নিজস্ব প্রতিবেদক
সিগারেটের দাম বাড়ালে এ খাত থেকে সরকারের রাজস্ব আয় ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব হবে। এতে একদিকে যেমন সরকারের রাজস্ব বাড়বে, অন্যদিকে সিগারেটের ব্যবহার কমিয়ে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষাও নিশ্চিত করা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘সিগারেটে কার্যকর করারোপের প্রস্তাবনা’ শীর্ষক প্রাক-বাজেট আলোচনা সভায় এ তথ্য জানানো হয়। সভার আয়োজন করে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন সমন্বয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. শাফিউন নাহিন শিমুল বলেন, ‘সিগারেটের দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে রাজস্ব বৃদ্ধির চেয়েও জনস্বাস্থ্য রক্ষা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তামাকজাত পণ্যে সরকারের যে রাজস্ব আসে, তা তামাকজনিত রোগে স্বাস্থ্য ব্যয়ের মাত্র ৭৫ শতাংশ মেটাতে পারে। কার্যকর করারোপের মাধ্যমে রাজস্ব আয় ১১ থেকে ২৮ শতাংশ বাড়ানো সম্ভব।’
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইআইএসএস) গবেষণা পরিচালক ড. মাহফুজ কবির বলেন, ‘মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সিগারেটের দাম না বাড়ানোয় গত কয়েক বছরে সিগারেটের বিক্রি বেড়েছে।’
উন্নয়ন সমন্বয়ের গবেষণা পরিচালক আব্দুল্লাহ নাদভী বলেন, ‘নাগরিক সংগঠনগুলোর প্রস্তাব অনুযায়ী সিগারেটের দাম বাড়ানো গেলে বর্তমানে ৬৭ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক অপরিবর্তিত রেখেই রাজস্ব আয় ৪০ শতাংশ বাড়ানো সম্ভব। বাজারে বর্তমানে যে চারটি স্তরের সিগারেট রয়েছে, এর মধ্যে নিম্ন ও মধ্যম স্তরের সিগারেটকে একীভূত করে নতুন স্তরের প্রতিটি সিগারেটের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৯ টাকা নির্ধারণ করা গেলে তরুণদের মধ্যে সিগারেটের ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা যাবে।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে সিগারেটে কার্যকর করারোপের ধারা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে উন্নয়ন সমন্বয় বলেছে, চলতি অর্থবছরের বাজেটে তামাকবিরোধী সংগঠনগুলোর প্রস্তাব প্রতিফলিত না হলেও অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে এসে বিভিন্ন স্তরের সিগারেটের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৮ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। সব স্তরের সিগারেটের ওপর সমান হারে ৬৭ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়। এতে জনস্বাস্থ্য রক্ষায় যেমন অগ্রগতি হয়েছে, তেমনি সরকারের রাজস্ব বাড়ার পথও তৈরি হয়েছে।
সিগারেটের দাম বাড়ালে এ খাত থেকে সরকারের রাজস্ব আয় ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব হবে। এতে একদিকে যেমন সরকারের রাজস্ব বাড়বে, অন্যদিকে সিগারেটের ব্যবহার কমিয়ে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষাও নিশ্চিত করা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘সিগারেটে কার্যকর করারোপের প্রস্তাবনা’ শীর্ষক প্রাক-বাজেট আলোচনা সভায় এ তথ্য জানানো হয়। সভার আয়োজন করে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন সমন্বয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. শাফিউন নাহিন শিমুল বলেন, ‘সিগারেটের দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে রাজস্ব বৃদ্ধির চেয়েও জনস্বাস্থ্য রক্ষা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তামাকজাত পণ্যে সরকারের যে রাজস্ব আসে, তা তামাকজনিত রোগে স্বাস্থ্য ব্যয়ের মাত্র ৭৫ শতাংশ মেটাতে পারে। কার্যকর করারোপের মাধ্যমে রাজস্ব আয় ১১ থেকে ২৮ শতাংশ বাড়ানো সম্ভব।’
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইআইএসএস) গবেষণা পরিচালক ড. মাহফুজ কবির বলেন, ‘মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সিগারেটের দাম না বাড়ানোয় গত কয়েক বছরে সিগারেটের বিক্রি বেড়েছে।’
উন্নয়ন সমন্বয়ের গবেষণা পরিচালক আব্দুল্লাহ নাদভী বলেন, ‘নাগরিক সংগঠনগুলোর প্রস্তাব অনুযায়ী সিগারেটের দাম বাড়ানো গেলে বর্তমানে ৬৭ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক অপরিবর্তিত রেখেই রাজস্ব আয় ৪০ শতাংশ বাড়ানো সম্ভব। বাজারে বর্তমানে যে চারটি স্তরের সিগারেট রয়েছে, এর মধ্যে নিম্ন ও মধ্যম স্তরের সিগারেটকে একীভূত করে নতুন স্তরের প্রতিটি সিগারেটের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৯ টাকা নির্ধারণ করা গেলে তরুণদের মধ্যে সিগারেটের ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা যাবে।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে সিগারেটে কার্যকর করারোপের ধারা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে উন্নয়ন সমন্বয় বলেছে, চলতি অর্থবছরের বাজেটে তামাকবিরোধী সংগঠনগুলোর প্রস্তাব প্রতিফলিত না হলেও অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে এসে বিভিন্ন স্তরের সিগারেটের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৮ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। সব স্তরের সিগারেটের ওপর সমান হারে ৬৭ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়। এতে জনস্বাস্থ্য রক্ষায় যেমন অগ্রগতি হয়েছে, তেমনি সরকারের রাজস্ব বাড়ার পথও তৈরি হয়েছে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৪ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৪ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে