মেঘনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

কুমিল্লার মেঘনা উপজেলায় নিখোঁজ কিশোরীকে যৌনপল্লি থেকে উদ্ধার করে বিয়ের ব্যবস্থা করেছে থানা-পুলিশ। থানার উপপরিদর্শক মো. মোশাররফ হোসেন তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় পটুয়াখালী থানার সহযোগিতায় জেলা শহরের একটি যৌনপল্লিতে অভিযান চালিয়ে কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মেঘনা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন।
মেঘনা থানা সূত্রে জানা যায়, কিশোরীটি এলাকায় এক রাজমিস্ত্রির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। প্রেমিকের হাত ধরে গত ১৯ নভেম্বর বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। ওই যুবক পরে কিশোরীকে পটুয়াখালী জেলার একটি যৌনপল্লিতে বিক্রি করে দেয়।
সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজ নিয়ে কোনো সন্ধান না পেয়ে কিশোরীর বাবা গত ৪ ডিসেম্বর মেঘনা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
এ বিষয়ে মেঘনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন বলেন, ‘জিডির পর উপপরিদর্শক মোশাররফ হোসেনকে দায়িত্ব দিয়েছি। তিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কিশোরীকে পটুয়াখালী থানার সহায়তায় উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। পরে কিশোরীর অভিভাবকদের হাতে তুলে দিই। একজন চাকরিজীবী যুবক কিশোরীকে বিয়ের আগ্রহ প্রকাশ করলে ভুক্তভোগীর বাবা-মার সঙ্গে আলোচনা করে আমরা বিয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছি।’
প্রতারক যুবকের বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘প্রতারককে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

কুমিল্লার মেঘনা উপজেলায় নিখোঁজ কিশোরীকে যৌনপল্লি থেকে উদ্ধার করে বিয়ের ব্যবস্থা করেছে থানা-পুলিশ। থানার উপপরিদর্শক মো. মোশাররফ হোসেন তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় পটুয়াখালী থানার সহযোগিতায় জেলা শহরের একটি যৌনপল্লিতে অভিযান চালিয়ে কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মেঘনা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন।
মেঘনা থানা সূত্রে জানা যায়, কিশোরীটি এলাকায় এক রাজমিস্ত্রির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। প্রেমিকের হাত ধরে গত ১৯ নভেম্বর বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। ওই যুবক পরে কিশোরীকে পটুয়াখালী জেলার একটি যৌনপল্লিতে বিক্রি করে দেয়।
সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজ নিয়ে কোনো সন্ধান না পেয়ে কিশোরীর বাবা গত ৪ ডিসেম্বর মেঘনা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
এ বিষয়ে মেঘনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন বলেন, ‘জিডির পর উপপরিদর্শক মোশাররফ হোসেনকে দায়িত্ব দিয়েছি। তিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কিশোরীকে পটুয়াখালী থানার সহায়তায় উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। পরে কিশোরীর অভিভাবকদের হাতে তুলে দিই। একজন চাকরিজীবী যুবক কিশোরীকে বিয়ের আগ্রহ প্রকাশ করলে ভুক্তভোগীর বাবা-মার সঙ্গে আলোচনা করে আমরা বিয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছি।’
প্রতারক যুবকের বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘প্রতারককে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
২ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
১৯ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৭ ঘণ্টা আগে
সিলেট-আখাউড়া রেলপথের মৌলভীবাজারে শ্রীমঙ্গল-কুলাউড়াসহ ৯টি স্টেশনে প্রায় হাজার কোটি টাকার জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা ও কৃষি খামার। স্থানীয় প্রভাবশালীদের দখলে থাকা এসব সম্পত্তি উদ্ধারে স্থায়ী কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না রেলওয়ের ভূসম্পত্তি বিভাগ।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’ মোবাইলে মাহমুদ হাসান লিমন নামের এক আসামির সঙ্গে কথাগুলো বলছিলেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মহিউদ্দিন।
বর্তমানে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় কর্মরত মহিউদ্দিন এর আগে ছিলেন চন্দ্রিমা থানায়। কথোপকথনটি সে সময়ের। আসামিপক্ষ বলছে, এসআই মহিউদ্দিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়েছেন।
ওই মামলার আসামিদের একজন রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান শিশিল। তাঁর অভিযোগ, তাঁর বড় ভাই মেহেদী হাসান সিজারের শাশুড়ি হাবিবা আক্তার মুক্তার মামলায় তাঁকে ও তাঁর বন্ধু মাহমুদ হাসান লিমনকে আসামি করা হয়। এ সুযোগে এসআই মহিউদ্দিন ও ওসি আবুল কালাম আজাদ অভিযোগপত্র দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। সেই ওসি আবুল কালাম আজাদও এখন বোয়ালিয়া থানায়।
গত ২ জুলাই শহরের ভদ্রা পারিজাত আবাসিক এলাকায় হাবিবা আক্তার মুক্তার বাসায় মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌরিদ আল মাসুদ রনির অবস্থানের খবরে বাসাটি অবরুদ্ধ করে ছাত্র-জনতা। তবে পুলিশের তল্লাশিতে সেখানে রনির সন্ধান মেলেনি। এ ঘটনায় মামলা করেন মুক্তা। মামলায় শিশিল ও লিমনকেও আসামি করা হয়। ঘটনার সঙ্গে যে শিশিল সম্পৃক্ত নন, তা এসআই মহিউদ্দিনের কথোপকথনে উঠে আসে। শিশিলকে তিনি বলছিলেন, শিশিলের সম্পৃক্ত না থাকার বিষয়টি কিছুতেই মানছেন না ওসি আবুল কালাম আজাদ।
এ-সংক্রান্ত কয়েকটি ফোনকল রেকর্ডও এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। এক ফোনালাপে শিশিল এসআই মহিউদ্দিনকে বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে যেটা হবে, সেটা করবেন। আমার পক্ষেও করার দরকার নাই।’ তবে শেষ পর্যন্ত সিনিয়র অফিসারদের কথা বলে টাকা নেন মহিউদ্দিন।
আরেক ফোনালাপে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘মামলার মনিটরিং অফিসার হলো ডিসি স্যার। ডিসির ওপরে হলো কমিশনার...। সব ডিরেকশন উনারা দেন। আমরা চাকরি করি ভাই, সবাইকে লিয়েই (নিয়ে)।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসআই মহিউদ্দিন বলেন, ‘যা বলি, আমার গায়ে লেগে যায়। মাঝখানে অনেক কথা কেটে দিয়ে কিছু অংশ ওরা প্রচার করছে।’ আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান বলেন, এ বিষয়ে একটি অভিযোগ এসেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’ মোবাইলে মাহমুদ হাসান লিমন নামের এক আসামির সঙ্গে কথাগুলো বলছিলেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মহিউদ্দিন।
বর্তমানে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় কর্মরত মহিউদ্দিন এর আগে ছিলেন চন্দ্রিমা থানায়। কথোপকথনটি সে সময়ের। আসামিপক্ষ বলছে, এসআই মহিউদ্দিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়েছেন।
ওই মামলার আসামিদের একজন রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান শিশিল। তাঁর অভিযোগ, তাঁর বড় ভাই মেহেদী হাসান সিজারের শাশুড়ি হাবিবা আক্তার মুক্তার মামলায় তাঁকে ও তাঁর বন্ধু মাহমুদ হাসান লিমনকে আসামি করা হয়। এ সুযোগে এসআই মহিউদ্দিন ও ওসি আবুল কালাম আজাদ অভিযোগপত্র দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। সেই ওসি আবুল কালাম আজাদও এখন বোয়ালিয়া থানায়।
গত ২ জুলাই শহরের ভদ্রা পারিজাত আবাসিক এলাকায় হাবিবা আক্তার মুক্তার বাসায় মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌরিদ আল মাসুদ রনির অবস্থানের খবরে বাসাটি অবরুদ্ধ করে ছাত্র-জনতা। তবে পুলিশের তল্লাশিতে সেখানে রনির সন্ধান মেলেনি। এ ঘটনায় মামলা করেন মুক্তা। মামলায় শিশিল ও লিমনকেও আসামি করা হয়। ঘটনার সঙ্গে যে শিশিল সম্পৃক্ত নন, তা এসআই মহিউদ্দিনের কথোপকথনে উঠে আসে। শিশিলকে তিনি বলছিলেন, শিশিলের সম্পৃক্ত না থাকার বিষয়টি কিছুতেই মানছেন না ওসি আবুল কালাম আজাদ।
এ-সংক্রান্ত কয়েকটি ফোনকল রেকর্ডও এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। এক ফোনালাপে শিশিল এসআই মহিউদ্দিনকে বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে যেটা হবে, সেটা করবেন। আমার পক্ষেও করার দরকার নাই।’ তবে শেষ পর্যন্ত সিনিয়র অফিসারদের কথা বলে টাকা নেন মহিউদ্দিন।
আরেক ফোনালাপে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘মামলার মনিটরিং অফিসার হলো ডিসি স্যার। ডিসির ওপরে হলো কমিশনার...। সব ডিরেকশন উনারা দেন। আমরা চাকরি করি ভাই, সবাইকে লিয়েই (নিয়ে)।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসআই মহিউদ্দিন বলেন, ‘যা বলি, আমার গায়ে লেগে যায়। মাঝখানে অনেক কথা কেটে দিয়ে কিছু অংশ ওরা প্রচার করছে।’ আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান বলেন, এ বিষয়ে একটি অভিযোগ এসেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

কিশোরীটি এলাকায় এক রাজমিস্ত্রির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। প্রেমিকের হাত ধরে গত ১৯ নভেম্বর বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। ওই যুবক পরে কিশোরীকে পটুয়াখালী জেলার একটি যৌনপল্লিতে বিক্রি করে দেয়।
০৭ ডিসেম্বর ২০২২
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
১৯ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৭ ঘণ্টা আগে
সিলেট-আখাউড়া রেলপথের মৌলভীবাজারে শ্রীমঙ্গল-কুলাউড়াসহ ৯টি স্টেশনে প্রায় হাজার কোটি টাকার জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা ও কৃষি খামার। স্থানীয় প্রভাবশালীদের দখলে থাকা এসব সম্পত্তি উদ্ধারে স্থায়ী কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না রেলওয়ের ভূসম্পত্তি বিভাগ।
৮ ঘণ্টা আগেপলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন।
গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিছানায় যন্ত্রণায় কাতরাতে দেখা যায়। এর আগে সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের ছোট দাউদপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় স্থানীয় গ্রাম পুলিশ ও প্রতিবেশীরা শারমিনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
দিনভর ঘটনাটি গোপন থাকলেও সোমবার রাতে ভুক্তভোগী গৃহবধূর মা সুফিয়া বেগম থানায় লিখিত অভিযোগ করলে বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীদের নজরে আসে। দুই সন্তানের জননী শারমিন আক্তার একই গ্রামের আলমগীর হোসেনের স্ত্রী। আলমগীর সাদা মিয়ার ছেলে। তিনি হাটে ছাগল বেচাকেনা করেন।
হাসপাতালে শারমিনের পাশে থাকা তাঁর মা সুফিয়া বেগম বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে মেয়েকে নির্যাতন করে আসছে আলমগীর। আজকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে এমন নৃশংস নির্যাতন করেছে। আমরা থানায় মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজ উদ্দিন খন্দকার বলেন, ঘটনাটি জানার পরই হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। রাতে ওই নারীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন।
গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিছানায় যন্ত্রণায় কাতরাতে দেখা যায়। এর আগে সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের ছোট দাউদপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় স্থানীয় গ্রাম পুলিশ ও প্রতিবেশীরা শারমিনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
দিনভর ঘটনাটি গোপন থাকলেও সোমবার রাতে ভুক্তভোগী গৃহবধূর মা সুফিয়া বেগম থানায় লিখিত অভিযোগ করলে বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীদের নজরে আসে। দুই সন্তানের জননী শারমিন আক্তার একই গ্রামের আলমগীর হোসেনের স্ত্রী। আলমগীর সাদা মিয়ার ছেলে। তিনি হাটে ছাগল বেচাকেনা করেন।
হাসপাতালে শারমিনের পাশে থাকা তাঁর মা সুফিয়া বেগম বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে মেয়েকে নির্যাতন করে আসছে আলমগীর। আজকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে এমন নৃশংস নির্যাতন করেছে। আমরা থানায় মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজ উদ্দিন খন্দকার বলেন, ঘটনাটি জানার পরই হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। রাতে ওই নারীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কিশোরীটি এলাকায় এক রাজমিস্ত্রির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। প্রেমিকের হাত ধরে গত ১৯ নভেম্বর বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। ওই যুবক পরে কিশোরীকে পটুয়াখালী জেলার একটি যৌনপল্লিতে বিক্রি করে দেয়।
০৭ ডিসেম্বর ২০২২
‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
২ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৭ ঘণ্টা আগে
সিলেট-আখাউড়া রেলপথের মৌলভীবাজারে শ্রীমঙ্গল-কুলাউড়াসহ ৯টি স্টেশনে প্রায় হাজার কোটি টাকার জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা ও কৃষি খামার। স্থানীয় প্রভাবশালীদের দখলে থাকা এসব সম্পত্তি উদ্ধারে স্থায়ী কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না রেলওয়ের ভূসম্পত্তি বিভাগ।
৮ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
এর আগে এসব নথির তথ্য চেয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত ২১ এপ্রিল সংস্থাটির খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে ওই চিঠি পাঠানো হয়।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জেলা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন নথি গায়েব হয়ে যায়। এ ঘটনায় ৯ আগস্ট জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খুলনা সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি ও ১৭ আগস্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহাবুবুর রহমান বাদী হয়ে একই থানায় অজ্ঞাতনামা ২০০-২৫০ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
এজাহারে বলা হয়, জুলাই আন্দোলনের সময় ২০০-২৫০ জন সশস্ত্র ব্যক্তি জেলা পরিষদের প্রধান ফটক ভেঙে হামলা চালায়। এ সময় তারা অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথিসহ বিভিন্ন মালপত্র পুড়িয়ে দিয়ে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। এ ছাড়া আসামিরা ১ কোটি ৮৯ লাখ ৫ হাজার ৩৬০ টাকার মালপত্র চুরি করে নিয়ে যায়। তারা জেলা পরিষদ ভবনের প্রতিটি কক্ষে থাকা জিনিসপত্র নিয়ে গেছে। এর মধ্যে চেকবই, চেক রেজিস্টার, ক্যাশবই, জমি ইজারা রেজিস্টার, অডিট রেজিস্টার, খেয়াঘাট রেজিস্টার, ব্যাংক হিসাব-সংক্রান্ত নথি প্রভৃতি রয়েছে।
এদিকে গত ২১ এপ্রিল ২০১৮-১৯ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন ও চলমান রয়েছে তার তালিকা ও বরাদ্দ করা নথির তথ্য চেয়ে এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুদক। কিন্তু জেলা পরিষদ থেকে লিখিতভাবে জানানো হয় যে, নথি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
জেলা পরিষদ সূত্র জানায়, প্রকৃতপক্ষে ২৮৪টি নথি পাওয়া গেলেও গুরুত্বপূর্ণ ৬টির হদিস মেলেনি। গতকাল সোমবার দুপুরে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারের নেতৃত্বে এসব নথির খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। একপর্যায়ে এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে সেগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে মাহাবুবুর রহমানের দাবি, ‘কিছু ফাইল কর্মচারীরা পেয়ে আমার আলমারিতে রেখেছিল। ওটা এমন কিছু না।’ এই নথিগুলো দুদক চেয়েছিল কি? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমার স্মরণে নেই।’
তাছলিমা আক্তার বলেন, ‘যে ফাইলগুলো পাওয়া গেছে, এগুলো ২১ এপ্রিল দুদক আমাদের কাছে চেয়েছিল। ৫ আগস্টের পর আমরা যে ফাইলগুলো বা নথি উদ্ধার করেছিলাম তার মধ্যে এগুলো ছিল না। এসব নথি উদ্ধারের বিষয়টি স্থানীয় সরকার ও দুদককে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, মাহাবুবুর রহমানকে ইতিপূর্বে দুই দফায় নেত্রকোনা ও বগুড়া জেলা পরিষদে বদলি করা হয়। এর মধ্যে নেত্রকোনায় যোগদানের দুদিন পরেই ফের বদলির আদেশ নিয়ে খুলনায় ফেরেন। আর বগুড়ায় শেষ পর্যন্ত তাঁকে যেতেই হয়নি।

এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
এর আগে এসব নথির তথ্য চেয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত ২১ এপ্রিল সংস্থাটির খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে ওই চিঠি পাঠানো হয়।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জেলা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন নথি গায়েব হয়ে যায়। এ ঘটনায় ৯ আগস্ট জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খুলনা সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি ও ১৭ আগস্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহাবুবুর রহমান বাদী হয়ে একই থানায় অজ্ঞাতনামা ২০০-২৫০ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
এজাহারে বলা হয়, জুলাই আন্দোলনের সময় ২০০-২৫০ জন সশস্ত্র ব্যক্তি জেলা পরিষদের প্রধান ফটক ভেঙে হামলা চালায়। এ সময় তারা অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথিসহ বিভিন্ন মালপত্র পুড়িয়ে দিয়ে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। এ ছাড়া আসামিরা ১ কোটি ৮৯ লাখ ৫ হাজার ৩৬০ টাকার মালপত্র চুরি করে নিয়ে যায়। তারা জেলা পরিষদ ভবনের প্রতিটি কক্ষে থাকা জিনিসপত্র নিয়ে গেছে। এর মধ্যে চেকবই, চেক রেজিস্টার, ক্যাশবই, জমি ইজারা রেজিস্টার, অডিট রেজিস্টার, খেয়াঘাট রেজিস্টার, ব্যাংক হিসাব-সংক্রান্ত নথি প্রভৃতি রয়েছে।
এদিকে গত ২১ এপ্রিল ২০১৮-১৯ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন ও চলমান রয়েছে তার তালিকা ও বরাদ্দ করা নথির তথ্য চেয়ে এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুদক। কিন্তু জেলা পরিষদ থেকে লিখিতভাবে জানানো হয় যে, নথি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
জেলা পরিষদ সূত্র জানায়, প্রকৃতপক্ষে ২৮৪টি নথি পাওয়া গেলেও গুরুত্বপূর্ণ ৬টির হদিস মেলেনি। গতকাল সোমবার দুপুরে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারের নেতৃত্বে এসব নথির খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। একপর্যায়ে এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে সেগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে মাহাবুবুর রহমানের দাবি, ‘কিছু ফাইল কর্মচারীরা পেয়ে আমার আলমারিতে রেখেছিল। ওটা এমন কিছু না।’ এই নথিগুলো দুদক চেয়েছিল কি? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমার স্মরণে নেই।’
তাছলিমা আক্তার বলেন, ‘যে ফাইলগুলো পাওয়া গেছে, এগুলো ২১ এপ্রিল দুদক আমাদের কাছে চেয়েছিল। ৫ আগস্টের পর আমরা যে ফাইলগুলো বা নথি উদ্ধার করেছিলাম তার মধ্যে এগুলো ছিল না। এসব নথি উদ্ধারের বিষয়টি স্থানীয় সরকার ও দুদককে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, মাহাবুবুর রহমানকে ইতিপূর্বে দুই দফায় নেত্রকোনা ও বগুড়া জেলা পরিষদে বদলি করা হয়। এর মধ্যে নেত্রকোনায় যোগদানের দুদিন পরেই ফের বদলির আদেশ নিয়ে খুলনায় ফেরেন। আর বগুড়ায় শেষ পর্যন্ত তাঁকে যেতেই হয়নি।

কিশোরীটি এলাকায় এক রাজমিস্ত্রির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। প্রেমিকের হাত ধরে গত ১৯ নভেম্বর বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। ওই যুবক পরে কিশোরীকে পটুয়াখালী জেলার একটি যৌনপল্লিতে বিক্রি করে দেয়।
০৭ ডিসেম্বর ২০২২
‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
২ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
১৯ মিনিট আগে
সিলেট-আখাউড়া রেলপথের মৌলভীবাজারে শ্রীমঙ্গল-কুলাউড়াসহ ৯টি স্টেশনে প্রায় হাজার কোটি টাকার জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা ও কৃষি খামার। স্থানীয় প্রভাবশালীদের দখলে থাকা এসব সম্পত্তি উদ্ধারে স্থায়ী কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না রেলওয়ের ভূসম্পত্তি বিভাগ।
৮ ঘণ্টা আগেমাহিদুল ইসলাম, মৌলভীবাজার

সিলেট-আখাউড়া রেলপথের মৌলভীবাজারে শ্রীমঙ্গল-কুলাউড়াসহ ৯টি স্টেশনে প্রায় হাজার কোটি টাকার জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা ও কৃষি খামার। স্থানীয় প্রভাবশালীদের দখলে থাকা এসব সম্পত্তি উদ্ধারে স্থায়ী কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না রেলওয়ের ভূসম্পত্তি বিভাগ। মাঝেমধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হলেও কয়েক দিন পর এগুলো আবার বেদখল হয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা ও সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, দখল করা এসব জায়গা উদ্ধার করা প্রয়োজন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, মৌলভীবাজারে সচল ও বন্ধ প্রায় ৯টি রেলস্টেশন রয়েছে। এগুলোর মধ্যে শ্রীমঙ্গল, ভানুগাছ, শমশেরনগর ও কুলাউড়া স্টেশন সচল। জনগুরুত্বপূর্ণ এই ৪টি স্টেশনে রেলওয়ের প্রায় হাজার কোটি টাকার জায়গা রয়েছে। এসব স্টেশনের কিছু জায়গা রেলওয়ের ভূসম্পত্তি বিভাগ থেকে লিজ নিয়ে বেশির ভাগ জায়গা দখলের পর ভোগ করছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। সেসব জমিতে আধা পাকা স্থাপনা নির্মাণ করে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মনু, টিলাগাঁও, ভাটেরা, লংলা ও বরমচাল রেলস্টেশন দীর্ঘদিন বন্ধ রয়েছে। এসব স্টেশনের আশপাশে রেলওয়ের জায়গা দখল হয়ে আছে যুগ যুগ ধরে।
সরেজমিনে শ্রীমঙ্গল, শমশেরনগর ও কুলাউড়া রেলস্টেশনে দেখা যায়, রেলওয়ের জায়গা দখল করে কেউ দোকান, কেউ আবার ঘর বানিয়ে ভাড়া দিয়েছে। কয়েকটি এলাকায় কৃষি খামার গড়ে তোলার দৃশ্যও দেখা গেছে।
রেলওয়ে বলছে, যারা রেলের জায়গা লিজ নিয়েছে, তাদের নিয়মিত নবায়ন করতে হয়। কেউ নবায়ন না করে তাদের লিজ অবৈধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নবায়ন করতে হলে খাজনা পরিশোধ করতে হবে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ স্থায়ীভাবে কোনো লিজ দেয় না। রেলের যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে জায়গা ছাড়তে বাধ্য। এ ছাড়া আধা পাকা ও কৃষিজমিতে কোনো স্থাপনা তৈরি করা যাবে না।
স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, রেলের জায়গা দখল করে দীর্ঘদিন ভোগ করে আসছে প্রভাবশালীরা। যারা দখল করে আছে, তারা বলেছে, ৯৯ বছরের জন্য রেলওয়ের কাছ থেকে লিজ নেওয়া হয়েছে। শমশেরনগর, শ্রীমঙ্গল, কুলাউড়ায় রেলস্টেশনের পাশে প্রতি শতক জমি ২০-২৫ লাখ টাকায় বিক্রি হয়। অথচ এসব গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে রেলওয়ের অনেক জায়গা রয়েছে। এসব জায়গার বাজারমূল্য কয়েক হাজার কোটি টাকা। যত সময় যাচ্ছে, রেলের জায়গা তত বেশি দখল হচ্ছে।
শ্রীমঙ্গল শহরের বাসিন্দা রুহেল আহমেদ বলেন, শ্রীমঙ্গল স্টেশনে রেলওয়ের প্রচুর জায়গা রয়েছে। বেশির ভাগ জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণের পর ভাড়া দেওয়া হয়েছে। মাঝেমধ্যে অভিযান চালিয়ে জমি উদ্ধার করা হলেও কয়েক দিন পর আবার দখল হয়ে যায়।
শমশেরনগর বাজারের রাজিব আহমেদ বলেন, সিলেট বিভাগের মাঝে সবচেয়ে বেশি জায়গায় দাম শমশেরনগর বাজারের। এখানে প্রতি শতক জমি ৩০-৫০ লাখ টাকায় বিক্রি হয়। শমশেরনগর বাজারে রেলের অনেক জায়গা দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে ভোগ করে আসছে একটি মহল। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে অভিযান করতেও আসে না।
রেলওয়ের জায়গায় পাকা স্থাপন নির্মাণ করেছেন এমন একাধিক ব্যক্তি নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে লিজ নিয়ে জায়গা ভোগ করছি। এ জন্য পাকা স্থাপনা তৈরি করেছি।’
কুলাউড়া রেলস্টেশন মাস্টার রুমান আহমেদ ও শ্রীমঙ্গল রেলস্টেশন মাস্টার শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘রেলওয়ের জায়গাগুলো আমাদের ভূসম্পত্তি বিভাগ থেকে দেখা হয়। তবে দখল করা জায়গাগুলো উদ্ধার হওয়া প্রয়োজন।’
বাংলাদেশ রেলওয়ের উপপরিচালক (ভূ-সম্পত্তি) কাজী ওয়ালি-উল হক বলেন, মৌলভীবাজারে যারা রেলওয়ের জায়গা অবৈধভাবে দখল করে আছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হবে।

সিলেট-আখাউড়া রেলপথের মৌলভীবাজারে শ্রীমঙ্গল-কুলাউড়াসহ ৯টি স্টেশনে প্রায় হাজার কোটি টাকার জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা ও কৃষি খামার। স্থানীয় প্রভাবশালীদের দখলে থাকা এসব সম্পত্তি উদ্ধারে স্থায়ী কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না রেলওয়ের ভূসম্পত্তি বিভাগ। মাঝেমধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হলেও কয়েক দিন পর এগুলো আবার বেদখল হয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা ও সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, দখল করা এসব জায়গা উদ্ধার করা প্রয়োজন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, মৌলভীবাজারে সচল ও বন্ধ প্রায় ৯টি রেলস্টেশন রয়েছে। এগুলোর মধ্যে শ্রীমঙ্গল, ভানুগাছ, শমশেরনগর ও কুলাউড়া স্টেশন সচল। জনগুরুত্বপূর্ণ এই ৪টি স্টেশনে রেলওয়ের প্রায় হাজার কোটি টাকার জায়গা রয়েছে। এসব স্টেশনের কিছু জায়গা রেলওয়ের ভূসম্পত্তি বিভাগ থেকে লিজ নিয়ে বেশির ভাগ জায়গা দখলের পর ভোগ করছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। সেসব জমিতে আধা পাকা স্থাপনা নির্মাণ করে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মনু, টিলাগাঁও, ভাটেরা, লংলা ও বরমচাল রেলস্টেশন দীর্ঘদিন বন্ধ রয়েছে। এসব স্টেশনের আশপাশে রেলওয়ের জায়গা দখল হয়ে আছে যুগ যুগ ধরে।
সরেজমিনে শ্রীমঙ্গল, শমশেরনগর ও কুলাউড়া রেলস্টেশনে দেখা যায়, রেলওয়ের জায়গা দখল করে কেউ দোকান, কেউ আবার ঘর বানিয়ে ভাড়া দিয়েছে। কয়েকটি এলাকায় কৃষি খামার গড়ে তোলার দৃশ্যও দেখা গেছে।
রেলওয়ে বলছে, যারা রেলের জায়গা লিজ নিয়েছে, তাদের নিয়মিত নবায়ন করতে হয়। কেউ নবায়ন না করে তাদের লিজ অবৈধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নবায়ন করতে হলে খাজনা পরিশোধ করতে হবে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ স্থায়ীভাবে কোনো লিজ দেয় না। রেলের যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে জায়গা ছাড়তে বাধ্য। এ ছাড়া আধা পাকা ও কৃষিজমিতে কোনো স্থাপনা তৈরি করা যাবে না।
স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, রেলের জায়গা দখল করে দীর্ঘদিন ভোগ করে আসছে প্রভাবশালীরা। যারা দখল করে আছে, তারা বলেছে, ৯৯ বছরের জন্য রেলওয়ের কাছ থেকে লিজ নেওয়া হয়েছে। শমশেরনগর, শ্রীমঙ্গল, কুলাউড়ায় রেলস্টেশনের পাশে প্রতি শতক জমি ২০-২৫ লাখ টাকায় বিক্রি হয়। অথচ এসব গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে রেলওয়ের অনেক জায়গা রয়েছে। এসব জায়গার বাজারমূল্য কয়েক হাজার কোটি টাকা। যত সময় যাচ্ছে, রেলের জায়গা তত বেশি দখল হচ্ছে।
শ্রীমঙ্গল শহরের বাসিন্দা রুহেল আহমেদ বলেন, শ্রীমঙ্গল স্টেশনে রেলওয়ের প্রচুর জায়গা রয়েছে। বেশির ভাগ জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণের পর ভাড়া দেওয়া হয়েছে। মাঝেমধ্যে অভিযান চালিয়ে জমি উদ্ধার করা হলেও কয়েক দিন পর আবার দখল হয়ে যায়।
শমশেরনগর বাজারের রাজিব আহমেদ বলেন, সিলেট বিভাগের মাঝে সবচেয়ে বেশি জায়গায় দাম শমশেরনগর বাজারের। এখানে প্রতি শতক জমি ৩০-৫০ লাখ টাকায় বিক্রি হয়। শমশেরনগর বাজারে রেলের অনেক জায়গা দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে ভোগ করে আসছে একটি মহল। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে অভিযান করতেও আসে না।
রেলওয়ের জায়গায় পাকা স্থাপন নির্মাণ করেছেন এমন একাধিক ব্যক্তি নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে লিজ নিয়ে জায়গা ভোগ করছি। এ জন্য পাকা স্থাপনা তৈরি করেছি।’
কুলাউড়া রেলস্টেশন মাস্টার রুমান আহমেদ ও শ্রীমঙ্গল রেলস্টেশন মাস্টার শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘রেলওয়ের জায়গাগুলো আমাদের ভূসম্পত্তি বিভাগ থেকে দেখা হয়। তবে দখল করা জায়গাগুলো উদ্ধার হওয়া প্রয়োজন।’
বাংলাদেশ রেলওয়ের উপপরিচালক (ভূ-সম্পত্তি) কাজী ওয়ালি-উল হক বলেন, মৌলভীবাজারে যারা রেলওয়ের জায়গা অবৈধভাবে দখল করে আছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হবে।

কিশোরীটি এলাকায় এক রাজমিস্ত্রির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। প্রেমিকের হাত ধরে গত ১৯ নভেম্বর বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। ওই যুবক পরে কিশোরীকে পটুয়াখালী জেলার একটি যৌনপল্লিতে বিক্রি করে দেয়।
০৭ ডিসেম্বর ২০২২
‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
২ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
১৯ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৭ ঘণ্টা আগে