নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবিতে প্রেসক্লাবে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে শিক্ষক-কর্মচারীদের সংগঠন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জাতীয়করণ প্রত্যাশী মহাজোট’। সারা দেশ থেকে আসা প্রায় ৩ শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এই অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা। এ সময় কর্মসূচি থেকে ‘জাতীয়করণ চাই’ স্লোগান দেওয়া হয়।
শিক্ষকেরা বলছেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর পেরিয়ে গেলেও বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা পূর্ণাঙ্গ সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। পাঠ্যক্রম, সিলেবাস, আইন এবং একই মন্ত্রণালয়ের অধীনে শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালিত হলেও শিক্ষাব্যবস্থায় সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ব্যাপক পার্থক্য দেখা যাচ্ছে।
শিক্ষকেরা জানান, অধ্যক্ষ থেকে কর্মচারী পর্যন্ত তাঁরা নামমাত্র ১ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া, ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা এবং উৎসব ভাতা ২৫ শতাংশ পান। অবসর ও কল্যাণ ট্রাস্টে শিক্ষক-কর্মচারীদের কাছ থেকে প্রতি মাসে বেতনের ১০ শতাংশ কেটে রাখলেও ৬ শতাংশের বেশি সুবিধা এখনো দেওয়া হয় না। বৃদ্ধ বয়সে যথাসময়ে এ টাকা প্রাপ্তির নিশ্চয়তাও নেই।
মহাজোটের সদস্যসচিব মো. জসিম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ১৯৭৩ সালের ৭৩ দিনের শিক্ষক আন্দোলনের সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকার বাজেটে ৩৭ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেন। এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকদের বেতন ৫০ টাকা থেকে ৭৫ টাকায় উন্নীত করেন। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষকদের বেতন ১৫০ টাকায় উন্নীতকরণসহ রেশনিং ব্যবস্থা চালু করেন।
তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আগামী কিছুদিনের মধ্যে আমি মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ করে দেব। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আর এ পর্যন্ত এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জাতীয়করণের দাবি পূরণ হয়নি।
অবস্থান কর্মসূচিতে রয়েছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জাতীয়করণ প্রত্যাশী মহাজোটের আহ্বায়ক মো. মাঈন উদ্দিন। এ ছাড়া মহাজোটের অন্যতম শিক্ষক নেতাদের মধ্যে মো. শাহ্ আলম, তালুকদার আব্দুল মন্নাফ, মো. আফজালুর রশিদ, অধ্যক্ষ আফজল হোসেন, বেনী মাধব দেবনাথ প্রমুখ।
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবিতে প্রেসক্লাবে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে শিক্ষক-কর্মচারীদের সংগঠন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জাতীয়করণ প্রত্যাশী মহাজোট’। সারা দেশ থেকে আসা প্রায় ৩ শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এই অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা। এ সময় কর্মসূচি থেকে ‘জাতীয়করণ চাই’ স্লোগান দেওয়া হয়।
শিক্ষকেরা বলছেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর পেরিয়ে গেলেও বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা পূর্ণাঙ্গ সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। পাঠ্যক্রম, সিলেবাস, আইন এবং একই মন্ত্রণালয়ের অধীনে শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালিত হলেও শিক্ষাব্যবস্থায় সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ব্যাপক পার্থক্য দেখা যাচ্ছে।
শিক্ষকেরা জানান, অধ্যক্ষ থেকে কর্মচারী পর্যন্ত তাঁরা নামমাত্র ১ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া, ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা এবং উৎসব ভাতা ২৫ শতাংশ পান। অবসর ও কল্যাণ ট্রাস্টে শিক্ষক-কর্মচারীদের কাছ থেকে প্রতি মাসে বেতনের ১০ শতাংশ কেটে রাখলেও ৬ শতাংশের বেশি সুবিধা এখনো দেওয়া হয় না। বৃদ্ধ বয়সে যথাসময়ে এ টাকা প্রাপ্তির নিশ্চয়তাও নেই।
মহাজোটের সদস্যসচিব মো. জসিম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ১৯৭৩ সালের ৭৩ দিনের শিক্ষক আন্দোলনের সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকার বাজেটে ৩৭ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেন। এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকদের বেতন ৫০ টাকা থেকে ৭৫ টাকায় উন্নীত করেন। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষকদের বেতন ১৫০ টাকায় উন্নীতকরণসহ রেশনিং ব্যবস্থা চালু করেন।
তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আগামী কিছুদিনের মধ্যে আমি মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ করে দেব। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আর এ পর্যন্ত এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জাতীয়করণের দাবি পূরণ হয়নি।
অবস্থান কর্মসূচিতে রয়েছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জাতীয়করণ প্রত্যাশী মহাজোটের আহ্বায়ক মো. মাঈন উদ্দিন। এ ছাড়া মহাজোটের অন্যতম শিক্ষক নেতাদের মধ্যে মো. শাহ্ আলম, তালুকদার আব্দুল মন্নাফ, মো. আফজালুর রশিদ, অধ্যক্ষ আফজল হোসেন, বেনী মাধব দেবনাথ প্রমুখ।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৭ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে