সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ছাত্রসংগঠনগুলোকে দলীয় রাজনীতির জায়গায় নেমে না আসার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আজ সোমবার ঢাকার আশুলিয়ায় গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ সমাবর্তনে তিনি এ আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিনের সম্মতিক্রমে উপদেষ্টা শারমীন সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব ও স্নাতকদের মধ্যে সনদ বিতরণ করেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে শিক্ষাব্যবস্থা সাময়িকভাবে একটা নাজুক অবস্থা অতিক্রম করছে। রাজনৈতিক বলয় তৈরি, পারস্পরিক সহনশীলতার অভাব, লেজুড়বৃত্তির ছাত্ররাজনীতি, অপসংস্কৃতি, অপতৎপরতায় পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসব পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য নির্বাচিত ছাত্র সংসদ দ্বারা ছাত্রদের নেতৃত্ব বিকাশের উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।’
শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মঙ্গল ও সুশৃঙ্খলার জন্য ছাত্রসংগঠন প্রয়োজন উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘কিন্তু সেটা যেন দলীয় রাজনীতির জায়গায় নেমে না আসে। আর আমরা সকলেই জানি, দলীয় রাজনীতি কী ভয়াবহভাবে আমাদের ছাত্রসমাজকে ধ্বংস করেছে।’
সমাবর্তনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) পিএইচডি সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান। তিনি তাঁর বক্তব্যে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্মৃতিচারণা করেন।
তানজীমউদ্দিন খান বলেন, ‘নতুন সময়ে তৈরি হয়েছে একটি বিশেষ প্রেক্ষাপট। নতুন সময়ে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি মন্দচর্চার বিরুদ্ধে, মন্দ লোকদের বিরুদ্ধে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা কিন্তু সেই চেষ্টাটা নিশ্চিত করেছি যে মন্দ লোক, মন্দচর্চার স্থান বাংলাদেশ নয়।’
গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. আবুল হোসেন স্নাতকদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘গণ বিশ্ববিদ্যালয় গণমানুষের প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠান কোনো ব্যক্তিমালিকানাধীন নয়, বরং সামাজিক মালিকানাধীন। আজ দীর্ঘ ১১ বছর পর সমাবর্তনের আয়োজন সম্পন্ন হচ্ছে। গ্র্যাজুয়েটরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিনের শপথবাক্যের কথা মনে রাখবেন। মনে রাখবেন অর্থ উপার্জন প্রয়োজন, তবে গরিবের ঘাম-রক্তের ওপর দিয়ে যেন এই উপার্জন না হয়।’
সমাবর্তনে স্বাগত বক্তব্য দেন গণ বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ওয়ালিউল ইসলাম। সমাবর্তন বক্তা ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. আবুল কাসেম চৌধুরী। সবশেষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
উল্লেখ্য, গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে এর আগে ২০১৪ সালে তৃতীয় সমাবর্তন হয়েছিল। বিগত ১১ বছরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করেছেন ৭ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী।
ছাত্রসংগঠনগুলোকে দলীয় রাজনীতির জায়গায় নেমে না আসার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আজ সোমবার ঢাকার আশুলিয়ায় গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ সমাবর্তনে তিনি এ আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিনের সম্মতিক্রমে উপদেষ্টা শারমীন সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব ও স্নাতকদের মধ্যে সনদ বিতরণ করেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে শিক্ষাব্যবস্থা সাময়িকভাবে একটা নাজুক অবস্থা অতিক্রম করছে। রাজনৈতিক বলয় তৈরি, পারস্পরিক সহনশীলতার অভাব, লেজুড়বৃত্তির ছাত্ররাজনীতি, অপসংস্কৃতি, অপতৎপরতায় পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসব পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য নির্বাচিত ছাত্র সংসদ দ্বারা ছাত্রদের নেতৃত্ব বিকাশের উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।’
শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মঙ্গল ও সুশৃঙ্খলার জন্য ছাত্রসংগঠন প্রয়োজন উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘কিন্তু সেটা যেন দলীয় রাজনীতির জায়গায় নেমে না আসে। আর আমরা সকলেই জানি, দলীয় রাজনীতি কী ভয়াবহভাবে আমাদের ছাত্রসমাজকে ধ্বংস করেছে।’
সমাবর্তনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) পিএইচডি সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান। তিনি তাঁর বক্তব্যে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্মৃতিচারণা করেন।
তানজীমউদ্দিন খান বলেন, ‘নতুন সময়ে তৈরি হয়েছে একটি বিশেষ প্রেক্ষাপট। নতুন সময়ে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি মন্দচর্চার বিরুদ্ধে, মন্দ লোকদের বিরুদ্ধে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা কিন্তু সেই চেষ্টাটা নিশ্চিত করেছি যে মন্দ লোক, মন্দচর্চার স্থান বাংলাদেশ নয়।’
গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. আবুল হোসেন স্নাতকদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘গণ বিশ্ববিদ্যালয় গণমানুষের প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠান কোনো ব্যক্তিমালিকানাধীন নয়, বরং সামাজিক মালিকানাধীন। আজ দীর্ঘ ১১ বছর পর সমাবর্তনের আয়োজন সম্পন্ন হচ্ছে। গ্র্যাজুয়েটরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিনের শপথবাক্যের কথা মনে রাখবেন। মনে রাখবেন অর্থ উপার্জন প্রয়োজন, তবে গরিবের ঘাম-রক্তের ওপর দিয়ে যেন এই উপার্জন না হয়।’
সমাবর্তনে স্বাগত বক্তব্য দেন গণ বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ওয়ালিউল ইসলাম। সমাবর্তন বক্তা ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. আবুল কাসেম চৌধুরী। সবশেষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
উল্লেখ্য, গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে এর আগে ২০১৪ সালে তৃতীয় সমাবর্তন হয়েছিল। বিগত ১১ বছরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করেছেন ৭ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী।
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে