল্য অসহনীয় পর্যায়ে যেত না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে বিদ্যুৎ ও গ্যাসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের অসহনীয় মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এক মানববন্ধন সভাপতির বক্তব্যকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
অধ্যাপক লুৎফর রহমান বলেন, বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা রমজান মাসে চরম ভোগান্তিতে পড়েন। অন্তত দুটো খেজুর দিয়ে ইফতার করার জন্য তাঁরা চেষ্টা করে। কিন্তু আজকে সেই খেজুরের দাম বাড়ায়। মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিকে কটাক্ষ করে আজকে সরকার বিবৃতি দিচ্ছে। দায়িত্বশীল জায়গা থেকে জনগণকে তিরস্কার করা হচ্ছে, তামাশা করা হচ্ছে। জনগণকে বলা হচ্ছে খেজুরের পরিবর্তে বরই খেতে। সরকার তার জায়গা থেকে মূল্যস্ফীতির যে অপব্যাখ্যা দিচ্ছে তা অত্যন্ত হতাশাজনক।
এই অধ্যাপক আরও বলেন, জনগণের জবাবদিহিমূলক সরকার থাকলে আজকে দ্রব্যমূল্য অসহনীয় পর্যায়ে যেত না। মানুষ তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করে সরকার প্রতিষ্ঠিত করবে তখন সরকার হবে জবাবদিহিমূলক জনগণের সরকার। কিন্তু জনগণ ভোট দিয়ে সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে নাই। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসে মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে। সরকারের কি সেই সাহস আছে? নাই। কারণ সিন্ডিকেটই সরকার নিয়ন্ত্রণ করে। সরকার যখন সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়, তখন জনগণের ভোগান্তির সীমা থাকে না।
সাদা দলের সদস্যসচিব অধ্যাপক মো. মহিউদ্দিনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান খান ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আবুল কালাম শিকদার।
ছিদ্দিকুর রহমান খান বলেন, আগেকার সময়ে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন, স্টেইক হোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা ও গণশুনানির মধ্য দিয়ে বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করা হতো। এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে তারা (সরকার) নিজেদের খেয়াল খুশি মত বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করছে। বিকল্প জ্বালানি হিসেবে বিদ্যুৎ না নিয়ে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে বসিয়ে এবং আদানি থেকে অতিরিক্ত মূল্য দিয়ে বিদ্যুৎ এনে দেশের সাধারণ মানুষের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে।
অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান খান আরও বলেন, এ সরকার যখন দায়িত্বভার গ্রহণ করে তখন বিদ্যুতের গড় উৎপাদন ব্যয় ছিল ২ দশমিক ৭৫ টাকা। আজকে ২০২৪ সালে এসে সেই ব্যয় হয়েছে ১১ টাকা। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১৩ বার ভোক্তা পর্যায়ে বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করেছে। পাইকারি পর্যায়ে যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১২ বার। জণগণের কাছে তাদের জবাবদিহিতার কোনো প্রশ্ন নেই। নিজেদের খেয়ালখুশি মতো সরকার পরিচালনা করছে। এদেশের সাধারণ মানুষকে এর মাশুল দিতে হচ্ছে।
সাদা দলের বিভিন্ন স্তরের শিক্ষকরা এ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন।
জনগণের জবাবদিহিমূলক সরকার থাকলে দ্রব্যমূল্য অসহনীয় পর্যায়ে যেত না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে বিদ্যুৎ ও গ্যাসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের অসহনীয় মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এক মানববন্ধন সভাপতির বক্তব্যকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
অধ্যাপক লুৎফর রহমান বলেন, বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা রমজান মাসে চরম ভোগান্তিতে পড়েন। অন্তত দুটো খেজুর দিয়ে ইফতার করার জন্য তাঁরা চেষ্টা করে। কিন্তু আজকে সেই খেজুরের দাম বাড়ায়। মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিকে কটাক্ষ করে আজকে সরকার বিবৃতি দিচ্ছে। দায়িত্বশীল জায়গা থেকে জনগণকে তিরস্কার করা হচ্ছে, তামাশা করা হচ্ছে। জনগণকে বলা হচ্ছে খেজুরের পরিবর্তে বরই খেতে। সরকার তার জায়গা থেকে মূল্যস্ফীতির যে অপব্যাখ্যা দিচ্ছে তা অত্যন্ত হতাশাজনক।
এই অধ্যাপক আরও বলেন, জনগণের জবাবদিহিমূলক সরকার থাকলে আজকে দ্রব্যমূল্য অসহনীয় পর্যায়ে যেত না। মানুষ তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করে সরকার প্রতিষ্ঠিত করবে তখন সরকার হবে জবাবদিহিমূলক জনগণের সরকার। কিন্তু জনগণ ভোট দিয়ে সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে নাই। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসে মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে। সরকারের কি সেই সাহস আছে? নাই। কারণ সিন্ডিকেটই সরকার নিয়ন্ত্রণ করে। সরকার যখন সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়, তখন জনগণের ভোগান্তির সীমা থাকে না।
সাদা দলের সদস্যসচিব অধ্যাপক মো. মহিউদ্দিনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান খান ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আবুল কালাম শিকদার।
ছিদ্দিকুর রহমান খান বলেন, আগেকার সময়ে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন, স্টেইক হোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা ও গণশুনানির মধ্য দিয়ে বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করা হতো। এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে তারা (সরকার) নিজেদের খেয়াল খুশি মত বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করছে। বিকল্প জ্বালানি হিসেবে বিদ্যুৎ না নিয়ে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে বসিয়ে এবং আদানি থেকে অতিরিক্ত মূল্য দিয়ে বিদ্যুৎ এনে দেশের সাধারণ মানুষের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে।
অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান খান আরও বলেন, এ সরকার যখন দায়িত্বভার গ্রহণ করে তখন বিদ্যুতের গড় উৎপাদন ব্যয় ছিল ২ দশমিক ৭৫ টাকা। আজকে ২০২৪ সালে এসে সেই ব্যয় হয়েছে ১১ টাকা। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১৩ বার ভোক্তা পর্যায়ে বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করেছে। পাইকারি পর্যায়ে যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১২ বার। জণগণের কাছে তাদের জবাবদিহিতার কোনো প্রশ্ন নেই। নিজেদের খেয়ালখুশি মতো সরকার পরিচালনা করছে। এদেশের সাধারণ মানুষকে এর মাশুল দিতে হচ্ছে।
সাদা দলের বিভিন্ন স্তরের শিক্ষকরা এ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন।
সাতক্ষীরার একমাত্র ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস প্রায় সাত বছর ধরে বন্ধ হয়ে আছে। এতে করে নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করা শ্রমিকদের অনেকে এখন বেকার জীবন কাটাচ্ছেন। তবে কর্তৃপক্ষ দাবি, কারখানার বিশাল প্রাঙ্গণে বেসরকারি সহযোগিতায় একাধিক...
৪ ঘণ্টা আগেসড়কের মধ্যে থেকে বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণ না করেই প্রশস্ত করা হচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়ক। সড়কটি ৬ দশমিক ২ মিটার থেকে উন্নীত করা হচ্ছে ১০ দশমিক ৩ মিটারে। এ অবস্থায় ৪৮১ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক প্রশস্তকরণের সুফল নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেকর্মচারীরা বাতিলের দাবি জানালেও সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধন করতে যাচ্ছে সরকার। এই অধ্যাদেশ সংশোধন করে যেসব ধারায় অপপ্রয়োগের সুযোগ রয়েছে, সেখানে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। অধ্যাদেশ সংশোধন করে সেখানে কোন কোন বিষয় যুক্ত করা হবে, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে তা চূড়ান্ত করবে...
৪ ঘণ্টা আগেউত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে।
৪ ঘণ্টা আগে