চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠানে নাচ-গানের পরিবর্তে কোরআন পাঠের আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার কমলপুর গ্রামের গাজী বাড়িতে ব্যতিক্রমধর্মী এই আয়োজন হয়।
এলাকাবাসী জানিয়েছে, ওই গ্রামের ব্যবসায়ী গাজী মো. দেলোয়ার হোসেনের সৌদিপ্রবাসী ছেলে গাজী মো. রবিউল হাসানের বিয়ে আজ শুক্রবার। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বাড়িতে গায়েহলুদের আয়োজন করা হয়। সেখানে নান্দনিক স্টেজ তৈরি করা হয়। একপর্যায়ে সবাইকে অবাক করে দিয়ে বরের বাবা একটি হাফেজিয়া মাদ্রাসা থেকে ১০ জন কোরআনে হাফেজকে নিয়ে আসেন কোরআন খতম দিতে। এই খবর ছড়িয়ে পড়লে বিয়ে বাড়িতে কোরআন খতমের দৃশ্য দেখতে এলাকার লোকজন এসে ভিড় করে।
এ বিষয়ে গাজী মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমার একমাত্র ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান। আমি চাই, আমার ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানটি সম্পূর্ণ ইসলামি শরিয়া মোতাবেক সম্পন্ন হোক। তাই আমি গান-বাজনার পরিবর্তে কোরআন খতমের মধ্য দিয়ে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করলাম।’
গ্রামের বয়োজ্যেষ্ঠ বাবুল সর্দার বলেন, ‘আমাদের কমলপুর গ্রামে এত দিন বিভিন্ন বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠানে গান-বাজনা হয়ে আসছিল। উচ্চ স্বরে গানের কারণে রাতে ঘুমাতে পারতাম না। আজই প্রথম দেখলাম বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠানে নাচগানের পরিবর্তে কোরআন খতমের আয়োজন করা হয়েছে। এটা সত্যিই একটা ভালো দিক। এ গায়েহলুদ অনুষ্ঠানকে আগামী প্রজন্ম মনে রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।’
স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র সাইফুল ইসলাম পাটোয়ারী বলেন, ‘এত দিন বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠানগুলোতে দেখতাম নাচ-গানের আয়োজন হতো। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আমার ওয়ার্ডে কমলপুর গ্রামে সৌদিপ্রবাসী গাজী মো. রবিউল হাসানের গায়েহলুদ অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল। সেখানে কোনো গানবাজনা না করে ইসলামের রীতিনীতি অনুসরণ করে কোরআনে হাফেজদের দিয়ে কোরআন খতমের আয়োজন করা হয়। এটা একটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠানে নাচ-গানের পরিবর্তে কোরআন পাঠের আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার কমলপুর গ্রামের গাজী বাড়িতে ব্যতিক্রমধর্মী এই আয়োজন হয়।
এলাকাবাসী জানিয়েছে, ওই গ্রামের ব্যবসায়ী গাজী মো. দেলোয়ার হোসেনের সৌদিপ্রবাসী ছেলে গাজী মো. রবিউল হাসানের বিয়ে আজ শুক্রবার। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বাড়িতে গায়েহলুদের আয়োজন করা হয়। সেখানে নান্দনিক স্টেজ তৈরি করা হয়। একপর্যায়ে সবাইকে অবাক করে দিয়ে বরের বাবা একটি হাফেজিয়া মাদ্রাসা থেকে ১০ জন কোরআনে হাফেজকে নিয়ে আসেন কোরআন খতম দিতে। এই খবর ছড়িয়ে পড়লে বিয়ে বাড়িতে কোরআন খতমের দৃশ্য দেখতে এলাকার লোকজন এসে ভিড় করে।
এ বিষয়ে গাজী মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমার একমাত্র ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান। আমি চাই, আমার ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানটি সম্পূর্ণ ইসলামি শরিয়া মোতাবেক সম্পন্ন হোক। তাই আমি গান-বাজনার পরিবর্তে কোরআন খতমের মধ্য দিয়ে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করলাম।’
গ্রামের বয়োজ্যেষ্ঠ বাবুল সর্দার বলেন, ‘আমাদের কমলপুর গ্রামে এত দিন বিভিন্ন বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠানে গান-বাজনা হয়ে আসছিল। উচ্চ স্বরে গানের কারণে রাতে ঘুমাতে পারতাম না। আজই প্রথম দেখলাম বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠানে নাচগানের পরিবর্তে কোরআন খতমের আয়োজন করা হয়েছে। এটা সত্যিই একটা ভালো দিক। এ গায়েহলুদ অনুষ্ঠানকে আগামী প্রজন্ম মনে রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।’
স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র সাইফুল ইসলাম পাটোয়ারী বলেন, ‘এত দিন বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠানগুলোতে দেখতাম নাচ-গানের আয়োজন হতো। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আমার ওয়ার্ডে কমলপুর গ্রামে সৌদিপ্রবাসী গাজী মো. রবিউল হাসানের গায়েহলুদ অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল। সেখানে কোনো গানবাজনা না করে ইসলামের রীতিনীতি অনুসরণ করে কোরআনে হাফেজদের দিয়ে কোরআন খতমের আয়োজন করা হয়। এটা একটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’
রাজধানীর পুরান ঢাকার নাজিরাবাজার এলাকায় রাস্তায় বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুতায়িত হয়ে আমিন (৩০) নামে বাইসাইকেল আরোহী এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। তিনি বেকারি দোকানের কর্মচারী ছিলেন।
১২ মিনিট আগেকক্সবাজারের মহেশখালীতে ‘পূর্বশত্রুতার জেরে’ ভাতিজার গুলিতে চাচা নিহত হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে উপজেলার কালারমারছড়া ইউনিয়নের মোহাম্মদ শাহ ঘোনার মুজিব কিল্লা নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেঢাকায় মেট্রোরেলের সময়সূচিতে পরিবর্তন আসছে। যাত্রী চাহিদা মেটাতে আগামী শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) থেকে পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেন চলাচলের সময় এক ঘণ্টা বাড়ানো হচ্ছে। নতুন ব্যবস্থায় সকালে ট্রেন চলাচল শুরু আরও আধা ঘণ্টা আগে, আর রাতে শেষ ট্রেন ছাড়বে আধঘণ্টা দেরিতে।
২০ মিনিট আগেরাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির জঙ্গল ইউনিয়নের সমাধীনগর গ্রামের এক পরিবারে একসঙ্গে তিনজন বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়ে চিকিৎসক হিসেবে স্বাস্থ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁরা হলেন—ডা. শিবাজী প্রসাদ বিশ্বাস, তাঁর ছোট ভাই ডা. গৌরব বিশ্বাস এবং শিবাজীর স্ত্রী ডা. ইন্দ্রানী সাহা।
১ ঘণ্টা আগে